
তাকফীরী যুবকদের একটি সাধারন বৈশিষ্ট্য হচ্ছে; তারা বয়ঃজ্যৈষ্ঠ সালাফী আলিমদের গালমন্দ করে অথচ আহমাদ মুসা জিবরীল ও আনোয়ার আল আউলাকির মতো মানুষকে 'ইমাম' হিসেবে উপস্থাপন করতে চায়। এরা আসলেই মিসকিন বৈ কিছুই না।
.
তাকফীরী ধূর্তরা আহমাদ মূসা জিবরীলের ডিফেন্সে নানারূপে চল-চাতুরী করে। যেমন : এরা যুগ শ্রেষ্ঠ আলিমেদ্বীন ইমাম ইবনু বায রাহিমাহুল্লাহ-র তাজকিয়্যাহ পেশ করে ( জানিনা এটা সত্য নাকি ভুয়া) যদি সত্যও হয়ে থাকে তাহলেও তা বাতিল হয়ে যাবে ঠিক যেমনটি বাতিল হয়ে গেছে সাইয়্যদ ক্বুতুব এবং জামা’য়াত আত তাবলীগের ব্যাপারে করা তাঁর প্রশংসা। কেননা ঐ সমস্ত লোকের ব্যাপারে পরবর্তীতে তিনি তার অবস্থান পরিবর্তন করেছিলেন। চ্যালেঞ্জ রইল, পারলে দেখাও - ইমাম ইবনু বায এর জীবিত ছাত্রদের মধ্যে কে তাকে তাজকিয়্যাহ দিয়েছে ?
ইমাম ফাউজান ? লুহাইদান ? রাবী?
.
সালাফীদের মূলনীতির একটি বৈশিষ্ট্য হচ্ছে; অপরিচিত (মাজহুল) কারো নিকট হতে জ্ঞান আহরণ করা হয়না। আমাদের কাছে উলামাদের পক্ষ হতে তাযকিয়্যাহ নিয়ে এসো। যাও _
.
তাকফীরী ধূর্তরা আহমাদ মূসা জিবরীলের ডিফেন্সে নানারূপে চল-চাতুরী করে। যেমন : এরা যুগ শ্রেষ্ঠ আলিমেদ্বীন ইমাম ইবনু বায রাহিমাহুল্লাহ-র তাজকিয়্যাহ পেশ করে ( জানিনা এটা সত্য নাকি ভুয়া) যদি সত্যও হয়ে থাকে তাহলেও তা বাতিল হয়ে যাবে ঠিক যেমনটি বাতিল হয়ে গেছে সাইয়্যদ ক্বুতুব এবং জামা’য়াত আত তাবলীগের ব্যাপারে করা তাঁর প্রশংসা। কেননা ঐ সমস্ত লোকের ব্যাপারে পরবর্তীতে তিনি তার অবস্থান পরিবর্তন করেছিলেন। চ্যালেঞ্জ রইল, পারলে দেখাও - ইমাম ইবনু বায এর জীবিত ছাত্রদের মধ্যে কে তাকে তাজকিয়্যাহ দিয়েছে ?
ইমাম ফাউজান ? লুহাইদান ? রাবী?
.
সালাফীদের মূলনীতির একটি বৈশিষ্ট্য হচ্ছে; অপরিচিত (মাজহুল) কারো নিকট হতে জ্ঞান আহরণ করা হয়না। আমাদের কাছে উলামাদের পক্ষ হতে তাযকিয়্যাহ নিয়ে এসো। যাও _
.
আহমাদ মুূসা জিবরীলের অনুসারীদের দাবী হচ্ছে, ইমাম ইবনু বায [ রাহিমাহুল্লাহ ] নাকি সাধারনভাবে তাকে তাজকিয়্যাহ দিয়েছেন।
আমরা জিবরীলের অনুসারীদের স্মরণ করিয়ে দিতে চাই যে, ইমাম ইবনু বায রাহিমাহুল্লাহ মারা ১৯৯৯ সালে। ঠিক তখনও অর্থাৎ ২০০০ – ২০০১ সাল পর্যন্ত আহমেদ মুসা জিবরীল খোলাখুলিভাবে তার খারেজিপনা প্রচার শুরু করেনি ঠিক যেমনিভাবে আব্দুর রহমান আব্দুল খালেক তার দুষ্ট নবউদ্ভাবিত ধারণা ততক্ষণ পর্যন্ত শুরু করেনি, যতক্ষণ পর্যন্ত না ইমাম আল আলবানী এবং ইমাম মুক্ববীল [ রাহিমাহুমুল্লাহ ] জীবিত ছিলেন।