Saturday 6 September 2014

সালাতে (নামাযে) রাফয়িল ইয়াদাইন (দুইহাত কাঁধ পর্যন্ত উঠানো) এবং সশব্দে (উচ্চস্বরে) আমীন বলা সংক্রান্ত



রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে-

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম


সালাত (নামাজ) হচ্ছে মুসলমান জীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ ইবাদত। আর এ ইবাদত ঐভাবেই করতে হবে যেভাবে নবী (সাঃ) করে দেখিয়ে গেছেন। এজন্য নবী (সাঃ) বলেছেন-“তোমরা সালাত (নামাজ)পড়, যেভাবে আমাকে পড়তে দেখ”(বুখারী ও মুসলিম)।
আমাদের বাংলাভাষী মুসলমান সমাজ না জেনেই মাযহাবী দোহাই দিয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ সহীহ সুন্নাত পরিত্যাগ করি, যা অত্যান্ত অবাঞ্চনীয়। আমাদের দেশে অধিকাংশ মুসলমান বলে থাকেন ‘রাফয়িল ইয়াদাইন’ হানাফী মাজহাবে নেই। শাফী এবং হাম্বলী মাজহাবের।আমাদের দেশের মুসলিম সমাজের আলেমগণ ও সাধারণ মুসুল্লীগণ তাকবীরে তাহরীমা ব্যতিত উভয়হাত উত্তোলন করাকে বলে থাকেন উল্টা তাকবীর, আসলে তাকবীর কিভাবে উল্টা হয় আমার বোধগম্য নয়। আপনারা একটু চিন্তা করুন, যদি তাকবীর উল্টা হয় যেমন- আল্লাহু আকবর (আল্লাহ মহান বা আল্লাহ বড়)এর উল্টা কি হবে বা এর ভাবার্থই কি হবে ভেবে দেখুন। আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা আমাদেরকে এথেকে ক্ষমা করুন। যাতে আমরা উল্টা তাকবীর না বলি বা না দেই। এখানে সঠিক কথা হচ্ছে আমরা যখন সালাতে দাঁড়াই এবং প্রথম তাকবীর ব্যতিত অন্য সব তাকবীরের সময় (হাদীসে বর্ণিত স্থানে)উভয়হাত উত্তোলন করাকে ‘রাফয়িল’ (উঠানো বা উত্তোলন) ‘ইয়াদাইন’ (হস্তদ্বয় বা উভয়হাত), বলুন এটাকে কিভাবে উল্টা তাকবীর বলে। এব্যাপারে কিছুলোক এও বলে যে, ঐ সময় (ইসলামের প্রথমযুগে) লোকেরা নাকি বগলের নিচে মূর্তি নিয়ে সালাত পড়তো, এজন্য উভয়হাত উঠাতো। নাউজুবিল্লাহ- এটা সাহাবীদের বিরুদ্ধে চরম মিথ্যাচার ছাড়া আর কিছুই না। মহান রাব্বুল আলামিন আমাদেরকে এথেকে বিরত রাখুন। আচ্ছা ধরুন, কেউ যদি বগলের নিচে মূর্তি নিয়ে সালাতে অংশগ্রহণ করে থাকে, তাহলেতো প্রথম তাকবীরেই হাত উঠানোর সময় এটা পরে যেত, কেন অন্যান্য তাকবীরের সময় হাত উঠানোর ব্যাপারে এ কথা বলেন। উচ্চস্বরে আমীন বলার ব্যাপারে বলে থাকেন, সালাতকালীন সময় নাকি কিছুলোক পিছন থেকে পলায়ন করত এজন্য উচ্চস্বরে আমীন বলত। সহীহ এবং সুনান হাদীসগ্রন্থগুলোর কোথাও পাবেন না এই ধরনের কথাবার্তা বা হাদীস রহিত হয়ে গেছে। এটাও সাহাবীদের বিরুদ্ধে চরম বেয়াদবী ছাড়া আর কি বলা যায়। আপনি উক্ত সুন্নাত পালন করতে চান না সেটা আপনার অভিরুচি, সে জন্য কেন সাহাবীদের বিরুদ্ধে এ মিথ্যাচার তা আমার ভাবতে অবাক লাগে।

বই – আল্লাহর প্রিয় বান্দা হবেন কিভাবে?



রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে-

Ads by OffersWizard
লেখকঃ আবু আহমাদ সাইফুদ্দীন বেলাল মাদানী

সংক্ষিপ্ত বর্ণনাঃ

আল্লাহর প্রিয় ও মাহবুব বান্দা হওয়া কী সম্ভব?
আল্লাহ কি তাঁর কোন বান্দাকে ভালবাসেন?
হ্যাঁ, সম্ভব এবং আল্লাহ তাঁর কিছু সংখ্যক বান্দাকে ভালবাসেন।
কেউ আল্লাহকে ভালবাসলে বা কেউ আল্লাহকে ভালবাসার দাবী করলেই যে, আল্লাহ তাকে ভালবাসেন তা বলা অসম্ভব। অসংখ্য মানুষ আল্লাহর ভালবাসার দাবীদার। কিন্তু সত্যিকারে আল্লাহ তায়ালা কাকে ভালবাসেন এবং কাকে ভালবাসেন না তা একমাত্র আল্লাহ্‌ই ভাল জানেন।
আল্লাহর প্রিয় বান্দা হবার জন্য প্রয়োজন সঠিক জ্ঞান ও আমল।
আমরা কুরআন ও সহীহ হাদীস এবং সালাফে সালেহীনদের নির্ভরযোগ্য বাণীসমূহ দ্বারা “আল্লাহর প্রিয় বান্দা হবেন কিভাবে?” বিষয়ে আপনাদেরকে এ ছোট বইটি উপহার দিচ্ছি।
তাই দেরি না করে আমরা আজ থেকেই সঠিক জ্ঞানার্জন ও অমল করা শুরু করে দেই।
হে আল্লাহ! আমাদেরকে তোমার একান্ত মাহবুবপ্রিয় বান্দা হওয়ার তৌফিক দান করুন। আমিন

Download [1.35 MB]

Download from MediaFire

ক্রোধ থেকে পরিত্রাণের উপায়



রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে-

অনুবাদক : শিহাব উদ্দিন হোসাইন আহমদ

عن أبي هريرة- رَضِيَ اللهُ عَنْهُ- أَنَّ رَجُلاً قَالَ لِلنَّبِيُّ- صَلّى اللهُ عَلَيْهِ وَ سَلَّمَ: أوْصِنِيْ قَالَ : لَا تَغْضَبْ، فَرَدَّدَ مِرَارًا، قَالَ : لَا تَغْضَبْ. رواه البخاري (৫৬৫১)
আবু হুরাইরা রা. বর্ণনা করেন, জনৈক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ -সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর দরবারে এসে বললেন, আমাকে কিছু উপদেশ দিন। রাসূল বললেন, ক্রুদ্ধ হয়ো না। সে ব্যক্তি বারংবার উপদেশ চাইলে রাসূল (একই উত্তর দিয়ে) তাকে বললেন, ক্রদ্ধ হয়ো না। বোখারি-৫৬৫১
আভিধানিক ব্যাখ্যা
أَنَّ رَجُلاً তিনি ছিলেন রাসূলের বিশিষ্ট সাহাবি জারিয়া বিন কুদামাহ রা.।
لَا تَغْضَبْ অর্থাৎ, যে সকল কারণে রাগ আসে সেগুলো থেকে দূরে থাক।
، فَرَدَّدَ مِرَارًا সে ব্যক্তি বারংবার প্রশ্ন করে এ প্রত্যাশা করছিলেন যে, আরো অধিক উপকারী ও ব্যাপক কোন বিষয় রাসূল তাকে জ্ঞাত করাবেন। কিন্তু রাসূল সাল¬াল¬াহু আলাইহি ওয়াসাল¬াম অন্য কিছু না বলে একটি উপদেশের উপরেই ক্ষান্ত রইলেন।

তাবলীগী ভাইদের ফাযায়েলে আমাল সম্পর্কে সৌদি আরবের উলামাদের ফাতওয়া:




তাবলীগী ভাইদের ফাযায়েলে আমাল সম্পর্কে সৌদি আরবের উলামাদের ফাতওয়া:

ফাযায়েলে আমাল” বই এর আসল নাম তাবলীগ ই নিসাব” লিখেছেন মুহাম্মাদ যাকারিয়া আল-কান্দলভী যেখানে তিনি নৈতিক উকর্ষ সম্পন্নকাজের জন্য কিছু অনুচ্ছেদ সমষ্টিবদ্ধ করেছেন।

তাবলিগ জামাতের সাথে চিল্লা দেওয়া যাবে?





তাবলিগ জামাত ও চিল্লা সম্পর্কে শায়খ সালিহ আল-ফাওজানের ফাতওয়াঃ

“চিল্লা দেওয়া যাবে?”

