Saturday 4 October 2014

দুআর ফযিলত ও উপকারিতা


রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে-

206
আভিধানিক অর্থে দুআ
দুআ শব্দের অর্থ আহ্বান, প্রার্থনা। শরীয়তের পরিভাষায় দুআ বলে কল্যাণ ও উপকার লাভের উদ্দেশ্যে এবং ক্ষতি ও অপকার রোধকল্পে মহান আল্লাহকে ডাকা এবং তার নিকট সাহায্য প্রার্থনা করা। দুআ শব্দ পবিত্র কুরআনে বিভিন্ন অর্থে ব্যবহার হয়েছে। নিম্নে তার কয়েকটি উল্লেখ করা হল।
১- ইবাদত: মহান আল্লাহ বলেন -

Friday 3 October 2014

শপথ প্রসঙ্গ



রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে-

লেখক : চৌধুরী আবুল কালাম আজাদ
 أيمان শব্দটি يمين শব্দের جمع (বহুবচন), অর্থ কসম বা শপথ। তবে يمين শব্দের মূল অর্থ ডান হাত। এটি কসম অর্থে ব্যবহৃত হওয়ার কারণ হলো, তখনকার লোকজন শপথ করার সময় একে অপরের হাত ধরত। শরীয়তের পরিভাষায় يمين তথা কসম বলা হয়, আল্লাহ তাআলার নাম কিংবা সিফাত উল্লেখ করে শপথকৃত বিষয়টির প্রতি গুরুত্বারোপ করা।

হজ্জের পর হাজী সাহেবের করণীয়


রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে-

লিখেছেনঃ ড. ফালেহ ইবন মুহাম্মাদ ইবন ফালেহ আস-সুগাইর ।  অনুবাদ : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
160
সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর জন্য, যাঁর নেয়ামতেই সকল সৎকাজসমূহ সম্পন্ন হয়ে থাকে, আর তাঁর দয়াতেই সকল ইবাদাত কবুল হয়ে থাকে। আমরা তাঁর প্রশংসা করছি, তাঁর শুকরিয়া আদায় করছি, আর এ সাক্ষ্য দিচ্ছি যে আল্লাহ ছাড়া কোন হক মা‌‘বুদ নেই এবং সাক্ষ্য দিচ্ছি যে মুহাম্মাদ তাঁর বান্দা ও রাসূল। আল্লাহ্ তার উপর, তার পরিবার ও সঙ্গী সাথীদের উপর দুরুদ প্রেরণ করুন এবং বহু পরিমানে সালাম পেশ করুন। তারপর,

কুরবানী করার পদ্ধতি



রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে-

(ক) উট দাঁড়ানো অবস্থায় এর ‘হলক্বূম’ বা কণ্ঠনালীর গোড়ায় কুরবানীর নিয়তে ‘বিসমিল্লা-হি আল্লাহু আকবার’ বলে অস্ত্রাঘাতের মাধ্যমে রক্ত প্রবাহিত করে ‘নহর’ করতে হয় এবং গরু বা ছাগলের মাথা দক্ষিণ দিকে রেখে বাম কাতে ফেলে ‘যবহ’ করতে হয়।[13]
কুরবানী দাতা ধারালো ছুরি নিয়ে ক্বিবলামুখী হয়ে দো‘আ পড়ে নিজ হাতে খুব জলদি যবহের কাজ সমাধা করবেন, যেন পশুর কষ্ট কম হয়। এ সময় রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) নিজের ডান পা দিয়ে পশুর ঘাড় চেপে ধরতেন। যবহকারী বাম হাত দ্বারা পশুর চোয়াল চেপে ধরতে পারেন।
1382813_10151934181937722_1499192989_n
রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) নিজ হাতে যবহ করেছেন। অন্যের দ্বারা যবহ করানো জায়েয আছে। তবে এই গুরুত্বপূর্ণ ইবাদতটি নিজ হাতে করা অথবা যবহের সময় স্বচক্ষে প্রত্যক্ষ করা উত্তম। ১০, ১১, ১২ যিলহাজ্জ তিন দিনের রাত-দিন যে কোন সময় কুরবানী করা যাবে।[14]

