Saturday 20 September 2014

ইসলাম সম্পর্কে সঠিক জানার জন্য কি কি বই পড়বেন?



ইসলাম সম্পর্কে সঠিক জানার জন্য কি কি বই পড়বেন?

জরুরী কিছু বইয়ের নাম দেওয়া হলোযেইগুলো কিনলেআশা করি উপকৃত হবেন ইন শা আল্লাহ বইগুলো যেটাযে প্রকাশনীর বলা হয়েছে সেই প্রকাশনী ছাড়া অন্যপ্রকাশনীরটা কিনবেন নাকারণ অন্য প্রকাশনীরা বিকৃতকরে বা সঠিক অনুবাদ না করে ভুল করে একবারেসবগুলো কিনতে না পারলেআস্তে আস্তে টাকা জমিয়েআগে গুরুত্বপূর্ণ জরুরী বইগুলো কিনবেন, পরে অন্যগুলো।

মুসলমান মেয়েরা ফতুয়া-জিন্স পড়তে পারে?




মুসলমান মেয়েরা ফতুয়া-জিন্স পড়তে পারে?

পুরুষদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয়




পুরুষদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয়ঃ

Friday 19 September 2014

ভ্রু প্লাক করা শুধু গুনাহ না, এটা একটা কবীরা গুনাহ




ভ্রু প্লাক করা শুধু গুনাহ না, এটা একটা কবীরা গুনাহঃ

এফ.এম. মুফতি ও ফেইসবুক হুজুরদের ফেতনাঃ


মাদ্রাসা লাইনে কয়েক ক্লাস পড়ে কিছু মানুষ মনে করে তারা ‘আলেম’ হয়ে গেছেন। অথচ সত্যিকারের যারা আলেম তারা কোনোদিন নিজেকে আলেম মনে করেন না, আলেম হিসেবে নিজেকে জাহির করে বেড়ান না।

নবী সম্পর্কে আকীদাহ




বেদাতপন্থীরা কতোবড় আহাম্মক...

রাসুলুল্লাহ (সাঃ) নাকি মৃত্যুবরণ করেন নি!!?

*রাসুলুল্লাহ (সাঃ) মৃত্যুবরণ করেন নিতাহলে সাহাবীরা রাসুলুল্লাহ (সাঃ) কে কবর দিলেন কেনো?

Thursday 18 September 2014

অন্যের ব্যাপারে সুধারনা করুন, হৃদয়ে প্রশান্তি আনুন



রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে-

অনুবাদ: মোঃ মুনিমুল হক    |    সম্পাদনা: ‘আব্‌দ আল-আহাদ | প্রকাশনায়ঃ কুরআনের আলো ওয়েবসাইট | ওয়েব সম্পাদনাঃ মোঃ মাহমুদ ইবনে গাফফার
170
অন্যের কল্যাণ কামনা করার মতো হৃদয়ের প্রশান্তি দায়ক ও সুখকর অনুভূতি আর নেই। অন্যের ব্যাপারে কুধারনা করলে বা তাদের ব্যাপারে অকল্যাণ কামনা করলে এক ধরনের মানসিক চাপ এবং তার দরুন শারীরিক ক্ষতির আশংকা থাকে। কিন্তু মনের মধ্যে অন্যের কল্যাণ এবং মঙ্গল আকাঙ্ক্ষা থাকলে আমাদেরকে সেই মানসিক চাপ থেকে বাঁচতে পারি।

Wednesday 17 September 2014

নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর এর মত্যু: এক হৃদয় বিদারক ঘটনা