আমাদের মসজিদে আরবী কথা বলে এমন কিছু লোক নিয়ে এসেছে তাবলিগ জামাতের লোকেরা, উদ্দেশ্য মানুষকে ইজতেমায় নেওয়ার জন্য কনভিন্স করা।

তাবলীগ জামাত এর উপরে শায়খ মুজাম্মেল আল-হক্ক এর গবেষণাধর্মী বিশ্লেষণ




তাবলীগ জামাত এর উপরে শায়খ মুজাম্মেল আল-হক্ক এর গবেষণাধর্মী বিশ্লেষণঃ

আলহামদুলিল্লাহ। ওয়াস সালাতু ওয়াস সালামু লারাসুলিল্লাহ। আম্মা বাআদু

মুহতারাম, শায়খ মুজাম্মেল আল-হক্ক হা’ফিজাহুল্লাহ ঢাকার একটি মাদ্রাসা থেকে পাশ করেন। পরবর্তীতে তিনি আরব বিশ্বের দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে উচ্চতর ডিগ্রী ও জ্ঞান অর্জন করেন। যেসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে তিনি জ্ঞান অর্জন করেছেন তার মধ্যে রয়েছেঃ

পরকীয়ার প্রধান কয়েকটি কারণঃ


১. স্বামী বিদেশ থাকা  স্ত্রীর অধিকার নষ্ট করে কোন স্বামী যদি দীর্ঘদিন বিদেশে থাকে এবং একারণে কোন স্ত্রী জিনা-ব্যভিচারে লিপ্ত হয় তাহলে সেই ব্যভিচারিণী স্ত্রীর জন্য স্বামীও দায়ী থাকবে। স্ত্রীর অধিকার লংঘন হয় এমন কোন সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে অবশ্যই স্ত্রীর অনুমতি নিয়ে নিতে হবে। অধিকাংশ স্ত্রীই হয়তো মুখ ফুটে কিছু বলবেনা তারপরেও খারাপ শোনা গেলেও একথাই সত্যি যে, অনেক প্রবাসীর স্ত্রী আসলে পরপুরুষের প্রতি আসক্ত বা পরকীয়ায় লিপ্ত। তাই বাস্তবতার কথা চিন্তা করে

Friday 5 September 2014

“জামাতে ইসলামী” ও “তাবলিগ জামাত”




“জামাতে ইসলামী” ও “তাবলিগ জামাত” – এই দুইটি দলের মূল সমস্যাটা কোথায়?

