·
মাদীনাহ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও মাসজিদে নাবাউয়ী’র সম্মানিত মুদার্রিস, আশ-শাইখ, আল-‘আল্লামাহ, আল-ফাক্বীহ, ড. সুলাইমান বিন সালীমুল্লাহ আর-রুহাইলী (হাফিযাহুল্লাহ) বলেছেন—
মাদীনাহ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও মাসজিদে নাবাউয়ী’র সম্মানিত মুদার্রিস, আশ-শাইখ, আল-‘আল্লামাহ, আল-ফাক্বীহ, ড. সুলাইমান বিন সালীমুল্লাহ আর-রুহাইলী (হাফিযাহুল্লাহ) বলেছেন—
“যে ব্যক্তি শাসনক্ষমতায় পৌঁছেছে, ক্ষমতাসীন হয়েছে, রাষ্ট্রের কর্তৃত্ব তার অধীন হয়েছে এবং তাকে আহলুল হাল্লি ওয়াল ‘আক্বদ (বিজ্ঞ ও ক্ষমতাবান ব্যক্তিবর্গ) শাসক হিসেবে মেনে নিয়েছে, সে যদি না-জায়েজ পদ্ধতিতেও ক্ষমতায় পৌঁছে থাকে, তবুও শার‘ঈভাবে তার বেলায়েত (আনুগত্য পাওয়ার মতো কর্তৃত্ব) সাব্যস্ত হবে। সুতরাং যে ব্যক্তি ক্ষমতাসীন হয়েছে, সে যদি না-জায়েজ পদ্ধতিতেও ক্ষমতায় পৌঁছে থাকে, তবুও শার‘ঈভাবে তার বেলায়েত (আনুগত্য পাওয়ার মতো কর্তৃত্ব) সাব্যস্ত হবে। যেমন কেউ ভোটাভুটির মাধ্যমে ক্ষমতাসীন হয়েছে। আর ভোটাভুটির মাধ্যমে শাসক নির্বাচন করা হলো না-জায়েজ পদ্ধতি। কেননা এতে বিশৃঙ্খল জনগণ এবং ভালো-খারাপ সবাই অংশগ্রহণ করে। কখনো দেশের অধিকাংশ জনগণ খারাপ হলে, তারা এভাবে নিজেদের শাসক অনুসন্ধান করে।