Wednesday 1 October 2014

হাদিসের গল্প – রোমান সম্রাট হিরাক্লিয়াস এর দরবারে




রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে-

সংকলন ও প্রকাশনায় : কুরআনের আলো টিম
Palace41
সপ্তম হিজরি, ৬২৯ খ্রিস্টাব্দ। মক্কার কাফেরদের কুরাইশ দের সাথে রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-এর হুদায়বিয়ার সন্ধি স্বাক্ষরিত হয়েছে। যে ইসলামের নাম শুনলে জ্বলে উঠত কুরাইশদের গা, আজ সেই কুরাইশগণ স্পষ্টত: স্বীকৃতি দিল ইসলামকে একটি শক্তিশালী ধর্ম হিসাবে। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) নদীর মোহনায় এসে তাঁর সাধনার স্রোতধারায় শুনতে পেলেন মহাসাগরের কল্লোল। তাই তিনি মনস্থ করলেন বিশ্বের শক্তিশালী রাজা-বাদশাহদের নিকট ইসলামের সুমহান বার্তা পৌঁছাতে। তৎকালীন বিশ্বের বুকে রোম ও পারস্য ছিল সবচেয়ে ক্ষমতাধর শক্তিশালী সাম্রাজ্য। রোমান সাম্রাজ্যের শাসনকর্তা ছিলেন সম্রাট হিরাক্লিয়াস। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) প্রখ্যাত ছাহাবী দেহিয়া কালবী (রা:)-কে ইসলামের দাওয়াত পত্র তাঁর কাছে প্রেরণ  করেন। সম্রাট হিরাক্লিয়াস  ঐ সময় জেরুজালেমে অবস্থান করছিলেন। এদিকে কুরাইশ নেতা আবূ সুফিয়ান (তখনও  তিনি  মুসলমান  হননি)  ব্যবসা  উপলক্ষে  সিরিয়াতে  অবস্থান  করছিলেন। আবদুল্লাহ বিন আব্বাস (রা:) হতে বর্ণিত, তাকে আবূ সুফিয়ান বিন হারব সংবাদ দিয়েছেন যে, একদা রোম সম্রাট হিরাকিলয়াস তাঁকে একদল কুরাইশ সহ ডেকে পাঠালেন। তখন তাঁরা ব্যবসা উপলক্ষে সিরিয়াতে অবস্থান করছিলেন। এ সময় রাসূলুল্লাহ (সাঃ) আবূ সুফিয়ান ও কুরাইশদের সাথে হুদায়বিয়ার সন্ধি-সূত্রে আবদ্ধ ছিলেন। সম্রাট হিরাকিলয়াস তাঁর অমাত্যবর্গ পরিবৃত অবস্থায় ঈলিয়া বা জেরুজালেমে অবস্থানকালে তাঁরা সম্রাটের দরবারে আগমন

হাদিসের গল্প – আবূ ত্বালিবের মৃত্যুর ঘটনা



রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে-

সংকলন ও প্রকাশনায় : কুরআনের আলো টিম
last_chance_to_be_helped_1280x800
সাঈদ ইবনুল মুসাইয়্যাব তার পিতা মুসাইয়্যাব (রহঃ) হ’তে বর্ণনা করেন, যখন আবূ ত্বালিব মুমূর্ষু অবস্থায় উপনীত হ’লেন, রাসূল (সাঃ) তার নিকট গেলেন।আবূ  জাহলও  সেখানে  ছিল। নবী  (সাঃ)  তাকে  লক্ষ্য  করে বললেন,  চাচাজান!  ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ -কালেমাটি একবার পড়ুন, তাহ’লে আমি আপনার জন্য আল্লাহ্‌ নিকট কথা বলতে পারব।

হাদিসের গল্প – খিযির ও মূসা (আঃ)-এর কাহিনী



রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে-

সংকলন ও প্রকাশনায় : কুরআনের আলো টিম
beautiful-flowers
হযরত ইবনু আব্বাস (রা:) হ’তে বর্ণিত তিনি বলেন, হযরত উবাই ইবনু কা‘ব (রা:) রাসূলুল্লাহ (সা:) হ’তে আমাদের নিকট বর্ণনা করেছেন যে, হযরত মূসা (আঃ) একদা বনী ইসরাঈলের এক সমাবেশে ভাষণ দিতে দাঁড়ালে তাঁকে জিজ্ঞেস করা হ’ল, কোন ব্যক্তি সর্বাধিক জ্ঞানী? তিনি বললেন, আমিই সর্বাধিক জ্ঞানী।  জ্ঞানকে আল্লাহর দিকে সোপর্দ না করার কারণে আল্লাহ্‌ তাকে তিরস্কার করে বললেন, বরং দু’সাগরের সঙ্গমস্থলে আমার এক বান্দা আছে, যিনি তোমার চেয়ে অধিক জ্ঞানী।

হাদিসের গল্পঃ উয়াইস কারনীর মর্যাদা



রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে-

228040_182241378491694_180768585305640_425835_6585808_nসংকলন ও সম্পাদনাঃ কুরআনের আলো টীম
উসাইর ইবনু জাবির (রা:) বলেন, ইয়ামানে বসবাসকারীদের পক্ষ থেকে ওমর (রা:)-এর নিকট সাহায্যকারী দল আসলে তিনি তাদেরকে প্রশ্ন করতেন, ‘তোমাদের মাঝে কি উয়াইস ইবনু আমির আছে’? অবশেষে (একদিন) উয়াইস (রহঃ) এসে গেলেন। তাকে ওমর প্রশ্ন করলেন, ‘আপনি কি উয়াইস ইবনু আমির’? সে বলল, হ্যাঁ। ওমর (রা:) আবার বললেন, ‘মুরাদ’ সম্প্রদায়ের উপগোত্র ‘কারনের’লোক? তিনি বললেন, হ্যাঁ । তিনি বললেন, ‘আপনার কি কুষ্ঠরোগ হয়েছিল, আপনি তা হতে সুস্থ হয়েছেন এবং মাত্র এক দিরহাম পরিমাণ স্থান বাকী আছে? তিনি বললেন, হ্যাঁ। তিনি বললেন, ‘আপনার মা জীবিত আছে কি? তিনি বললেন, হ্যাঁ।

ইভ টিজিং বন্ধে প্রয়োজন অশ্লীলতা বেহায়াপনার বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন



রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে-

হাফেজ মাওলানা হাবীবুল্লাহ মুহাম্মাদ ইকবাল

ইভ টিজিং শব্দটির অর্থ নারীকে উত্ত্যক্ত করা, অসম্মান করা। সংবাদপত্রের পাতা উল্টালেই ইভ টিজিং নামক কুৎসিত চরিত্রের খবর আমাদের চোখের সামনে ভেসে ওঠে। ডিজিটাল যুগের হাওয়া লেগেছে বাংলাদেশের কিশোর-তরুণদের মাঝে, সেই হাওয়ার দাপটে তারা হারিয়ে ফেলছে তাদের ইতিহাস ঐতিহ্য সভ্যতা সংস্কৃতি। আর এজন্য তারা মানব জাতির আদি মাতা হাওয়া (আ:)-এর নাম ভুলে পশ্চিমাদের ইভকে চিনতে শুরু করেছে। কিন্তু দু:খজনক হলো তাদের চেনা ইভ সম্মানিত মাতা নন, শুধুই একজন নারী। আর বস্তুবাদী সভ্যতার ধারক এ ডিজুস তরুণদের কাছে নারী মানে উপাদেয় আর দশটা ভোগ্যবস্তু বৈ অন্য কিছু নয়। ইভ টিজিংয়ের মূল কারণ নিহিত এখানেই। ইভ টিজিং শব্দটি যেভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে তা পরিহার করা উচিত। কারণ এ ধরনের শব্দ ব্যবহার করে অপরাধীদের ঘৃণার মাত্রা কমিয়ে দেয়া হয়েছে। যাই হোক ইভ টিজিং বা নারীকে অসম্মান করা হয় এমন কাজ কোনক্রমেই গ্রহণযোগ্য নয়। এটি একটি মানবতাবিরোধী জঘন্য অপরাধ। কুরআনে এসেছে,
‘আর তোমরা ব্যভিচারের কাছেও যেয়ো না, নিশ্চয় তা অশ্লীল কাজ ও মন্দ পথ’ (সূরা বনী ইসরাঈল : ৩২)।
যারা এ ধরনের কাজের সাথে জড়িত তাদেরকে কঠিন শাস্তির আওতায় নিয়ে আসা সময়ের দাবী। যথাযথ শাস্তি না দেয়ার ফলে এ জঘন্য অপরাধ বেড়েই চলছে। এর প্রতিকারে বক্তৃতা আর বিবৃতি আর কিছু প্রদর্শন করার মত কাজ করেই দায়িত্ব শেষ নয়। কেন এই ব্যাধি সমাজে ব্যাপৃত হচ্ছে এবং এর জন্য আমাদের কী করণীয় আছে তা বের করা দরকার। সেই সাথে কার্যকর এবং বাস্তবভিত্তিক কর্মসূচি হাতে নেয়া খুবই প্রয়োজন।

মাপে ও ওজনে ফাঁকি



বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
লিখেছেনঃ মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব     ।     ওয়েব সম্পাদনাঃ মোঃ মাহমুদ -ই- গাফফার
230

وَيْلٌ لِّلْمُطَفِّفِيْنَ، الَّذِيْنَ إِذَا اكْتَالُوْا عَلَى النَّاسِ يَسْتَوْفُوْنَ، وَإِذَا كَالُوْهُمْ أَو وَّزَنُوْهُمْ يُخْسِرُوْنَ، أَلاَ يَظُنُّ أُولَئِكَ أَنَّهُمْ مَّبْعُوْثُوْنَ، لِيَوْمٍ عَظِيْمٍ، يَوْمَ يَقُوْمُ النَّاسُ لِرَبِّ الْعَالَمِيْنَ-

  • (১) দুর্ভোগ মাপে কম দানকারীদের জন্য।
  • (২) যারা লোকদের কাছ থেকে মেপে নেয়ার সময় পূর্ণ মাত্রায় নেয়
  • (৩) এবং যখন লোকদের মেপে দেয়, বা ওযন করে দেয়, তখন কম দেয়’।
  • (৪) তারা কি চিন্তা করে না যে, তারা পুনরুত্থিত হবে?
  • (৫) সেই মহা দিবসে,
  • (৬) যেদিন মানুষ দন্ডায়মান হবে বিশ্বপালকের সম্মুখে।

শিশুর নাম নির্বাচনের ক্ষেত্রে ইসলামের যে সকল বিধান মনে রাখা প্রয়োজন



রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে-

63

ভূমিকা:

 শিশুর জন্মের পর তার জন্য একটি সুন্দর ইসলামী নাম রাখা প্রত্যেক মুসলিম পিতা-মাতার কর্তব্য। মুসলিম বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলের মুসলমানদের ন্যায় বাংলাদেশের মুসলমানদের মাঝেও ইসলামী সংস্কৃতি ও মুসলিম ঐতিহ্যের সাথে মিল রেখে শিশুর নাম নির্বাচন করার আগ্রহ দেখা যায়। এজন্য তাঁরা নবজাতকের নাম নির্বাচনে পরিচিত আলেম-ওলামাদের শরণাপন্ন হন। তবে সত্যি কথা বলতে কী এ বিষয়ে আমাদের পড়াশুনা অতি অপ্রতুল। তাই ইসলামী নাম রাখার আগ্রহ থাকার পরও অজ্ঞতাবশত আমরা এমনসব নাম নির্বাচন করে ফেলি যেগুলো আদৌ ইসলামী নামের আওতাভুক্ত নয়। শব্দটি আরবী অথবা কুরআনের শব্দ হলেই নামটি ইসলামী হবে তাতো নয়। কুরআনে তো পৃথিবীর নিকৃষ্টতম কাফেরদের নাম উল্লেখ আছে। ইবলিস, ফেরাউন, হামান, কারুন, আবু লাহাব ইত্যাদি নাম তো কুরআনে উল্লেখ আছে; তাই বলে কী এসব নামে নাম রাখা সমীচীন হবে!? তাই এ বিষয়ে সঠিক নীতিমালা আমাদের জানা প্রয়োজন।