মানুষের আমল, মুখের দাবী – এইগুলো দেখে ধোকায় পড়বেন না। কারণ, কারো আকীদা

যে ব্যক্তি শিংগা লাগায় এবং যাকে শিংগা লাগানো হয় উভয়ের সাওমই বিনষ্ট

সহিহ আত্ তিরমিজি ::  রোজা বা সাওম অধ্যায়
অধ্যায় ৮ :: হাদিস ৭৭৪
মুহাম্মদ ইবন রাফি আন-নায়সাবূরী, মাহমুদ ইবন গায়লান ও ইয়াহইয়া ইবন মূসা(র.)     রাফি ইবন খাদীজ (রা:) সূত্রে নবী (সাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, যে ব্যক্তি শিংগা লাগায় এবং যাকে শিংগা লাগানো হয় উভয়ের সাওমই বিনষ্ট হয়ে গেল। এই বিষয়ে সাদ, আলী, শাদ্দাদ ইবন আওস, সাওবান, উসামা ইবন যায়িদ, আয়েশা, মাকিল ইবন ইয়াসার, আবূ হুরায়রা, ইবন আববাস, আবূ মুসা ও বিল্লাল (র.) থেকেও হাদীস বর্ণিত আছে।
ইমাম আবূ ঈসা (র.) বলেন, রাফি ইবন খাদীজ (রা:) বর্ণিত হাদীসটি হাসান-সহীহ। আহমাদ ইবন হাম্বাল (র.) থেকে বর্ণিত আছে যে, তিনি বলেন, এই বিষয়ে সবচে সহীহ হাদীস আল রাফি ইবন খাদীজ (রা:) বর্ণিত হাদীস এবং আলী ইবন আব্দুল্লাহ (র.) থেকে বর্ণিত হাদীস। তিনি বলেন, সাওবান ও শাদ্দাদ ইবন আওস (রা:) কর্তৃক এ বিষয়ে বর্ণিত হাদীসটি অধিকতর সহীহ। ইয়াহইয়া ইবন আবূ কাসীর (র.) আবূ কিলাবা (রা:) থেকে দুটো হাদীসই রিওয়ায়াত করেছেন। আর এই উভয়টিই হল সাওবান ও শাদ্দাদ ইবন আওসের দুটো হাদীস। সাহাবী ও পরবর্তী আলিমদর একদল সিয়াম পালনকারীর জন্য শিংগা লাগান মাকরূহ বলে মনে করেন। এমন কি কতক সাহাবী যেমন আবূ মুসা আল-আশআরী ও ইবন উমার (রা:) রাত্রিতে শিংগা লাগাতেন। ইবন মুবারক ও এই অভিমত ব্যক্ত করেছেন। ইমাম আবূ ঈসা (র.) বলেন, আমি ইসহাক ইবন মনসুরকে বলতে শুনেছি যে, আব্দুর রহমান ইবন মাহদী বলেছেন, সিয়ামরত অবস্থায় যদি কেউ শিংগা লাগায় তবে তাকে তা কাযা করতে হবে। ইসহাক ইবন মানসুর বলেন, আহমাদ ইবন হাম্বাল, ইসহাক ইবন ইবরাহীম (রা:) ও এই অভিমত ব্যক্ত করেছেন। ইমাম আবূ ঈসা (র.) বলেন যে, নবী (সাঃ) থেকে বর্ণিত আছে যে, তিনি সিয়াম অবস্থায়ও শিংগা লাগিয়েছেন, আর তাঁর থেকে এ-ও বর্ণিত আছে যে, তিনি বলেছেন, যে ব্যক্তি শিংগা লাগায় এবং যাকে শিংগা লাগানো হয় তাদের উভয়ের সাওমই বিনষ্ট হয়ে গেল। এই রিওয়াতদ্বয়ের একটিও সঠিক বলে আমার জানা নাই। সিয়াম অবস্থায় কেউ যদি শিংগা পালন থেকে বেঁচে থাকে তবে তা আমার মতে অধিক পছন্দনীয়। আর কেউ যদি শিংগা লাগায় তবে এতে তার সিয়াম ভেঙ্গে গেল বলে আমি মনে করি না।
ইমাম আবূ ঈসা (র.) বলেন, এ ছিল বাগদাদ থাকা অবস্থায় ইমাম শাফিঈ (র.) এর বক্তব্য। কিন্তু মিসরে গমনের পর তিনি এই বিষয়ে অনুমতি প্রদানের অভিমতের প্রতি ঝুঁকে পড়েন এবং সিয়াম অবস্থায় শিংগা লাগানোতে কোনরূপ দোষ আছে বলে আর তিনি মনে করেননি। এ বিষয়ে তিনি দলীল হিসাবে বলেন যে, বিদায় হচ্ছে নবী (সাঃ) সিয়াম এবং ইহরাম অবস্থায় শিংগা লাগিয়েছেন।

Jami at-Tirmidhi :: What Has Been Related About Cupping Being Disliked For The Fasting Person
Part 8 :: Hadith 774
Rafi bin Khadi narrated that:

The Prophet said: "The cupper and the one cupped have broke the fast." (Sahih)

আল-কোরআন ও সুন্নাহ হতে সংকলিত শরীয়তসম্মত উপায়ে ঝাড়-ফুঁক


শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু।
সম্পাদনা : ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
শরীয়ত সম্মত উপায়ে ঝাড়-ফুঁক করার শর্তাবলী
- ঝাড়-ফুঁক হতে হবে আল্লাহর কোরআন অথবা, তাঁর নামসমূহ অথবা তাঁর গুনাবলীসমূহ দ্বারা।
- ঝাড়-ফুঁক হতে হবে আরবী বা অন্য যে কোনো ভাষায়, যার অর্থ জানা যায়।

দাঊদ (আ:) এর সাওম



সহিহ আত্ তিরমিজি ::  রোজা বা সাওম অধ্যায়
অধ্যায় ৮ :: হাদিস ৭৭০
হান্নাদ (র.)    আব্দুল্লাহ ইবন আমর (রা:) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, সর্বোত্তম সাওম হলো আমার ভাই দাঊদ (আ:) এর সাওম। তিনি একদিন সাওম পালন করতেন এবং একদিন তা ছাড়তেন। আর (যুদ্ধে শত্রুর) সম্মুখীন হলে তিনি যেখান থেকে পলায়ন করতেন না।
ইমাম আবূ ঈসা (র.) বলেন, এই হাদীসটি হাসান-সহীহ। রাবী আবুল আববাস ছিলেন মক্কার কবি ও অন্ধ ব্যক্তি। তাঁর নাম হলো সাঈদ ইবন ফাররুখ। কতক আলিম বলেন, সর্বোত্তম সাওম হলো একদিন সাওম পালন করা এবং একদিন তা ছেড়ে দেওয়া। বলা হয় এই ধরণের সিয়াম হলো কঠিন।

