শিয়া ইসনা আশারিয়াদের আকীদা- বিশ্বাসের সংখিপ্ত পরিচয় নিম্ন তুলে দেওয়া হোল। সাথে আরো দেওয়া হোল ইমান ও ইসলাম ভঙ্গের কারন গুলিও। যেন পাঠক তার নিজ বিবেচনায় শিয়াদের নাস্তিক ও মুরতাদ হওয়ার বিষয়ে সঠিক ধারনা লাভ করতে পারেন।
১) আল্লাহ আলী রাঃ’র কাছে অহী নাজেল করেন কিন্তু জিব্রাইল ভুলে সেই অহী নিয়ে আসে মুহাম্মাদ সঃ এর কাছে- (আল মুনিয়া ওয়াল আমাল/৩০ পৃ)।
২) আল কোরআন সম্পূর্ণ নয়। আসল কোরআন আসমানে নিয়ে যাওয়া হয়েছে তখন যখন সাহাবারা মুরতাদ হয়ে গেছে-( আত-তানবিহ অররাদ্দ-আল মুলিতি/২৫ পৃ)।
৩) কোরআনের অনেক আয়াত আয়াত নয় তা বাজে কথা ( নাউজুবিল্ললাহ)-( আল-অসীকা/২২১ পৃ)।
৪) রাসুল সঃ নিজেই আংশিক শিয়া দর্শন প্রচার করে গেছেন। বাকিটা হজরত আলী প্রচার করেছেন-( এহকাকুল হক- তাসাত্তুরী/২-৮৮ পৃ)।
৫) শিয়া ইমামরা আল্লাহ ও তার সৃষ্টির মাঝখানে মধ্যস্থতা কারী-( বেহারুল আনোয়ার/৯৯ঃ২৩)।
৬) শিয়া ইমামদের কবর জিয়ারত কা’বায় হজ্জ করার চেয়ে উত্তম-( সাওয়াবুল আ’মাল/১২১ পৃ)।
৭) যে হুসাইন রাঃ’র কবর জিয়ারত করে সে যেন আল্লাহর আরশ জেয়ারত করে-( আল-মাজার আল-মুফিদ/৫১ পৃ)।
৮) হুসাইন রাঃ’র কবরের মাটি সকল রোগের ঔসুধ-( আল-আমালি/৯৩ঃ ৩১৮)।
৯) আল্লাহ ও শিয়া ইমামদের মধ্যে কোন পার্থক্য নাই-নাউজুবিল্লাহ!-( মাসাবিহুল আনোয়ার/২ঃ ৩৯৭ পৃ)।
১০) নক্ষত্র ও তারকা রাজি মানুষের সুখ-দুঃখ ও জীবন-মরনের উপর হস্তক্ষেপ করে-( রাওদা মিনাল কাফি/৮ঃ ২১০৩ পৃ)।
১১) আলী রাঃ গায়েব জানেন-( মের’আতুল আনোয়ার/ ৫৯)। তিনি দুনিয়া ও আখেরাতের বিষয়ে হস্থক্ষেপ করেন-( ওসুল আল-কাফি/১ঃ৩০৮)। তিনি মৃত কে জেন্দা করেন-( ওসুল আল-কাফি/১ঃ৩৪৭)।
১২) যে বিশ্বাস করে যে, আল্লাহ জমীনে আসেন সে কাফের-( ওসুল আল-কাফি/১ঃ৯০ পৃ)।
১৩) কালেমা শাহাদাতের সাথে আরো বলতে হবে, আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আলী রাঃ আল্লাহর অলী। তারা এমন কালেমা নব জাতকের কানে বলে এবং মৃত ব্যক্তির শয্যায় শিয়রে উচ্চারন করে-( ফুরুউল কাফি/৩ঃ৮২)।
১৪) যারা আবু বকর, ওমর, ওসমান, মুয়া্বিয়া, আয়েশা ও হাফসা রাঃ কে প্রত্যেক নামাজের পর গালি দিবে তারা আল্লাহকে সব চেয়ে বড় উপহার প্রদান করিবে-( ফুরুউল কাফি/ ৩ঃ২২৪)।
১৫) শিয়া ইমামরা অন্যের জন্যে জান্নাতে প্রবেশ নিশ্চিত করতে পারে-( রিজালুল কাশি/৫ঃ৪৯০)।
১৬) মুতা বিয়ে না করলে তার ইমান পূর্ণতা লাভ করেনা। আর মুতা বিয়ে হোল অলি ও সাক্ষী ছাড়াই কোন মহিলাকে চুক্তির মাধ্যমে সাময়িক সময়ের জন্যে যৌন সঙ্গী করা। যে কোন মুমিনা নারীর সাথে মুতা করলো সে ৭০ বার কা’বা ঘর জেয়ারত করার সমান সাওয়াব পায় ( নাউজুবিল্লাহ)।-( মিসবাহুত তাহাজ্জুদ- আত তুরসি/২৫২ পৃ)।
১৭) ইমাম খোমেনী বলেছে, মুতা ছাড়া যত রকমের নষ্টামি আছে তাতে কোনই দোষ নাই যদিও তা শিশুর সাথে হোক না কেন ( নাউজুবিল্লাহ)! -( তাহরিরুল অসিলা/২ঃ২২১)।
১৮) আল্লাহ শিয়া ইমামদের নুর থেকে ফেরেস্তা সৃষ্টি করেছেন। ৪০০০ ফেরেস্তা এ কারনে হুসাইন রাঃ’র কবরে কেয়ামত পর্যন্ত কান্না রত আছেন-( জামিউল ফাওয়ায়েদ-কারাস্কি/৩৩৪ পৃ)।