বইঃ মুত্তাফাকুন আলাইহি হাদিসের বাংলা সংস্করণ – ফ্রী ডাউনলোড



রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে-

Al-Lulu-Wal-Marjan-Banglaসংক্ষিপ্ত বর্ণনাঃ ইসলামী শরীআতের অন্যতম উত্স হাদীস। এটিকে সহীহ সনদে ও মতনে সুসংরক্ষিত। এই হাদীসগুলো বিভিন্ন মানের দিক দিয়ে সর্বাধিক উত্তম হলো মুত্তাফাকুন আলাইহি। যেসব হাদীস একই সাথে ইমাম বুখারী (রহ.) ও ইমাম মুসলিম (রহ.) স্বীয় গ্রন্থে সংকলন করেছেন। এসব হাদীস উভয় ইমাম সহীহ বলে একমত পোষণ করেছেন সেই সাথে গুরুত্বপূর্ণ মনে করে স্বীয় হাদীস গ্রন্থে সংকলন করেছেন। এই হাদীসগুলো বেছে বেছে সংকলন করেছেন আল্লামা ফুয়াদ আল বাকী (রহ)। এই সংকলেনর নাম করণ করেছেন “আল লূ’লু ওয়াল মারজান” এটি বাংলা ভাষায় অনুবাদ হয়েছে। এটি প্রকাশ করেছে তাওহীদ পাবলিকেশন্স।
হাদীস গ্রন্থটি হাক্ব পিয়াসীদের জন্য এক অনন্য সংকলন। বইটির এই হাদীসগুলোকে বিষয়ভিত্তিক সাজিয়ে তাকে আরো সুন্দর করা হয়েছে। সাবলীল ভাষায় অনুবাদকৃত এই সংকলনটি আমাদের সবার ঘরে (হার্ডকপি) থাকার মতো কিতাব। আল্লাহ আমাদের তা কেনার সেই সাথে তা অন্যকে কিনতে উত্সাহিত করা তাওফিক দিন।

Tuesday 30 September 2014

হাদিসে কুদসি-পর্ব ২

শুরু করছি মহান আল্লাহর নামে,যিনি পরম করুনাময় অসীম দয়ালু।

হাদিসে কুদসি নং – ২৮ : জিকির ও নেককারদের সঙ্গ গ্রহণ করার ফজিলত
عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ -رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ- قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم : « إِنَّ لِلَّهِ مَلَائِكَةً يَطُوفُونَ فِي الطُّرُقِ يَلْتَمِسُونَ أَهْلَ الذِّكْرِ، فَإِذَا وَجَدُوا قَوْمًا يَذْكُرُونَ اللَّهَ تَنَادَوْا: هَلُمُّوا إِلَى حَاجَتِكُمْ » قَالَ: « فَيَحُفُّونَهُمْ بِأَجْنِحَتِهِمْ إِلَى السَّمَاءِ الدُّنْيَا قَالَ: فَيَسْأَلُهُمْ رَبُّهُمْ عز وجل -وَهُوَ أَعْلَمُ مِنْهُمْ- مَا يَقُولُ عِبَادِي؟ قَالُوا: يَقُولُونَ: يُسَبِّحُونَكَ وَيُكَبِّرُونَكَ وَيَحْمَدُونَكَ وَيُمَجِّدُونَكَ قَالَ: فَيَقُولُ: هَلْ رَأَوْنِي؟ قَالَ: فَيَقُولُونَ: لَا وَاللَّهِ مَا رَأَوْكَ قَالَ: فَيَقُولُ: وَكَيْفَ لَوْ رَأَوْنِي؟ قَالَ: يَقُولُونَ: لَوْ رَأَوْكَ كَانُوا أَشَدَّ لَكَ عِبَادَةً، وَأَشَدَّ لَكَ تَمْجِيدًا، وَتَحْمِيدًا وَأَكْثَرَ لَكَ تَسْبِيحًا، قَالَ: يَقُولُ: فَمَا يَسْأَلُونِي؟ قَالَ يَسْأَلُونَكَ الْجَنَّةَ، قَالَ: يَقُولُ: وَهَلْ رَأَوْهَا؟ قَالَ: يَقُولُونَ: لَا وَاللَّهِ يَا رَبِّ مَا رَأَوْهَا، قَالَ: يَقُولُ: فَكَيْفَ لَوْ أَنَّهُمْ رَأَوْهَا؟ قَالَ: يَقُولُونَ: لَوْ أَنَّهُمْ رَأَوْهَا كَانُوا أَشَدَّ عَلَيْهَا حِرْصًا، وَأَشَدَّ لَهَا طَلَبًا، وَأَعْظَمَ فِيهَا رَغْبَةً، قَالَ: فَمِمَّ يَتَعَوَّذُونَ؟ قَالَ: يَقُولُونَ: مِنْ النَّارِ، قَالَ: يَقُولُ: وَهَلْ رَأَوْهَا؟ قَالَ: يَقُولُونَ: لَا وَاللَّهِ يَا رَبِّ مَا رَأَوْهَا، قَالَ: يَقُولُ: فَكَيْفَ لَوْ رَأَوْهَا، قَالَ: يَقُولُونَ: لَوْ رَأَوْهَا، كَانُوا أَشَدَّ مِنْهَا فِرَارًا وَأَشَدَّ لَهَا مَخَافَةً، قَالَ: فَيَقُولُ: فَأُشْهِدُكُمْ أَنِّي قَدْ غَفَرْتُ لَهُمْ، قَالَ: يَقُولُ مَلَكٌ مِنْ الْمَلَائِكَةِ: فِيهِمْ فُلَانٌ لَيْسَ مِنْهُمْ إِنَّمَا جَاءَ لِحَاجَةٍ، قَالَ: هُمْ الْجُلَسَاءُ لَا يَشْقَى بِهِمْ جَلِيسُهُمْ ». (خ) صحيح
বাংলা অনুবাদ