Jami at-Tirmidhi :: What Has Been Related About Fasting Consecutive Days
Part 8 :: Hadith 770
Abdullah bin Amr narrated that:

The Messenger of Allah said: "The most virtuous fast is the fast of my brother Dawud. He would fast a day, and not fast (the next) day. He would not flee at the time of engagement (with the enemy)." (Sahih)

সায়েমের জন্য দু‘টি আন



সহিহ আত্ তিরমিজি ::  রোজা বা সাওম অধ্যায়
অধ্যায় ৮ :: হাদিস ৭৬৬
কুতায়বা (র.)     আবূ হুরায়রা (রা:) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল (সা:) ইরশাদ করেন, সায়েমের জন্য দু‘টি আনন্দ। একটি আনন্দ হলো যখন সে ইফ্তার করে; আরেকটি হলো যখন সে তার রবের সঙ্গে সাক্ষাত করবে।
ইমাম আবূ ঈসা (র.) বলেন, এই হাদীসটি হাসান-সহীহ।

Jami at-Tirmidhi :: What Has Been Related About The Virtues Of Fasting
Part 8 :: Hadith 766
Abu Hurairah narrated that:

The Messenger of Allah said: "There are two joys for the fasting person: the joy when he breaks his fast, and the joy of when he meets his Lord." (Sahih)

Thursday 4 September 2014

সালাত ও পবিত্রতা – রোগীর সালাত


11982_10151631702843033_1921499306_n
শায়খ মুহাম্মদ ইবন সালেহ আল-উসাইমীন (রহিমাহুল্লাহ)
অনুবাদ : মোহাম্মদ রকীবুদ্দীন আহমাদ হুসাইন |  সম্পাদনা : ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
রোগী কিভাবে পবিত্রতা অর্জন করবে
  1. রোগীর উপর ওয়াজিব হলো পানির দ্বারা পবিত্রতা অর্জন করা। সুতরাং সে ছোট নাপাকি থেকে অজু করবে এবং বড় নাপাকি থেকে গোসল করবে।
  2. আর যদি পানির দ্বারা পবিত্রতা অর্জন করতে সে সামর্থ না হয়, তা অপারগতা, রোগবৃদ্ধির ভয় অথবা আরোগ্য লাভে দেরী হওয়ার আশঙ্কায় হোক, সে তখন তায়াম্মুম করতে পারে।

সালাত ও পবিত্রতা – শর্ত, ফরজ ও ওয়াজিবসমূহ


রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে-

solat1
 শায়খ আল্লামা আব্দুল আযীয ইবন আব্দুল্লাহ ইবন বায (রহিমাহুল্লাহ)
অনুবাদ : মোহাম্মদ রকীবুদ্দীন আহমাদ হুসাইন |  সম্পাদনা : ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
সালাতের শর্তাবলী
সালাতের শর্তাবলী মোট ৯টি। যথাঃ
  1. ইসলাম
  2. বুদ্ধিমত্তা
  3. ভাল-মন্দ পার্থক্যের জ্ঞান হওয়া
  4. নাপাকি দূর করা
  5. ওজু করা
  6. সতরে আওরাত অর্থাৎ লজ্জাস্থানসহ শরীরের নির্ধারিত অঙ্গগুলো আবৃত রাখা
  7. সালাতের সময় উপস্থিত হওয়া
  8. কিবলামুখী হওয়া এবং
  9. নিয়ত করা, নিয়ত পড়া নয়

সালাত ও পবিত্রতা – ওজু, গোসল ও সালাত সম্পাদনের পদ্ধতি



রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে-

how-to-perform-salah--the-muslim-prayer_eng
শায়খ মুহাম্মদ ইবন সালেহ আল-উসাইমীন (রহিমাহুল্লাহ)
অনুবাদ : মোহাম্মদ রকীবুদ্দীন আহমাদ হুসাইন |  সম্পাদনা : ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
ওজু, গোসল ও সালাত সম্পাদনের পদ্ধতি
সর্ববিধ প্রশংসা আল্লাহ রাববুল আলামীনের জন্য এবং দরুদ ও সালাম বর্ষিত হোক সর্বশেষ নবী, মুত্তাকীনদের ইমাম ও সৃষ্টির সেরা আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উপর, তাঁর পরিবার-পরিজন ও সকল সাহাবীগণের উপর।
আল্লাহ তা‘আলার প্রতি মুখাপেক্ষী বান্দাহ মুহাম্মদ ইবন ছালেহ আল-উসাইমীন বলছিঃ