প্রিয় ভাই ও বোন, আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।



আশা করি সবাই ভাল ও সুস্থতার সাথে দিন গুজরান করছেন। আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকলকে ভাল রাখুন এবং সব ধরণের ফিতনা-ফাসাদ থেকে হেফজত করে দ্বীনের উপর অবিচল থাকার তাওফীক দান করুন। আমীন।
প্রিয় বন্ধুগণ, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর মৃত্যু সম্পর্কে অনেক মুসলমানের মাঝে অস্পষ্টতা ও বিভ্রান্তি রয়েছে। মুসলমানদের মাঝে তো একদল মানুষ বিশ্বাস করেন, তিনি মৃত্যু বরণ করেন নি। তিনি আমাদের মতই কবরে জীবিত আছেন। যার কারণে, তাঁকে তারা হায়াতুন্নবী হিসেবে উল্লেখ করে থাকেন। ইত্যাদি কারণে আজকের পোস্টটি অতি গুরুত্বের দাবি রাখে।  এই পোস্টে যে সকল বিষয় আলোচিত হয়েছে সেগুলো হল:

নবী ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নূরের তৈরী, না মাটির তৈরী?


লেখক: আখতারুল আমান বিন আব্দুস সালাম

আমাদের মনে রাখতে হবে, সৃষ্টির উপাদানের উপর ভিত্তি করে কোন ব্যক্তির মর্যাদা নির্ণয় করা সরাসরি কুরআন ও হাদীছ বিরোধী কথা। কারণ মহান আল্লাহ বলেই দিয়েছেনঃ. ‘নিশ্চয় আল্লাহর নিকট তোমাদের মধ্যে ঐব্যক্তি বেশি সম্মানিত যে তোমাদের মধ্যে সর্বধিক তাক্বওয়াশীল’ পরহেযগার”। (সূরা হুজুরাত: ১৩)

কুরবানীর মাসায়েল


লেখক: শাইখ আখতারুল আমান বিন আব্দুস সালাম
সম্পাদক: শাইখ আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল
কুরবানীর শাব্দিক ও পারিভাষিক অর্থ:
কুরবানী শব্দটি আরবী قربان কুরবান হতে উৎপন্ন। যার অর্থ হল, নিকটবর্তী হওয়া বা নৈকট্য লাভ করা। আর শরীয়তের পরিভাষায় কুরবানী বলতে যে পশু  ঈদের দিন জবেহ করা হয় তাকেই বুঝানো হয়।
এটাকে আবরীতে أضحية  উযহিয়াও বলা হয়। এই  أضحية আরবী শব্দটিকে চার ভাবে পড়া যায়।
(১) أضحية (উযহিয়্যাহ)
(২) إضحية (ইযহিয়্যাহ) এ দুটি শব্দের বহুবচন আসে أضاحي)
(৩)  ضحية(যহিয়্যাহ্) বহুবচনেঃ ضحايا যাহায়া
(৪) أضحاه (আযহাহুন) বহু বচনেঃ  أضحى  এ থেকে কুরবানীর দিন কে আরবী ভাষায় يوم الأضحي (ইয়ামুল আযহা) বলা হয়। (লেসানুল আরাবের বরাতে ফিকহুল উযহিয়্যাহ ৭ পৃঃ)

কুরবানীর মাসায়েল


লেখক: শাইখ আখতারুল আমান বিন আব্দুস সালাম
সম্পাদক: শাইখ আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল
কুরবানীর শাব্দিক ও পারিভাষিক অর্থ:
কুরবানী শব্দটি আরবী قربان কুরবান হতে উৎপন্ন। যার অর্থ হল, নিকটবর্তী হওয়া বা নৈকট্য লাভ করা। আর শরীয়তের পরিভাষায় কুরবানী বলতে যে পশু  ঈদের দিন জবেহ করা হয় তাকেই বুঝানো হয়।
এটাকে আবরীতে أضحية  উযহিয়াও বলা হয়। এই  أضحية আরবী শব্দটিকে চার ভাবে পড়া যায়।
(১) أضحية (উযহিয়্যাহ)
(২) إضحية (ইযহিয়্যাহ) এ দুটি শব্দের বহুবচন আসে أضاحي)
(৩)  ضحية(যহিয়্যাহ্) বহুবচনেঃ ضحايا যাহায়া
(৪) أضحاه (আযহাহুন) বহু বচনেঃ  أضحى  এ থেকে কুরবানীর দিন কে আরবী ভাষায় يوم الأضحي (ইয়ামুল আযহা) বলা হয়। (লেসানুল আরাবের বরাতে ফিকহুল উযহিয়্যাহ ৭ পৃঃ)