হাদিসে কুদসি-পর্ব ১

শুরু করছি মহান আল্লাহর নামে,যিনি পরম করুনাময় অসীম দয়ালু।

হাদিসে কুদসি নং – ১ : পাপ-পুণ্য লিখার নিয়ম ও আল্লাহর অনুগ্রহ
عَبْدِي أَنْ يَعْمَلَ سَيِّئَةً فَلَا تَكْتُبُوهَا عَلَيْهِ حَتَّى يَعْمَلَهَا، فَإِنْ عَمِلَهَا فَاكْتُبُوهَا بِمِثْلِهَا، وَإِنْ تَرَكَهَا مِنْ أَجْلِي، فَاكْتُبُوهَا لَهُ حَسَنَةً، وَإِذَا أَرَادَ أَنْ يَعْمَلَ حَسَنَةً فَلَمْ يَعْمَلْهَا، فَاكْتُبُوهَا لَهُ حَسَنَةً، فَإِنْ عَمِلَهَا فَاكْتُبُوهَا لَهُ بِعَشْرِ أَمْثَالِهَا إِلَى سَبْعمِائَةِ ضِعْفٍ». (بخاري ومسلم) حديث صحيح
বাংলা অনুবাদ
আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “আল্লাহ বলেন, আমার বান্দা যখন কোন পাপ করার ইচ্ছা করে, তখন তোমরা তা লিখ না যতক্ষণ না সে তা করে। যদি সে তা করে সমান পাপ লিখ। আর যদি সে তা আমার কারণে ত্যাগ করে, তাহলে তার জন্য তা নেকি হিসেবে লিখ। আর যদি সে নেকি করার ইচ্ছা করে কিন্তু সে তা করেনি, তার জন্য তা নেকি হিসেবে লিখ। অতঃপর যদি সে তা করে তাহলে তার জন্য তা দশগুণ থেকে সাতশো গুণ পর্যন্ত লিখ”।
[বুখারি শরিফ ও মুসলিম শরিফ]

পড়ুন দাজ্জালের কি কি ফিতনা হবে?



শুরু করছি মহান আল্লাহর নামে যিনি পরম করুনাময়, অসীম দয়ালু।

পড়ুন দাজ্জালের কি কি ফিতনা হবে



আদম সৃষ্টি থেকে কিয়ামত পর্যন্ত মানব জাতির জন্য দাজ্জালের চেয়ে বড় ফিতনা আর নেই। সে এমন অলৌকিক বিষয় দেখাবে যা দেখে মানুষ দিষেহারা হয়ে পড়বে। দাজ্জাল নিজেকে প্রভু ও আল্লাহ হিসেবে দাবী করবে। তার দাবীর পক্ষে এমন কিছু প্রমান ও উপস্থাপন করবে যে সম্পর্কে নবী (ছাঃ) আগেই সতর্ক করেছেন। মু’মিন বান্দগন এগুলো দেখে মিথ্যুক দাজ্জালকে সহজেই চিনতে পারবে এবং আল্লাহর প্রতি তাদের ।ঈমান আরো বৃদ্ধি পাবে। কিন্তু দুর্বল ।ঈমানদার লোকেরা বিভ্রান্তিতে পড়ে ।ইমান হারা হবে। দাজ্জাল নিজেকে রাব্ব বা প্রভু হিসেবেও দাবী করবে। ঈমানদারের কাছে এ দাবীটি সুস্পষ্ট দিবালোকের মত মিথ্যা বলে প্রকাশিত হবে। দাজ্জাল তার দাবীর পক্ষে যত বড় অলৌকিক ঘটনাই পেশ করুক না কেন মু’মিন ব্যাক্তির কাছে এটি সুস্পষ্ট হবে যে সে একজন অক্ষম মানুষ, পানাহার করে, নিদ্রা যায়,পেশাব-পায়খানা করে। সর্বোপরি সে হবে অন্ধ। যার ভিতরে মানবীয় সব দোষ-গুণ বিদ্যমান সে কিভাবে রব ও আল্লাহ হতে পারে!! একজন সত্যিকার মুমিনের বিশ্বাস হলোঃ মহান আল্লাহ সর্বপ্রকার মানবীয় দোষ-ক্রটি হতে সম্পর্ন মুক্ত। কোন সৃষ্ট জীবই তার মত নয়। আল্লাহকে দুনিয়ার জগতে কোন মানুষের পক্ষে দেখাও সম্ভব নয়।

অংশীদারির ভিত্তিতে কুরবানী করা প্রসঙ্গে


শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু।
অংশীদারির ভিত্তিতে কুরবানী করা
লেখকঃ ড. মোঃ আবদুল কাদেরসম্পাদনা: ড. মোহাম্মদ মানজুরে ইলাহী
অংশীদারির ভিত্তিতে কুরবানী কারাকে ‘ভাগে কুরবানী দেয়া’ বলা হয়। ভেড়া, দুম্বা, ছাগল দ্বারা এক পরিবারের পক্ষ থেকে একটা পশু কুরবানী করতে পারবেন। আর উট, গরু, মহিষ দ্বারা সাত জনের নামে সাতটি কুরবানী করা যাবে। তবে অংশীদারি ভিত্তিতে কুরবানী করার দু‘টি পদ্ধতি হতে পারে-
.সওয়াবের ক্ষেত্রে অংশীদার হওয়া। যেমন-কয়েক জন মুসলিম মিলে একটি বকরি ক্রয় করল। অত:পর একজনকে ঐ বকরির মালিক বানিয়ে দিল। বকরির মালিক বকরিটি কুরবানী করল। যে ক‘জন মিলে বকরি খরিদ করেছিল সকলে সওয়াবের অংশীদার হলো।

