Thursday 30 May 2019

ফিতরা প্রদানরে সময়সীমা ও বণ্টন পদ্ধতি

↗️↗️↗️↗️
আলহামদুালল্লাহ, ওয়াস সালাতু ওয়াস সালামু আলা রাসূলিল্লাহ, আম্মা বাদঃ
ঈদের নামাযের পূর্বে ফিতরা প্রদান করা যেমন ইসলামের একটি সুন্দর বিধান, তেমন তা সঠিক সময়ে ও সঠিক নিয়মে বণ্টন করাও গুরুত্বপূর্ণ বিধান। কিন্তু দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ফিতরা বণ্টনের নিয়ম ভিন্ন ভিন্ন লক্ষ্য করা যায়। তন্মধ্যে একটি বহুল প্রচলিত নিয়ম হচ্ছে: লোকেরা তাদের ফিতরা মসজিদের ইমাম কিংবা গ্রামের সর্দারের কাছে ঈদের নামাযের পূর্বে আর অনেকে নামাযের পরে জমা করে দেয়। ফিতরা দাতারা ধান, গম, চাল এবং অনেকে টাকা দ্বারা ফিতরা দিয়ে থাকেন। অতঃপর ইমাম কিংবা সর্দার সাহেব কিছু দিন পর সেই জমা কৃত ফিতরা বিক্রয় করে দেন। তার পর তিনি সেই মূল্য অর্থাৎ টাকা-পয়সা বিতরণ শুরু করেন। ফিতরা যারা নিতে আসেন তাদের মধ্যে ফকীর-মিসকিন, মাদরাসার ছাত্র এবং ইসলামী প্রতিষ্ঠান ও সংস্থাগুলিও থাকে। এরা অনেকে কাছাকাছি অঞ্চলের হয় আর অনেকে দূরেরও হয়। সাধারণত: এই পদ্ধতিতেই বেশির ভাগ স্থানে ফিতরা বণ্টন করা হয়ে থাক। কোথাও একটু ব্যতিক্রম থাকলে সেটা অবশ্য আলাদা কথা।
এই নিয়মকে কেন্দ্র করে সুন্নতের অনুসারী ভাইদের কয়েকটি বিষয় জানা একান্ত প্রয়োজন।
ক- কি কি জিনিস দ্বারা এবং কত পরিমাণ ফিতরা দেওয়া সুন্নত ?
খ- ফিতরা আদায়ের সময়সীমা কি ?
গ-নিজের ফিতরা নিজে বণ্টন করা উত্তম না ইমাম বা সর্দার দ্বারা বিতরণ করা উত্তম?
ঘ- ইমাম বা সর্দার সাহেব ঈদের পরে ফিতরার দ্রব্যাদি বিক্রয় করা পর্যন্ত যে কয়েক দিন দেরী করেন, তা করা কি ঠিক?
ঙ- ফিতরা পাওয়ার যোগ্য কারা কারা ? বা ফিতরার খাত কি ?
————————————————————–

Download AsPDF

Print Friendly and PDFPrint Friendly and PDFPrint Friendly and PDF
Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...