কুরবানীর মাসায়েল


লেখক: শাইখ আখতারুল আমান বিন আব্দুস সালাম
সম্পাদক: শাইখ আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল
কুরবানীর শাব্দিক ও পারিভাষিক অর্থ:
কুরবানী শব্দটি আরবী قربان কুরবান হতে উৎপন্ন। যার অর্থ হল, নিকটবর্তী হওয়া বা নৈকট্য লাভ করা। আর শরীয়তের পরিভাষায় কুরবানী বলতে যে পশু  ঈদের দিন জবেহ করা হয় তাকেই বুঝানো হয়।
এটাকে আবরীতে أضحية  উযহিয়াও বলা হয়। এই  أضحية আরবী শব্দটিকে চার ভাবে পড়া যায়।
(১) أضحية (উযহিয়্যাহ)
(২) إضحية (ইযহিয়্যাহ) এ দুটি শব্দের বহুবচন আসে أضاحي)
(৩)  ضحية(যহিয়্যাহ্) বহুবচনেঃ ضحايا যাহায়া
(৪) أضحاه (আযহাহুন) বহু বচনেঃ  أضحى  এ থেকে কুরবানীর দিন কে আরবী ভাষায় يوم الأضحي (ইয়ামুল আযহা) বলা হয়। (লেসানুল আরাবের বরাতে ফিকহুল উযহিয়্যাহ ৭ পৃঃ)

বই ডাউনলোড: জামাআতে নামাযের চল্লিশটি উপকারিতা


বইটির সংক্ষিপ্ত পরিচয়
  • মূল লেখক: শায়খ মুসনেদ বিন মুহসেন আল কাহতানী
  • অনুবাদক: শায়খ জাহিদুল ইসলাম
  • পৃষ্ঠা সংখ্যা: ১০৩
  • প্রকাশনায়: জুবাইল দাওয়াহ এন্ড গাইডেন্স সেন্টার, সউদী আরব
লেখক এ পুস্তিকাতে জামাআতে নামাযের হুকুম-আহকাম ও প্রয়োজনীয়তা অত্যন্ত চমৎকারভাবে তুলে ধরেছেন। বর্তমানে মুসলিম সমাজে যারা এ বিষয়ে গাফেল এবং একেবারেই গুরত্বহীন ভেবে এর থেকে দূরে আছে এবং যারা এর উপলুব্ধি করা সত্তেও দূরে থেকে পাশ কাটিয়ে যাচ্ছে। আশা করি তাদের সকলের জন্যই এ পুস্তিকাটি সহায়ক ভূমিকা রাখবে। 