জিলহজের প্রথম দশদিনের ফযীলত এবং ঈদ ও কুরবানীর বিধান


রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে-

জিলহজের প্রথম দশদিনের ফযীলত এবং ঈদ ও কুরবানীর বিধান

লেখকঃ আব্দুল মালেক আল-কাসেম । অনুবাদ : সানাউল্লাহ নজির আহমদ
জিলহজ মাসের দশদিনের ফযীলত :
আল্লাহ তা‌’আলার অশেষ মেহেরবানী যে, তিনি নেককার বান্দাদের জন্য এমন কিছু মৌসুম করে দিয়েছেন, যেখানে তারা প্রচুর নেক আমল করার সুযোগ পায়, যা তাদের দীর্ঘ জীবনে বারবার আসে আর যায়। এসব মৌসুমের সব চেয়ে বড় ও মহত্বপূর্ণ হচ্ছে জিলহজ মাসের প্রথম দশদিন।

“লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ্‌”র ক্ষমতা



রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে-

লেখকঃ শেইখ সলীহ্‌ ইবন্‌ ফাওযান আল–ফাওযান 
অনুবাদ ও সম্পাদনাঃ আবদ্‌ আল-আহাদ | ওয়েব এডিটিং: শাবাব শাহরিয়ার খান

লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ্‌

অর্থাৎ, আল্লাহ্‌ ছাড়া ইবাদতের যোগ্য অন্য কোন সত্য ইলাহ্‌ নেই। এই কথা যদি কেউ সত্যতার সাথে অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে উচ্চারন করে, এ কথার অর্থ যা বলে সে অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করে, বিশ্বাস এবং চালচলনে এই কথাকে বাস্তবিক রূপদান করে তাহলে ব্যক্তি ও সমাজ উভয় জীবনেই একথার প্রভাব আসলেই চমৎকার এবং প্রশংসনীয়।

Monday 29 September 2014

চেয়ারে বসে সালাত আদায় বিধি-বিধান, সতর্কীকরণ ও মাসলা-মাসায়েল


শুরু করছি মহান আল্লাহর নামে যানি পরম করুনাময়, অসীম দয়ালু।
islamicshebabd.com
অনুবাদ ও সম্পাদনা : ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
চেয়ারে বসে সালাত আদায়
বসে সালাত করতে গিয়ে অনেকেই ভুল করে থাকে। কারণ অনেকেই এর বিবিধ অবস্থা ও চেয়ারে বসে সালাত আদায়ের পদ্ধতি সম্পর্কে অবগত নয়। তাই নিম্নে তার কিছু বর্ণনা দেওয়া হচ্ছে।
আল্লাহর নামে, আর যাবতীয় প্রশংসা আল্লাহর জন্য, সালাত ও সালাম আল্লাহর রাসূল মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উপর,
অতঃপর

ইসলামী pdf বাংলা বই ফ্রী-ডাউনলোড করুন


শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু।
দ্বীনে অবিচল থাকার কতিপয় উপায়
দ্বীনের উপর আমাদের অবিচল থাকা আবশ্যক। এই বই ডাউনলোড করুর এবং দ্বীনের উপর অবিচল থাকার জ্ঞান অর্জন করুন
বইগুলো স্ক্যান করে পিডিএফ ভার্সনে প্রদান করা হয়েছে। তাই এগুলো পড়তে আপনার কম্পিউটারে ‘এডোব রিডার’ সফটোওয়্যারটি থাকা অপরিহার্য। এটি আপনার কম্পিউটারে আগে থেকে না থাকলে http://get.adobe.com/reader/ লিংকে ক্লিক করে এখনই তা ডাউনলোড করে ইন্সটল করে নিন।
বইটি ডাউনলোড করুন।
This book is published from: F.G.O. Al- Zulfi 11932 P.O Box: 182, Saudi Arabia.

Sunday 28 September 2014

কুরআন পাঠ সম্পর্কে কতিপয় হাদীস



রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে-

কুরআন আল্লাহর বাণী। সৃষ্টিকুলের উপর যেমন স্রষ্টার সম্মান ও মর্যাদা অপরিসীম , তেমনি সকল বাণীর উপর কুরআনের মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্ব অতুলনীয়। মানুষের মুখে থেকে যা উচ্চারিত হয়, তম্মধ্যে কুরআন পাঠ সর্বাধিক উত্তম।

কুর’আনের অর্থ না বুঝার কারণে আপনি প্রতিদিন যে ১০টি জিনিস হারাচ্ছেন !



রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে-

১-কুরআন নাযিলের উদ্দেশ্য বুঝতে ব্যর্থ হচ্ছেন !