ঝগড়া-বিবাদ মানুষের স্বভাবের সাথে অঙ্গাঅঙ্গিভাবে জড়িত



রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে-

লিখেছেনঃ শাইখ মুহাম্মাদ সালেহ আল-মুনাজ্জিদ        অনুবাদ : জাকের উল্লাহ্ আবুল খায়ের
176
ঝগড়া-বিবাদ করা মানুষের স্বভাবের সাথে জড়িত। প্রাকৃতিক ভাবে একজন মানুষ অধিক ঝগড়াটে স্বভাবের হয়ে থাকে। আল্লাহ তা‘আলা বলেন,

ক্ষমা



রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে-

ক্ষমা প্রার্থনার সাথে দুটি জিনিস জড়িয়ে থাকে অবিচ্ছেদ্যভাবে, একটি অনুতাপ ও অনুশোচনা আরেকটি হল আন্তরিকতা। এ দুইটি বৈশিষ্ট্যের অভাব থাকলে যে ক্ষমা প্রার্থনা করা হয়, তা প্রকৃতপক্ষে জিহবার নড়াচড়া ছাড়া কিছুই নয়, এবং নিজেই নিজেকে ধোঁকা দেয়া হয়। খারাপ কাজ হতে দূরে থেকে তাকে ঘৃণা করা, হৃদয় ও কাজের মাধ্যমে বাস্তবায়নের তওবা প্রকৃত তওবা তথা অনুশোচনা । যে তিনটি বৈশিষ্ট্য বর্তমান থাকলে একজন মানুষ ঈমানের স্বাদ লাভ করতে থাকে তার একটি হল “কুফরীতে ফিরে যাওয়াকে আগুনে নিক্ষিপ্ত হবার মত ঘৃণা করা”(বুখারি-হাদিস নং১৫)।
আত্মুতুষ্টি : রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহি ওয়া সাল্লাম) বলেন,“তোমাদের প্রত্যেকেই প্রতি মুহুর্তে ভুল ত্রুটি করছো, তোমাদের মাঝে তারাই উত্তম যারা ভুল করার পরে বারবার তওবা করে”। তিনি আরো বলেন , “যার হাতে আমার জীবন (আল্লাহ) তাঁর শপথ, যদি তোমরা পাপ (ভুল ত্রুটি) না করতে , তাহলে আমি তোমাদের আরো বড় একটি বিপদের আশংকা করি, যা অধিক গুরুতরো ; তা হল আত্মতুষ্টি”।

মুসলমানদের ১৫ টি প্রশংসনীয় চারিত্রিক গুণাবলী


রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে-

লেখক : আদেল বিন আলী আশ-শিদ্দী / আহমদ আল-মাযইয়াদ     
অনুবাদ : সাইফুল্লাহ আহমাদ  | ওয়েব সম্পাদনাঃ মোঃ মাহমুদ -ই- গাফফার
ইসলামী শরীয়ত হচ্ছে একটি পরিপূর্ণ জীবন পদ্ধতি যা সকল দিক থেকে সার্বিকভাবে মুসলমানের ব্যক্তিগত জীবনকে গঠন করার ব্যাপারে অ
ত্যন্ত গুরুত্বারোপ করেছে এসব দিকের মধ্যে গুনাবলি শিষ্টাচার ও চরিত্রের দিকটি অন্যতম। ইসলাম এদিকে অত্যন্ত গুরুত্বারোপ করেছে। তাইতো আকীদা ও আখলাকের মাঝে সম্পর্ক স্থাপন করে দিয়েছে, যেমন নবী কারীমসাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এরশাদ করেছেন,

যাদের জন্য জান্নাতে বাড়ি বরাদ্দ



রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে-

অনুবাদক : সিরাজুল ইসলাম আলী আকবর
عن أمامة الباهلي- رَضِيَ اللهُ عَنْهُ – قَالَ: قَالَ رَسُوْلُ اللهِ- صَلّى اللهُ عَلَيْهِ وَ سَلَّمَ- أنَا زَعِيْمٌ بِبَيْتٍ فِيْ رَبَضِ الْجَنَّةِ، لِمَنْ تَرَكَ الْمِرَاءَ، وَ إنْ كَانَ مُحِقًّا، وَ بِبَيْتٍ فِيْ وَسْطِ الْجَنَّةِ، لِمَنْ تَرَكَ الْكِذْبَ، وَ إنْ كَانَ مَازِحًا، وَ بِبَيْتٍ فِيْ أعْىَ  الْجَنَّةِ، لِمَنْ حَسُنَ خُلُقُهُ. رواه أبوداود (৪১৬৭)
আবু উমামা আল বাহেলী রা. বর্ণনা করেন যে, রাসূলুল্লাহ -সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, “আমি সেই ব্যক্তির জন্য জান্নাতের তৃতীয় শ্রেণিতে একটি বাড়ির জিম্মাদার যে কলহ বিবাদ পরিত্যাগ করে। যদিও সত্য তার পক্ষেই হয়। আর ঐ ব্যক্তির জন্য জান্নাতের দ্বিতীয় শ্রেণিতে একটি বাড়ির জিম্মাদার, যে মিথ্যাকে পরিত্যাগ করে। যদিও তা হাসি-তামাশাচ্ছলে হয়। আর ঐ ব্যক্তির জন্য জান্নাতের প্রথম শ্রেণিতে একটি বাড়ির জিম্মাদার, যে সৎ চরিত্র ও আদর্শবান।” (আবু দাউদ, সনদটি হাসান।)