বই ডাউনলোড: নিষিদ্ধ কর্মকাণ্ড


বই ডাউনলোড
নিষিদ্ধ কর্মকাণ্ড
বইটির সংক্ষিপ্ত পরিচয়:
  • নাম: কুরআন-হাদীসেরআলোকে নিষিদ্ধ কর্মকাণ্ড
  • লেখক: শাইখ মোস্তাফিজুর রহমান বিন আব্দুল আজিজ
  • সম্পাদনায়: শাইখ আব্দুল হামীদ আল-ফাইযী
  • প্রকাশনায়: বাদশাহ খালিদ সেনানিবাস, প্রবাসী ধর্মীয় নির্দেশনা কেন্দ্র, হাফর আল বাতেন, সউদী আরব
  • পৃষ্ঠা সংখ্যা: ১৮০ (২.০৪ মেগাবাইট)
সম্মানিত পাঠক!শরীয়তে এমন কিছু নিষিদ্ধ কাজ রয়েছে যা কুর’আন ও হাদীসে নিষিদ্ধ বলে ঘোষিত হয়েছে ঠিকই; অথচ তা হারাম ও কবীরা গুনাহ্ হওয়ার ব্যাপারটি সুস্পষ্ট নয়। বরং তা হারামও হতে পারে কিংবা মাকরূহ্ বা অপছন্দনীয়। এতদসত্ত্বেও একজন মু’মিনের কর্তব্য হবে সে আল্লাহ্ তা’আলার আযাবের ভয়ে এমন সকল কর্মকাণ্ডও পরিহার করবে যা আল্লাহ্ তা’আলা ও তাঁর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিষিদ্ধ করেছেন। চাই তা হারাম হোক কিংবা মাকরূহ। সাহাবায়ে কিরাম রাযিয়াল্লাহু আনহুম-এর আমলও এমনটিই ছিলো। তাঁরা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর পবিত্র মুখে যে কোন নিষিদ্ধ কাজের কথা শুনলেই তা পরিহার করতেন। তাঁরা কখনো রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে দ্বিতীয়বার এ প্রশ্নটি জিজ্ঞাসা করতেন না যে, উক্ত নিষিদ্ধ কাজটি হারাম নাকি মাকরূহ। উপরন্তু কোন মানুষ মাকরূহ কাজগুলো করতে অভ্যস্ত হয়ে পড়লে তা ধীরে ধীরে তাকে হারাম কাজ ও কবীরা গুনাহ্ করতে উৎসাহী করে তুলবে। শুধু একটি হারাম কাজ নয় বরং অনেকগুলো হারাম কাজ করাই তখন আর তার গায়ে বাধবেনা। এ ছাড়াও মাকরূহ কাজ থেকে বেঁচে থাকা সাওয়াব অর্জনের এক বিশেষ মাধ্যমও বটে। তাই আরো কিছু শরীয়ত নিষিদ্ধ কর্মকাণ্ড জানতে আজই নিম্নোক্ত বইটি সংগ্রহ করুন।

নবী ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ছলাত সম্পাদনের পদ্ধতি









বইটির সংক্ষিপ্ত পরিচিতি:
বইয়ের নাম: নবী ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ছলাত সম্পাদনের পদ্ধতি
“তাকবীর থেকে সালাম পর্যন্ত এমনভাবে যেন আপনি দেখছেন।”
মূল: আল্লামা মুহাম্মাদ নাছিরুদ্দীন আলবানী (রহিমাহুল্লাহ)
অনুবাদ ও সম্পাদনা: আকরামুজ্জামান বিন আবদুস সালাম এবং আবূ রাশাদ আজমাল বিন আবদুন নূর।
প্রকাশনায়: তাওহীদ পাবলিকেশন্স।
পৃষ্ঠা সংখ্যা: ২৪৪
বইটির স্ক্যান কপি মিডিয়া ফায়ার থেকে ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন। (৯.৫০ মেগাবাইট)

Tuesday 16 September 2014

বিবাহে প্রচলিত কু-প্রথা



রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে-

Marraigeলেখক- হুসাইন বিন সোহরাব
বিবাহ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিবাহ করা নবীগণের (আলাহিসসালাতু আসসালাম) সুন্নাত।
রাসুল(সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ
যে বাক্তি বিয়ে করার সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও বিয়ে করে না, সে আমার উম্মতের অন্তর্ভুক্ত নয়। (দারিমী-কিতাবুন নিকাহ)
ইমাম রাগিব বলেনঃ

সালাম বিনিময় বা সম্ভাষণের ইসলামী পদ্ধতি



রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে-

ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান ।এখানে সব সমস্যার সমাধান রয়েছে।তেমনি ভাবে আমরা কিভাবে পরষ্পরের মধ্যে সম্ভাষণ বিনিময় করবো তাও উল্লেখ রয়েছে।তাই আমি তা নিচে বর্ণনা করছি:
সালাম আরবী শব্দ।এর অর্থ শান্তি,প্রশান্তি কল্যাণ,দোআ,আরাম,আনন্দ,তৃপ্তি।
সালাম একটি সম্মানজনক অভ্যর্থনামূলক অভিনন্দন সুলভ শান্তিময় উচ্চমর্যাদা সম্পন্ন পরিপূর্ণ ইসলামী অভিবাদন।
181
সালামের উত্পত্তি:

দৃষ্টি সংযত রাখার মাহাত্ম্য ও মর্যাদা



রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে-

myosotis
ভাষান্তর : হামিদা মুবাশ্বেরা | সম্পাদনা : আব্‌দ আল-আহাদ
আল্লাহ্‌ সুবহানাহু ওয়া তা‘আলা বলেছেন,
(হে নবীআপনি  মু’মিন পুরুষদের বলুন, তারা তাদের দৃষ্টিকে সংযত রাখবে এবং তাদের  লজ্জাস্থানের হিফাযত করবে। এটাই তাদের জন্য অধিক পবিত্র। নিশ্চয়ই তারা যা করেসে সম্পর্কে আল্লাহ্‌  সম্যক অবহিত
(সূরা আন-নূর; ২৪ : ৩০)
অতএব, আল্লাহ্‌ পবিত্রতা ও আত্মিক উন্নয়নকে দৃষ্টি সংযত রাখার এবং লজ্জাস্থান হিফাযত করার প্রতিদান হিসেবে উল্লেখ করেছেন। কারণ নিষিদ্ধ বস্তু থেকে নিজের দৃষ্টি সংযত করার ফলে তিনটি উপকার হয় যেগুলো ভীষণভাবে গুরুত্বপূর্ণ ও অত্যন্ত মূল্যবান।

ইসলামের প্রথম শহীদ সুমাইয়্যা (রা)


 সুমায়্যা বিন্‌ত খুব্‌বাত (রা.)

লেখক : মুহাম্মাদ আবদুল মা’বুদ


ইসলামের প্রথম শহীদ হযরত সুমায়্যা (রা) একজন মহিলা সাহাবী। তাঁর বংশ পরিচয় তেমন একটা পাওয়া যায় না। ইবন সা’দ তাঁর পিতার নাম ‘খুব্‌বাত’ বলেছেন, কিন্তু বালাজুরী বলেছেন ‘খায়্যাত’।২ প্রখ্যাত শহীদ সাহাবী ‘আম্মার ইবন ইয়াসিরের (রা.) মা এবং মক্কার আবু হুজাইফা ইবন আল-মুগীরা আল-মাখযুমীর দাসী।