আপনি যদি কুর’আনের অর্থ না বুঝেই কেবল উচ্চারণ করে পড়তে থাকেন, তাহলে কুর’আন নাযিলের মূল উদ্দেশ্য হারিয়ে যাবে। আল্লাহ বলেন,
“এটি একটি বরকতময় কিতাব, যা আমি আপনার প্রতি বরকত হিসেবে অবতীর্ণ করেছি, যাতে মানুষ এর আয়াতসূহ লক্ষ্য করে এবং বুদ্ধিমানগণ যেন তা অনুধাবন করে”। সূরা সা’দ ২৯
কিভাবে এই উদ্দেশ্য আমাদের দ্বারা বাস্তবায়িত হবে যদি আমরা কুর’আন কি বলছে তা বুঝতে না পারি!
কোন ব্যক্তির পক্ষে কি সর্বদা অনুবাদ বহন করা সম্ভব, কিংবা সালাতে যখন কুর’আন তিলাওয়াত করা হয় তখন কি আমাদের পক্ষে কুর’আনের অনুবাদ বহন করা সম্ভব?.

কোরআনের চ্যালেঞ্জ


রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে-

লিখেছেনঃ ডঃ আবু আমীনাহ বিলাল ফিলিপস্‌
অনুবাদঃ মাসুদ শরিফ
সম্পাদনাঃ আবদ্‌ আল-আহাদ এবং শাবাব শাহরিয়ার খান

বিষয়বস্তু উপস্থাপনের দিক থেকে কোরআন আল-কারীম এক অনন্য সাধারন বৈশিষ্ট্যের অধিকারী হলেও কোরআন নিজেই অলৌকিকতায় ভরপুর এক বিস্ময়কর গ্রন্থ। “অলৌকিক” বলতে সাধারণত আমরা যা বুঝি তা হল, অতিপ্রাকৃতিক কিংবা বিস্ময়কর কোন ঘটনা যা মানুষের পক্ষে কখনই উপলব্ধি করা সম্ভব নয়। নবী কারীম (সা) তৎকালীন আরবদেরকে কোরআনের ভাষা, ছন্দ ও বিষয়বস্তুর অলংকারের সমতুল্য সাহিত্য রচনার জন্য চ্যালেঞ্জ জানিয়েছিলেন অথচ তারাই কাব্যসাহিত্যে ব্যাপক পারদর্শী ছিল। কিন্তু কাব্য রচনায় নিজেদের এতো সাফল্য আর উৎকর্ষতা থাকার পরেও তারা উক্ত চ্যালেঞ্জের জবাব দিতে ব্যর্থ হয়েছে। কোরআন এর অবিকল কিছু সৃষ্টির ঐ চ্যালেঞ্জ আরবসহ পুরো মানবজাতির উপর তিনটি পর্যায়ে দেয়া হয়েছেঃ

কিভাবে কুরআন পড়তেন সাহাবাগন (রাদি-আল্লাহু আনহুম)?


রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে-

অনুবাদক : আলী হাসান তৈয়ব
250

সাহাবা রাদিআল্লাহু আনহুম ও  তাঁদের পরবর্তী মনীষীগণ কুরআনের একটি সূরা শিক্ষায় দীর্ঘ কয়েক বছর পর্যন্ত বসতেন। ইবন উমর রাদিআল্লাহু আনহু সূরা বাকারা শিক্ষা করেন আট বছরে। বলা হয়ে থাকে : তিনি সূরা বাকারা শেখায় বারো বছর সময় ব্যয় করেন। যেমন বলেছেন আবূ আবদুর রহমান সুলামী, তাবেয়ীদের মধ্যে যারা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাহাবীদের থেকে যেমন উসমান, উবাই বিন কা‘‌ব প্রমুখের কাছে কুরআন শিখেছেন তাঁরা বলেন,

ডাউনলোড করুন শেইখ আব্দুর রহমান আস সুদাইসের কুরআন তেলাওাত





রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে-

ডাউনলোড করুন সবচেয়ে ভালো মানের ১২৮ kbps অডিও ফাইলে শেইখ আব্দুর রহমান আস সুদাইসের কুরাআন তেলাওয়াত
আব্দুর রাহমান ইবন আব্দুল আযিয আস-সুদাইস (Arabic: عبد الرحمن السديس (ʻAbd ar-Rahman ibn ʻAbd al-Aziz as-Sudais) ১৯৬০ সালে সৌদি আরাবের রিয়াদ শহরে জন্ম গ্রহন করেন।বর্তমানে  তিনি  সৌদি আরাবের প্রধান মাসজিদের( মসজিদ আল হারাম) ইমাম হিসেবে কর্মরত আছেন। তিনি ১৯৮৩ সালে রিয়াদ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইসলামী শারিয়াহ এর উপর অনার্স  এবং ইসলামের মূলনীতিমালার উপর ইমাম মুহাম্মাদ বিন সাউদ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শারিয়া কলেজ থেকে  মাস্টার্স এবং  ইসলামী শারিয়া এর উপর ১৯৯৫ সালে উম্মুল কুড়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তার  PhD. সম্পন্ন করেন, এবং একই সাথে তিনি রিয়াদ বিশ্ববিদ্যালয়ে সহকারী অধ্যাপক হিসাবে কর্তব্যরত ছিলেন।