বিতর (সালাত) আদায় না করে যেন নিদ্রাগমন না করি



সহিহ আত্ তিরমিজি ::  রোজা বা সাওম অধ্যায়
অধ্যায় ৮ :: হাদিস ৭৬০
কুতায়বা (র.)    আবূ হুরায়রা (রা:) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা:) আমাকে তিনটি ওসীয়্যাত করেছেন।
বিতর (সালাত) আদায় না করে যেন নিদ্রাগমন না করি।
প্রতি মাসে যেন তিন দিন সিয়াম পালন করি আর যেন
চাশতের সালাত আদায় করি।

Jami at-Tirmidhi :: What Has Been Related About Fasting Three (Days) Of Every Month
Part 8 :: Hadith 760
Abu Hurairah narrated:

"The Messenger of Allah took a covenant from me for three: To not sleep except after performing Witr, to fast three days of every month, and to perform the Duha prayer." (Hasan)

দাম্পত্য সম্পর্কের ৫০ টি বিষয় যা আপনার জেনে রাখা প্রয়োজন



রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে-

ভাষান্তর : শাহোরিনা ইয়াসমিন |  সম্পাদনা : আব্‌দ আল-আহাদ
১. সুন্দর সম্পর্ক নিজে থেকেই তৈরি হয় না, সেটি তৈরি করতে হয়। তাই আপনাকেও সেটি তৈরি করতে হবে।
২. কর্মক্ষেত্রেই যদি আপনার সবটুকু কর্মক্ষমতা নিঃশেষ করে ফেলেন, তাহলে   আপনার দাম্পত্য জীবন ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
৩. আপনার উৎফুল্ল আচরণ হতে পারে আপনার জীবনসঙ্গী/জীবনসঙ্গিনীর জন্য খুব দামি একটি উপহার।

বিবাহে প্রচলিত কু-প্রথা



রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে-

Marraigeলেখক- হুসাইন বিন সোহরাব
বিবাহ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিবাহ করা নবীগণের (আলাহিসসালাতু আসসালাম) সুন্নাত।
রাসুল(সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ
যে বাক্তি বিয়ে করার সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও বিয়ে করে না, সে আমার উম্মতের অন্তর্ভুক্ত নয়। (দারিমী-কিতাবুন নিকাহ)
ইমাম রাগিব বলেনঃ
বিয়েকে দুর্গ বলা হয়েছে,কেননা(বিয়ে) স্বামী-স্ত্রী উভয়কে সকল প্রকার লজ্জাজনক কাজ থেকে দুর্গবাসীদের মতোয় বাচিয়ে রাখে। (মুফরাদাত)
তবে এই পবিত্র কর্ম পালন করতে গিয়ে মাঝে মাঝে কিছু কু-প্রথা মানা হয়।যা কিনা অনুচিত।আসুন নবীগণের(আলাহিসসালাতু আসসালাম)  এই সুন্নাত কে সুন্নাত তরীকায় পালন করি।
বিবাহে প্রচলিত কু-প্রথা: 
১.চন্দ্র বর্ষের কোন মাসে বা কোন দিনে অথবা বর/কনের জন্ম তারিখে বা তাদের পূর্ব পুরুষের মৃত্যুর তারিখে বিবাহ শাদী হওয়া অথবা যে কোন শুভ সৎ কাজ করার জন্য ইসলামী শারী’য়াতে বা ইসলামী দিন তারিখের কোন বিধি নিষেধ নেয়। বরং উপরিউক্ত কাজগুলো বিশেষ কোন মাসে বা যে কোন দিনে করা যাবে না মনে করাই গুনাহ।
২.বিবাহ উৎসবে অথবা অন্য যে কোন উৎসবে পটকা-আতশবাজি ফুটান,অতিরিক্ত আলোকসজ্জা করা, রংবাজী করা বা রঙ দেওয়ার ছড়াছড়ি ইসলামের দৃষ্টিতে অবৈধ ও অপচয়।
আল্লাহু-তা’য়ালা বলেনঃ