আল-ফিকহুল আকবার বঙ্গানুবাদ ও তার ব্যাখ্যা

আল-ফিকহুল আকবার বঙ্গানুবাদ ও তার ব্যাখ্যা

ইমাম আবু হানীফা (রহ) রচিত আল-ফিকহুল আকবার বঙ্গানুবাদ ও তার ব্যাখ্যা
রচনায় : ড. খোন্দকার আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর
প্রকাশনায়: আস-সুন্নাহ ট্রাস্ট
চারজন প্রসিদ্ধ ইমামের মধ্যে একজন ইমাম আবু হানীফা (রহ)’র লিখিত কিতাব হিসেবে প্রসিদ্ধ “আল-ফিকহুল আকবার”। এটি ছোট বই হলেও ঈমান ও আকীদার উপর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ তাত্পর্য বহন করে। আমাদের সমাজে ফিকহে হানাফীর অনেক অনুসারী হলেও আক্বীদা বিষয়ে আমরা তাঁর মতের সাংঘর্ষিক মত পোষণ করে থাকি। এমনকি অনেকে বিভিন্ন তরীকা অবলম্বন করে থাকি। অথচ ইমাম আবু হানীফার (রহ) ঈমান, আকীদা, সুন্নাত, বিদআত সম্পর্কে কি ধারণা ছিলো তা জানি না। অথচ ইমাম আবু হানীফা (রহ) এই বইটিতে ফিকহ সম্পর্কে আলোচনাই করেননি। বরং তিনি আকীদা সম্পর্কে লিখেছেন। অথচ নাম দিয়েছেন সবচেয়ে বড় ফিকহ অর্থ্যাৎ “আল-ফিকহুল আকবার”। এতে বোঝা যায়, ফিকহের চেয়ে বড় হলো আকীদা। আর আকীদাই সবচেয়ে বড় ফিকহ। এই গ্রন্থে অনুবাদ ও ব্যাখ্যাকারী ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর আরও কয়েকটি বইয়ের সাহায্য নিয়ে বঙ্গানুবাদের পাশাপাশি ব্যাখ্যাও সংকলন করেছেন। তিনি আল-আকীদাহ আত-তাহাব্যিয়াহ, আল-ই’তিকাদ গ্রন্থে ইমাম আবু হানীফার আকীদা বিষয়ক বক্তব্যগুলোও যুক্ত করেছেন। এছাড়া তারাবীহ, রিয়া, উজব, কিয়ামতের আলামত, রাসূলুল্লাহ (সা)-এর সন্তানদের পরিচয় ইত্যাদি অনেক বিষয় তিনি আলোচনা করেছেন।
Al Fiqhul Akbar with Explanation
বইটি দুটি পর্বে বিভক্ত। প্রথম পর্ব তিনটি পরিচ্ছেদে বিভক্ত। প্রথম পরিচ্ছেদে ইমাম আবু হানীফার জীবনী ও মূল্যায়ন, দ্বিতীয় পরিচ্ছেদে ইমাম আবু হানীফার রচনাবলি ও তৃতীয় পরিচ্ছেদে ইলমুল আকীদা ও ইলমুল কালাম বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
দ্বিতীয় পর্বে আল-ফিকহুল আকবার গ্রন্থের অনুবাদ ও ব্যাখ্যা করা হয়েছে। এই গ্রন্থের বক্তব্যগুলোকে ধারাবাহিকভাবে বিন্যস্ত করে পাঁচটি পরিচ্ছেদে ভাগ করা হয়েছে। প্রত্যেক পরিচ্ছেদে ইমাম আযমের বক্তব্যের ধারাবাহিতায় আলোচ্য বিষয় ব্যাখ্যা করা হয়েছে।
এই বইয়ের প্রথম পর্বে পরিচ্ছেদগুলোর অন্যতম হলো :
  • ইমাম আবূ হানীফার জীবনী ও মূল্যায়ন
  • ইমাম আবু হানীফার রচনাবলি
  • আল-ফিকহুল আকবার ও ইসলামী আকীদা
দ্বিতীয় পর্বে আলোচিত পরিচ্ছেদগুলোর অন্যতম :
  • তাওহীদ, আরকানুল ঈমান ও শিরক
  • মহান আল্লাহর বিশেষণ, তাকদীর ইত্যাদি
  • ইসমাতুল আম্বিয়া, সাহাবীগণ, তাকফীর, সুন্নাত ও ইমামাত
  • মুরজিয়া মতবাদ, নেক আমল, মুজিযা-কারামত, আখিরাত, ঈমান-ইসলাম ও অন্যান্য প্রসঙ্গ
  • হেদায়াত, কবর, বিশেষণ ও অনুবাদ, আয়াতসমূহের মর্যাদা, রাসুল (সা)-এর আত্মীয়গণ, মিরাজ, কিয়ামতের আলামত ইত্যাদি
  • শেষ কথা ও গ্রন্থপঞ্জি।
বইটি প্রথমত সংগ্রহ করা হয়েছে আস-সুন্নাহ ট্রাস্ট থেকে। পরে আমরা কিছু বুকমার্ক যুক্ত করেছি এবং সাইজ কমিয়ে ৩ মেগাবাইট করা হয়েছে।
ডাউনলোড করুন ৩ মেগাবাইত 

