·
যুগশ্রেষ্ঠ ফাক্বীহ, আশ-শাইখ, আল-‘আল্লামাহ, ইমাম সালিহ বিন ফাওযান আল-ফাওযান (হাফিযাহুল্লাহ) [জন্ম: ১৩৫৪ হি./১৯৩৫ খ্রি.] বলেছেন—
যুগশ্রেষ্ঠ ফাক্বীহ, আশ-শাইখ, আল-‘আল্লামাহ, ইমাম সালিহ বিন ফাওযান আল-ফাওযান (হাফিযাহুল্লাহ) [জন্ম: ১৩৫৪ হি./১৯৩৫ খ্রি.] বলেছেন—
“যেসব দিন রোজা রাখা মুস্তাহাব (পছন্দনীয় আমল), তার মধ্যে যুলহাজ্ব মাসের প্রথম নয়দিন অন্যতম। যেহেতু নাবী ﷺ বলেছেন,
مَا الْعَمَلُ فِي أَيَّامٍ أَفْضَلَ مِنْهَا فِي هَذِهِ قَالُوا وَلاَ الْجِهَادُ قَالَ وَلاَ الْجِهَادُ إِلاَّ رَجُلٌ خَرَجَ يُخَاطِرُ بِنَفْسِهِ وَمَالِهِ فَلَمْ يَرْجِعْ بِشَيْءٍ.
“যুলহাজ্ব মাসের প্রথম দশদিনের আমলের চেয়ে অন্য কোনো দিনের আমলই উত্তম নয়।” সাহাবীগণ জিজ্ঞেস করলেন, ‘আল্লাহ’র রাস্তায় জিহাদও কি (উত্তম) নয়?’ নাবী ﷺ বললেন, “জিহাদও নয়। তবে সে ব্যক্তি ব্যতীত, যে নিজের জান ও মালের ঝুঁকি নিয়েও জিহাদে যায় এবং কিছুই নিয়ে ফিরে আসে না।” (সাহীহ বুখারী, হা/৯৬৯)
রোজাও এই দিনগুলোতে ভালো আমলের অন্তর্ভুক্ত। কেননা রোজা হলো সর্বোত্তম আমল। এছাড়াও রাসূল ﷺ থেকে এই দিনগুলোতে রোজা রাখার বিষয়টি বর্ণিত হয়েছে। (আবূ দাউদ, হা/২৪৩৭; সনদ: সাহীহ; তাহক্বীক্ব: আলবানী)”
·
তথ্যসূত্র:
তথ্যসূত্র:
ইমাম সালিহ আল-ফাওযান (হাফিযাহুল্লাহ), শারহু যাদিল মুস্তাক্বনি‘; খণ্ড: ২; পৃষ্ঠা: ৩৯৭; দারুল ‘আসিমাহ, রিয়াদ কর্তৃক প্রকাশিত; সন: ১৪২৪ হি./২০০৪ খ্রি. (১ম প্রকাশ)।
·
অনুবাদক: মুহাম্মাদ ‘আব্দুল্লাহ মৃধা
অনুবাদক: মুহাম্মাদ ‘আব্দুল্লাহ মৃধা
No comments:
Post a Comment