১৯) ফেরেস্তাদের মধ্যে গোলযোগ হলে আল্লাহ আলী রাঃ কে ফেরেস্তা পাঠিয়ে আসমানে তুলে নিয়ে যান মিমাংশা করার জন্যে-(এখতেসাস/২১৩)।
২) আল কোরআন সম্পূর্ণ নয়। আসল কোরআন আসমানে নিয়ে যাওয়া হয়েছে তখন যখন সাহাবারা মুরতাদ হয়ে গেছে-( আত-তানবিহ অররাদ্দ-আল মুলিতি/২৫ পৃ)।
৩) কোরআনের অনেক আয়াত আয়াত নয় তা বাজে কথা ( নাউজুবিল্ললাহ)-( আল-অসীকা/২২১ পৃ)।
৪) রাসুল সঃ নিজেই আংশিক শিয়া দর্শন প্রচার করে গেছেন। বাকিটা হজরত আলী প্রচার করেছেন-( এহকাকুল হক- তাসাত্তুরী/২-৮৮ পৃ)।
৫) শিয়া ইমামরা আল্লাহ ও তার সৃষ্টির মাঝখানে মধ্যস্থতা কারী-( বেহারুল আনোয়ার/৯৯ঃ২৩)।
৬) শিয়া ইমামদের কবর জিয়ারত কা’বায় হজ্জ করার চেয়ে উত্তম-( সাওয়াবুল আ’মাল/১২১ পৃ)।
৭) যে হুসাইন রাঃ’র কবর জিয়ারত করে সে যেন আল্লাহর আরশ জেয়ারত করে-( আল-মাজার আল-মুফিদ/৫১ পৃ)।
৮) হুসাইন রাঃ’র কবরের মাটি সকল রোগের ঔসুধ-( আল-আমালি/৯৩ঃ ৩১৮)।
৯) আল্লাহ ও শিয়া ইমামদের মধ্যে কোন পার্থক্য নাই-নাউজুবিল্লাহ!-( মাসাবিহুল আনোয়ার/২ঃ ৩৯৭ পৃ)।
১০) নক্ষত্র ও তারকা রাজি মানুষের সুখ-দুঃখ ও জীবন-মরনের উপর হস্তক্ষেপ করে-( রাওদা মিনাল কাফি/৮ঃ ২১০৩ পৃ)।
১১) আলী রাঃ গায়েব জানেন-( মের’আতুল আনোয়ার/ ৫৯)। তিনি দুনিয়া ও আখেরাতের বিষয়ে হস্থক্ষেপ করেন-( ওসুল আল-কাফি/১ঃ৩০৮)। তিনি মৃত কে জেন্দা করেন-( ওসুল আল-কাফি/১ঃ৩৪৭)।
১২) যে বিশ্বাস করে যে, আল্লাহ জমীনে আসেন সে কাফের-( ওসুল আল-কাফি/১ঃ৯০ পৃ)।
১৩) কালেমা শাহাদাতের সাথে আরো বলতে হবে, আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আলী রাঃ আল্লাহর অলী। তারা এমন কালেমা নব জাতকের কানে বলে এবং মৃত ব্যক্তির শয্যায় শিয়রে উচ্চারন করে-( ফুরুউল কাফি/৩ঃ৮২)।
১৪) যারা আবু বকর, ওমর, ওসমান, মুয়া্বিয়া, আয়েশা ও হাফসা রাঃ কে প্রত্যেক নামাজের পর গালি দিবে তারা আল্লাহকে সব চেয়ে বড় উপহার প্রদান করিবে-( ফুরুউল কাফি/ ৩ঃ২২৪)।
১৫) শিয়া ইমামরা অন্যের জন্যে জান্নাতে প্রবেশ নিশ্চিত করতে পারে-( রিজালুল কাশি/৫ঃ৪৯০)।
১৬) মুতা বিয়ে না করলে তার ইমান পূর্ণতা লাভ করেনা। আর মুতা বিয়ে হোল অলি ও সাক্ষী ছাড়াই কোন মহিলাকে চুক্তির মাধ্যমে সাময়িক সময়ের জন্যে যৌন সঙ্গী করা। যে কোন মুমিনা নারীর সাথে মুতা করলো সে ৭০ বার কা’বা ঘর জেয়ারত করার সমান সাওয়াব পায় ( নাউজুবিল্লাহ)।-( মিসবাহুত তাহাজ্জুদ- আত তুরসি/২৫২ পৃ)।
১৭) ইমাম খোমেনী বলেছে, মুতা ছাড়া যত রকমের নষ্টামি আছে তাতে কোনই দোষ নাই যদিও তা শিশুর সাথে হোক না কেন ( নাউজুবিল্লাহ)! -( তাহরিরুল অসিলা/২ঃ২২১)।
১৮) আল্লাহ শিয়া ইমামদের নুর থেকে ফেরেস্তা সৃষ্টি করেছেন। ৪০০০ ফেরেস্তা এ কারনে হুসাইন রাঃ’র কবরে কেয়ামত পর্যন্ত কান্না রত আছেন-( জামিউল ফাওয়ায়েদ-কারাস্কি/৩৩৪ পৃ)।
১৯) ফেরেস্তাদের মধ্যে গোলযোগ হলে আল্লাহ আলী রাঃ কে ফেরেস্তা পাঠিয়ে আসমানে তুলে নিয়ে যান মিমাংশা করার জন্যে-(এখতেসাস/২১৩)।