এইখানে ক্লিক করে সব ফাইল একসাথে ডাউনলোড করুন। [1.2 GB]
অথবা নিচে থেকে বেছে বেছে আপনার পছন্দ মতন সুরাহ ডাউনলোড করুনঃ
001.mp3
002.mp3
003.mp3
004.mp3
005.mp3
006.mp3
007.mp3
008.mp3
009.mp3
010.mp3
011.mp3
012.mp3
013.mp3
014.mp3
015.mp3
016.mp3
017.mp3
018.mp3
019.mp3
020.mp3
021.mp3
022.mp3
023.mp3
024.mp3
025.mp3
026.mp3
027.mp3
028.mp3
029.mp3
030.mp3
031.mp3
032.mp3
033.mp3
034.mp3
035.mp3
036.mp3
037.mp3
038.mp3
039.mp3
040.mp3
041.mp3
042.mp3
043.mp3
044.mp3
045.mp3
046.mp3
047.mp3
048.mp3
049.mp3
050.mp3
051.mp3
052.mp3
053.mp3
054.mp3
055.mp3
056.mp3
057.mp3
058.mp3
059.mp3
060.mp3
061.mp3
062.mp3
063.mp3
064.mp3
065.mp3
066.mp3
067.mp3
068.mp3
069.mp3
070.mp3
071.mp3
072.mp3
073.mp3
074.mp3
075.mp3
076.mp3
077.mp3
078.mp3
079.mp3
080.mp3
081.mp3
082.mp3
083.mp3
084.mp3
085.mp3
086.mp3
087.mp3
088.mp3
089.mp3
090.mp3
091.mp3
092.mp3
093.mp3
094.mp3
095.mp3
096.mp3
097.mp3
098.mp3
099.mp3
100.mp3
101.mp3
102.mp3
103.mp3
104.mp3
105.mp3
106.mp3
107.mp3
108.mp3
109.mp3
110.mp3
111.mp3
112.mp3
113.mp3
114.mp3
Abdulrahman_Alsudais.zip

আমাদের সমাজে প্রচলিত শিরক -২



রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে-

জ্যোতিষশাস্ত্র, ভাগ্যগণনা:

ভাগ্যগণনার ব্যাপারে ইসলামের অবস্থান অত্যন্ত কঠোর। আল্লার রাসূল (সা:) বলেছেন:
 “কেউ যদি কোন ভাগ্যগণনাকারীর কাছে যায় এবং তার নিকট কোন কিছু জানতে চায়, তবে ঐ ব্যাক্তির সালাত ৪০ দিন এবং রাত পর্যন্ত কবুল হবে না।” (মুসলিম)

আমাদের সমাজে প্রচলিত শিরক -১




রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে-

শাব্দিক অর্থে শিরক মানে অংশীদারিত্ব, কোন কিছুতে অংশীদার সাব্যস্ত করা। ইসলামের পরিভাষায় এর অর্থ আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলার সাথে কোন বিষয়ে কোন অংশীদার স্থির করা। তিন প্রকারের তাওহীদ (তাওহীদ আর রুবুবিয়্যাহ, তাওহীদ আল আসমা ওয়া সিফাত এবং তাওহীদ আল ইবাদাহ), শিরকও এই তিনটি বিষয়ের ক্ষেত্রে হতে পারে। শিরক হতে পারে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলার রুবুবিয়্যাতের ক্ষেত্রে, তাঁর নাম ও গুণাবলীর ক্ষেত্রে কিংবা তাঁর ইবাদাতের ক্ষেত্রে।

ঈদের কথা


রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে-

Eider Kothaসংক্ষিপ্ত বর্ণনাঃ  আর তো কদিন পরেই ঈদ-উল-আজহা। নিশ্চয়ই প্রস্তুতি শুরু হয়ে গেছে সবার! আচ্ছা প্রতিবছরই তো আমরা এ ঈদ পালন করছি, আনন্দের সাথে গরু-খাসি জবাই করছি। কিন্তু কখনও কী ভেবে দেখেছি কোথা থেকে এলো এ ঈদ-উল-আজহা? একটা উৎসব প্রতি বছর আমরা কত মজা করে পালন করছি,কিন্তু জানি না তার ইতিহাস-কেমন হয়ে গেল না ব্যাপারটা? হয়তো আবছা আবছা শুনেছি একজন নাবি ছিলেন ইবরাহীম(আ:) নামে যার মাধ্যমে কুরবানির সূচনা হয়। কিন্তু কে এই ইবরাহীম (আ:)? কী তাঁর পরিচয়? মুসলিমরা কেনই বা তাকে এত শ্রদ্ধা করে, ভালোবাসে? মূর্তিপূজারীর ঘরে জন্ম নিয়েও কীভাবে তিনি খুঁজে পেলেন সত্য ও আলোকিত পথ? কী ছিল সে শক্তি যার বলে তিনি আগুনে নিক্ষিপ্ত হতেও কুণ্ঠাবোধ করেননি? প্রিয়তম সন্তান ইসমাইলকে (আ:) আল্লাহর পক্ষ থেকে কুরবানির আদেশ আর তারপর আসলে কী ঘটে–এসব বিষয়গুলো সম্পর্কে আমাদের যাদের সম্পূর্ণ জানা নেই তাদের জন্যই The One Message নিয়ে এসেছে “ঈদের কথা” বইটি। আর আপনার পরিবারের সোনামণির জন্য এবারের ঈদের সেরা উপহার হতে পারে “ঈদের কথা” বইটি। তো কী ভাবছেন, পড়ে দেখবেন তো ? নিচে বইটির ১-১০ পৃষ্ঠার স্যাম্পলে ডাউনলোডের জন্য দেয়া হল। পড়ে ভাল লাগলে নিচের লিংক থেকে বইটির হার্ডকপির জন্য অর্ডার করতে পারেন।
বিঃদ্রঃ ONE Message এইটি অলাভজনক দাওয়াহ টিম।  এই বই বিক্রি হতে অর্জিত অর্থ পুনরায় নতুন কোন দাওয়াহ এর কাজে ব্যবহার করা হবে।

Sample Copy Download

Order Your Copy

One Message Facebook Event Page


Download AsPDF

Print Friendly and PDFPrint Friendly and PDFPrint Friendly and PDF
Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...