কুরবানির ইতিহাস


শুরু করছি মহান আল্লাহর নামে যানি পরম করুনাময়, অসীম দয়ালু।
ওয়েব সম্পাদনাঃ ইসলামিকসেবা
কুরবানীর ইতিহাসঃ
মহান আল্লাহ তা’আলা বলেন,
وَلِكُلِّ أُمَّةٍ جَعَلْنَا مَنسَكًا لِّيَذْكُرُوا اسْمَ اللَّهِ عَلَىٰ مَا رَزَقَهُم مِّن بَهِيمَةِ الْأَنْعَامِ ۗ فَإِلَٰهُكُمْ إِلَٰهٌ وَاحِدٌ فَلَهُ أَسْلِمُوا ۗ وَبَشِّرِ الْمُخْبِتِينَ [٢٢:٣٤]

কুরবানির সংজ্ঞা, গুরুত্ব, উদ্দেশ্য, হুকুম, তাৎপর্য ও ফাযায়েল


শুরু করছি মহান আল্লাহর নামে যানি পরম করুনাময়, অসীম দয়ালু।
কুরবানীর সংজ্ঞা,গুরুত্ব,উদ্দেশ্য,হুকুম,তাৎপর্য ও ফাযায়েল
ওয়েব সম্পাদনাঃ ইসলামিকসেবা
কুরবানীর সংজ্ঞাঃ
আরবী ‘কুরবান’ (قربان) শব্দটি ফারসী বা ঊর্দূতে ‘কুরবান’ রুপে পরিচিত হয়েছে, যার অর্থ ‘নৈকট্য’। পারিভাষিক অর্থে تَعَالَي القربانُ ماَ يُتقَرَبُ بِهِ إِلَ الَّلهِ ‘কুরবানী’ ঐ মাধ্যমকে বলা হয়, যার দ্বারা আল্লাহর নৈকট্য হাছিল হয়।[১]প্রচলিত অর্থে, ঈদুল আযহার দিন আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে শারঈ তরীকায় যে পশু যবহ করা হয়, তাকে ‘কুরবানী’ বলা হয়। সকালে রক্তিম সূর্য উপরে ওঠার সময়ে ‘কুরবানী’ করা হয় বলে এই দিনটিকে ‘উয়াওমুল আযহা’ বলা হয়ে থাকে।[২ ]যদিও কুরবানী সারাদিন ও পরের দুদিন করা য়ায়।

বর্তমানে মুসলিম সমাজে প্রচলিত কোরবানির ইতিহাস


শুরু করছি মহান আল্লাহর নামে যানি পরম করুনাময়, অসীম দয়ালু।
8125431161_e20b28e954
লেখক : ড. মো. আবদুল কাদের  সম্পাদনায় : ড. মোহাম্মদ মানজুরে ইলাহী
বর্তমানে মুসলিম সমাজে প্রচলিত কোরবানির ইতিহাস
পবিএ কুরআনে এসেছে-

ত্রুটিযুক্ত পশুর কুরবানির বিধান


শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু।
islamicshebabd.com
লেখকঃ ড. মোঃ আবদুল কাদের  সম্পাদনা: ড. মোহাম্মদ মানজুরে ইলাহী
কুরবানী বিশুদ্ধ হওয়ার শর্তাবলি:
কুরবানী করা আল্লাহর এক ইবাদত। আর কিতাব ও সুন্নাহ দ্বারা এ কথা প্রমাণিত যে, কোন আমল নেক, সালেহ বা ভাল হয় না, কিংবা গৃহীত ও কৈট্যদানকারী হয় না; যতক্ষণ না তাতে প্রাথমিকভাবে ( যা অন্তরের সাথে সম্পৃক্ত) দু‘টি শর্ত পূরণ হয়েছে:

Monday 15 September 2014

হিন্দী নাটক-সিনেমা দেখে, গান-বাজনা দিয়ে মুসলমান ছেলে-মেয়েরা শিরকি-কুফুরীতে লিপ্ত হয়ে বেঈমান হয়ে যাচ্ছে,