إِنَّ الْمُبَذِّرِينَ كَانُوا إِخْوَانَ الشَّيَاطِينِ ۖ وَكَانَ الشَّيْطَانُ لِرَبِّهِ كَفُورًا 

“নিশ্চয় অপচয়কারী শয়তানের ভাই। আর শয়তান হচ্ছে তার প্রভুর প্রতি বড় অকৃতজ্ঞ।” (বানী ইসরাঈল-২৭)
৩.বাঁশের কুলায় চন্দন,মেহদি,হলুদ,কিছু ধান-দূর্বা ঘাস কিছু কলা, সিঁদুর ও মাটির চাটি নেওয়া হয়।মাটির চাটিতে তেল নিয়ে আগুন জ্বালানো হয়। স্ত্রী ও বরের কপালে তিনবার হলুদ লাগায় এমনকি মূর্তিপূজার ন্যায় কুলাতে রাখা আগুন জ্বালানো চাটি বর-কনের মুখের সামনে ধরা হয় ও আগুনের ধুঁয়া ও কুলা হেলিয়ে-দুলিয়ে বাতাস দেওয়া হয়। এসব হিন্দুয়ানী প্রথা ও অনৈসলামিক কাজ।
৪.বরের আত্মীয়রা কনেকে কোলে তুলে বাসর ঘর পর্যন্ত পৌছে দেওয়া অথবা বরের কোলে করে মুরুব্বীদের সামনে স্ত্রীর বাসর ঘরে গমনের নীতি একটি বেহায়াপনা, নিরলজ্জতা ও অনৈসলামিক কাজ।
৫.বরের ভাবী ও অন্য যুবতী মেয়েরা বরকে সমস্ত শরীরে হলুদ মাখিয়ে গোসল করিয়ে দেওয়া নির্লজ্জ কাজ যা ইসলাম সমর্থন করে না।
৬.বর ও কনেকে হলুদ বা গোসল করতে নিয়ে যাওয়ার সময় মাথার উপর বড় চাদর এর চার কোনা চার জনের ধরা হিন্দুয়ানী প্রথা।
৭.বিবাহ করতে যাওয়ার সময় বরকে পিড়িতে বসিয়ে বা সিল-পাটাই দাড় করিয়ে দই-ভাত খাওয়ান ইসলামিক প্রথা নয়।
৮.বিবাহ কাজ সম্পূর্ণ হওয়ার পর বরকে দাড় করিয়ে সালাম দেওয়ানোর প্রথা রাসুল (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ও তার সাহাবীদের (রাযি আল্লাহু আনহুম) দ্বারা প্রমানিত নয়।
৯.বর ও কনের মুরুব্বীদের কদমবুসি করা একটি মারাত্মক কু-প্রথা। বিয়ে তো নয় এমনকি যে কোন সময় কদমবুসি করা রাসুল (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ও তার সাহাবীদের (রাযি আল্লাহু আনহুম) দ্বারা কোন কালে প্রমানিত নয়। কদমবুসি করার সময় সালাতের রুকু-সিজদার মত অবস্থা হয়। বেশি সম্মান প্রদর্শন করতে গিয়ে হিন্দুয়ানী প্রণামকে প্রথা হিসেবে নিয়ে আসা মুমিনদের বৈশিষ্ট্য নয়।
ইয়া আল্লাহ,দয়া করে আমাদের তুমি সুন্নাত তরীকায় বিবাহ করার তওফিক দিয়।আমিন।

বিবাহের কতিপয় সুন্নাত সমূহ



রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে-

SimpleMarriage-logo
যে সকল ভাইয়েরা/বোনেরা বিবাহ উপযুক্ত বা যাহারা বিবাহ নিয়ে ভাবছেন তাদের অথবা যারা অভিবাবক আছেন তারা জেনে নিন:

বিবাহের কতিপয় সুন্নত সমূহঃ

(১) মাসনূন বিবাহ সাদা সিধে ও অনাড়ম্বর হবে, যা অপচয়, অপব্যয়, বেপর্দা ও বিজাতীয় সংস্কৃতি মুক্ত হবে এবং তাতে যৌতুকের শর্ত বা সামর্থের অধিক মহরানার শর্ত থাকবেনা। (তাবারানী আউসাত, হাদিস নং- ৩৬১২)

Download AsPDF

Print Friendly and PDFPrint Friendly and PDFPrint Friendly and PDF
Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...