হিন্দী নাটক-সিনেমা দেখে, গান-বাজনা দিয়ে মুসলমান ছেলে-মেয়েরা শিরকি-কুফুরীতে লিপ্ত হয়ে বেঈমান হয়ে যাচ্ছে,
জিনা-ব্যভিচারের ট্রেনিং দিয়ে তাদের চরিত্র নষ্ট করা হচ্ছে, অবাধ যৌনতা দিয়ে সমাজে পতিতা শ্রেণীর নারী বেড়ে যাচ্ছে। এইভাবে দুনিয়াবী ধোঁকা দিয়ে শয়তান মুসলমানদের ঈমানহারা করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।

অনেকে পার্ট নিয়ে কথা বলার সময় “ইয়া আলি" কথাটা বলেন।
এক সময় ভারতীয় মুশরিকদের বানানো গান “ইয়া আলি, মাদাদ আলি” এই গানটা টিভি আছে এমন প্রত্যেকটা বাড়িতে ও মোড়ে মোড়ে সিডি ক্যাসেটের দোকানগুলোতে বাজতো।
আজকে দেশ বিদেশের বিভিন্ন জায়গায় রাফেজী শিয়ারাও মাতম করেছে, ইয়া আলি, ইয়া হাসান, ইয়া হুসেইন বলে...

আপনি কি জানেন, এই ‘ইয়া আলি” শব্দটার মানে কি?
- ইয়া মানে “হে” আর আলি হচ্ছেন হযরত আলী (রাঃ)।

রাফেজী শিয়াদের একটা শিরকি আকীদা হলো, ইয়া আলী (হে আলী!) বলে আলী (রাঃ) কে ডাকলে শক্তি, সাহস পাওয়া যাবে (নাউযুবিল্লাহি মিন যালিক)।

এইটা ডাইরেক্ট শিরক। যে এই আকীদা রাখবেঃ আলী (রাঃ) কে ডাকলে শক্তি, সাহস পাওয়া যাবে, বিপদে সাহায্য পাওয়া যাবে – তার ঈমান নষ্ট হয়ে সে মুশরেক হয়ে যাবে।
যারা এই আকীদা না রেখেও বলছে, বিভিন্ন গল্প, নাটক সিনেমাতে বলছে... তাদের কি হবে? শিরক হচ্ছে শিরক...

আমাদের প্রত্যেকটা কথার জন্য আমাদের জবাব দিতে হবে।
প্রতিটা কথা বুঝে শুনে বলা উচিতঃ
হাসি-ঠাট্টা বা অসতর্কভাবে বলা কোনো কথার কারণেও কেউ কেউ জাহান্নামে যাবে। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, “নিশ্চয়ই বান্দা পরিণাম চিন্তা না করেই এমন কথা বলে বসে যেই কথার কারণে সে জাহান্নামের এমন গভীরে ঢুকে যাবে যার দূরত্ব পূর্ব ও পশ্চিমের দূরত্বের চেয়েও বেশি।”
সহীহ আল-বুখারী, ৬৪৭৭।

সুতরাং বুঝে হোক, না বুঝে হোক – শুধু কথার কারণেও অনেকেই জাহান্নামে যাবে। আল্লাহ আমাদেরকে দুনিয়া ও আখেরাতে ক্ষমা ও নিরাপত্তা দান করুন, আমিন।
সংগৃহীত

Sunday 14 September 2014

আরাফাহ নিয়ে আমাদের বিশেষ পোস্টঃ


=> আরাফাহ দিন কি এবং কবে?
জিলহজ্জ মাসের ৯ তারিখকে (ঈদুল আযহার আগের দিন) ‘ইওয়ামুল আরাফাহ’ বা ‘আরাফার দিন’ বলা হয়, কারণ এই দিনে হাজীরা আরাফাহ নামক একটা মাঠে জমায়েত হন। হজ্জের সবচেয়ে গুরুত্ত্বপূর্ণ আহকাম হলো যিলহাজ্জ মাসের ৯ তারিখ ‘আরাফার ময়দানে’ অবস্থান করা। এই দিনের গুরুত্ত্ব সম্পর্ক রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, “আরাফার ময়দানে অবস্থান করাই হলো হাজ্জ।”

Download AsPDF

Print Friendly and PDFPrint Friendly and PDFPrint Friendly and PDF
Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...