Wednesday 23 December 2015

‘ঈদে মীলাদুন্নবী’ সা. সম্পর্কে একগুচ্ছ কালেকশন (প্রবন্ধ, প্রশ্নোত্তর, বই, অডিও, ভিডিও বক্তৃতা ইত্যাদি)


ঈদে মীলাদুন্নবী সা. সম্পর্কে একগুচ্ছ কালেকশন
(প্রবন্ধ, প্রশ্নোত্তর, বই, অডিও, ভিডিও বক্তৃতা ইত্যাদি)
‘ঈদে মীলাদুন্নবী’ উদযাপন করা বা তাকে ‘শ্রেষ্ঠ ঈদ’ হিসেবে আখ্যায়িত করে উৎসব পালন করা কি ইসলাম সমর্থন করে? নিচে এ প্রসঙ্গে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বেশ কিছু লেখা সংকলন করা হয়েছে। এগুলোর  মধ্যে রয়েছে, আলেমগণের লিখিত প্রবন্ধ, ভিডিও, অডিও বক্তৃতা এবং বই। লিংকগুলোতে ক্লিক করে ঈদে মীলাদুন্নবীর বিভিন্ন দিক সম্পর্কে নিজে জানুন এবং অন্যকে জানানোর চেষ্টা করুন। আল্লাহই একমাত্র তওফীক দাতা।
১৪)  ঈদে মিলাদুন্নবী (শাইখ মতিউর রহমান মাদানী এর অডিও লেকচার)
১৫) ঈদে মিলাদুন্নবী (শাইখ মতিউর রহমান মাদানী এর ভিডিও লেকচার)
১৭) বই ডাউনলোড: মীলাদ প্রসঙ্গ (পিডিএফ-লেখক: ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল গালিব)
আল্লাহ্‌ আমাদের হক্ক কথা জানার এবং মানার তাউফিক দান করুন। আমিন
কৃতজ্ঞতা: কুরআনের আলো

ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী প্রবর্তন ও প্রবর্তক: একটি ঐতিহাসিক পর্যালোচনা


বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
Masjid e Nabi <Courtesy:http://islamicamazingpictures.blogspot.com>পরম করুণাময় আল্লাহর নামে শুরু করছি। তাঁর জন্যই সকল প্রশংসা। সালাত ও সালাম মহান রাসূল, আল্লাহর হাবীব ও মানবতার মুক্তিদূত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, তাঁর পরিবারবর্গ ও সঙ্গীদের উপর। আজকের বিশ্বে মুসলিম উম্মার অন্যতম উৎসবের দিন হচ্ছে ‘‘ঈদে মীলাদুন্নবী’’। সারা বিশ্বের বহু মুসলিম অত্যন্ত জাঁকজমক, ভক্তি ও মর্যাদার সাথে আরবী বৎসরের ৩য় মাস রবিউল আউআল মাসের ১২ তারিখে এই‘‘ঈদে মীলাদুন্নবী’’ বা নবীর জন্মের ঈদ পালন করেন। কিন্তু অধিকাংশ মুসলিমই এই ‘‘ঈদের’’ উৎপত্তি ও বিকাশের ইতিহাসের সাথে পরিচিত নন। যে সকল ব্যক্তিত্ব এই উৎসব মুসলিম উম্মার মধ্যে প্রচলন করেছিলেন তাঁদের পরিচয়ও আমাদের অধিকাংশের অজানা রয়েছে। এই নিবন্ধে আমি উপরোক্ত বিষয়গুলি আলোচনার চেষ্টা করব।

১) ঈদে মীলাদুন্নবী: পরিচিতি:

  • ক) ‘‘মীলাদ’’ শব্দের অর্থ ও ব্যাখ্যা:মীলাদ শব্দের আভিধানিক অর্থ: জন্মসময়। এই অর্থে ‘‘মাওলিদ’’ শব্দটিও ব্যবহৃত হয়[1]। আল্লামা ইবনে মানযূর তাঁর সুপ্রসিদ্ধ আরবী অভিধান ‘‘লিসানুল আরবে’’ লিখছেন:“ميلاد الرجل: اسم الوقت الذي ولد فيه” অর্থাৎ: ‘‘লোকটির মীলাদ: যে সময়ে সে জন্মগ্রহণ করেছে সে সময়ের নাম”[2]। স্বভাবত:ই মুসলিমগণ ‘‘মীলাদ’’ বা ‘‘মীলাদুন্নবী’’ বলতে শুধুমাত্র রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর জন্মের সময়ের আলোচনা করা বা জন্ম কথা বলা বোঝান না। বরং তাঁরা ‘‘মীলাদুন্নবী’’ বলতে রাসূলুল্লাহ্র (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের) জন্মের সময় বা জন্মদিনকে বিশেষ পদ্ধতিতে উদযাপন করাকেই বোঝান। আমরা এই আলোচনায় ‘‘মীলাদ’’ বা ‘‘ঈদে মীলাদুন্নবী’’ বলতে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জন্ম উদযাপন বুঝাব। তাঁর জন্ম উপলক্ষে কোন আনন্দ প্রকাশ, তা তাঁর জন্মদিনেই হোক বা জন্ম উপলক্ষে অন্য কোন দিনেই হোক যে কোন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তাঁর জন্ম পালন করাকে আমরা ‘‘মীলাদ’’ বলে বোঝব। শুধুমাত্র তাঁর জীবনী পাঠ, বা জীবনী আলোচনা, তাঁর বাণী, তাঁর শরী‘আত বা তাঁর হাদীস আলোচনা, তাঁর আকৃতি বা প্রকৃতি আলোচনা করা মূলত: মুসলিম সমাজে মীলাদ বলে গণ্য নয়। বরং জন্ম উদযাপন বা পালন বা জন্ম উপলক্ষে কিছু অনুষ্ঠান করাই মীলাদ বা ঈদে মীলাদুন্নবী হিসেবে মুসলিম সমাজে বিশেষভাবে পরিচিত।
  • খ) মীলাদ’’ বা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জন্মদিন:মীলাদ অনুষ্ঠান যেহেতু রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জন্মদিন পালন কেন্দ্রিক, তাই প্রথমেই আমরা তাঁর জন্মদিন সম্পর্কে জানতে চেষ্টা করব। স্বভাবত:ই আমরা যে কোন ইসলামী আলোচনা কুরআনুল কারীম ও রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদীসের আলোকে শুরু করি। কুরআনুল কারীমে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ‘‘মীলাদ’’ অর্থাৎ তাঁর জন্ম, জন্ম সময় বা জন্ম উদযাপন বা পালন সম্পর্কে কিছুই বলা হয়নি। কুরআন করীমে পূর্ববতী কোন কোন নবীর জন্মের ঘটনা উল্লেখ করা হয়েছে, তবে কোথাও কোনভাবে কোন দিন, তারিখ, মাস উল্লেখ করা হয় নি। অনুরূপভাবে ‘‘মীলাদ’’ পালন করতে, অর্থাৎ কারো জন্ম উদযাপন করতে বা জন্ম উপলক্ষে আলোচনার মাজলিস করতে বা জন্ম উপলক্ষে আনন্দ প্রকাশের কোন নির্দেশ, উৎসাহ বা প্রেরণা দেওয়া হয় নি। শুধুমাত্র আল্লাহর মহিমা বর্ণনা ও শিক্ষা গ্রহণের জন্যই এসকল ঘটনা উল্লেখ করা হয়েছে। ঐতিহাসিক তথ্যাদি আলোচনার মাধ্যমে এর আত্মিক প্রেরণার ধারাবাহিকতা ব্যহত করা হয় নি। এজন্য আমরা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জন্মদিন সম্পর্কে আলোচনায় মূলত: হাদীস শরীফ ও পরবর্তী যুগের মুসলিম ঐতিহাসিক ও আলেমগণের মতামতের উপর নির্ভর করব:

মীলাদের উৎপত্তি ও মীলাদপন্থীদের জবাব


goth-black-plain-backgroundবিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম
মীলাদের উৎপত্তি ও মীলাদপন্থীদের জবাব
অনুবাদ ও সম্পাদনা:  আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল
ঈদে মীলাদুন্নবী এর শুরুর কথা:
মীলাদের আবিষ্কারক বনী উবায়দিয়া বা ফাতেমীয় সম্প্রদায়:
ইসলামের সোনালী অধ্যায়ের তিন শতাব্দী তথা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর যুগ,সাহাবীদের যুগ এবং তাবেঈদের যুগ পার হয়ে গেলেও ইতিহাসে কোন প্রমাণ পাওয়া যায় না যে,কোন একজন সাহাবী,তাবেঈ,তাবে তাবেঈ এবং তাদের পরর্তিতে কেউ মীলাদ উদযাপন করেছেন। কিন্তু রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর প্রতি তাদের কি কম ছিলবরং তারা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে প্রচণ্ডভাবে ভালবাসত। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর সুন্নাত সম্পর্কে তারা ছিলেন সবচেয়ে বেশি জ্ঞানী এবং ইসলামী শরীয়তের বিধিবিধান বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে তারা ছিলেন সবচেয়ে বেশি আগ্রহী।
এই বিদআতকে যারা সর্বপ্রথম রূপদান করে তারা হলবনী উবাইদ আল কাদ্দাহ। এরা নিজেদেরকে ফাতেমী বলে অবিহিত করত এবং নিজেদেরকে আলী রা. এর বংশধর বলে দাবী করত।
বনী উবায়দিয়া বা ফাতেমীয় সম্প্রদায়ের পরিচয় ও তাদের আসল রূপ:
শাইখুল ইসলাম ইবন তাইমিয়া রাহ.কে এই ফাতেমীদের ব্যাপারে জিজ্ঞাসা কর হলে তিনি উত্তরে বলেন:
“তারা ছিল জঘণ্য ধরণের পাপাচারী এবং নিকৃষ্ট কাফের। কেউ যদি তাদেরকে ঈমানদার এবং পরহেযগার বলে স্বাক্ষ্য দেয় অথবা তাদের বংশ পরম্পরাকে সঠিক বলে স্বীকৃতি দেয় তবে তারা এমন বিষয়ে কথা বলল যে ব্যাপারে কোন জ্ঞান নেই।  অথচ আল্লাহ তাআলা বলেছেন,
وَلَا تَقْفُ مَا لَيْسَ لَكَ بِهِ عِلْمٌ
 “সে বিষয়ের পিছে ছুটনা যে বিষয়ে তোমার কোন জ্ঞান নেই।[1]
 আল্লাহ তাআলা আরও বলেন:
إِلَّا مَن شَهِدَ بِالْحَقِّ وَهُمْ يَعْلَمُونَ
 “তবে যারা জেনে-শুনে সত্য স্বাক্ষ্য দিল।”[2]
এ সকল লোকদের ব্যাপারে সমস্ত আলেম সমাজইমামগণ এবং সর্বস্তরের মানুষ সাক্ষ্য দেয় যেএরা ছিল নাস্তিক,ধর্মচ্যুত এবং মুনফিক। এরা বাহ্যিকভাবে যদিও ইসলাম প্রকাশ করত কিন্তু তাদের অন্তরে লুকানো ছিল কুফুরী। সুতারাং কেউ যদি তাদের ঈমানের স্বাক্ষ্য দেয় তবে সে এমন বিষয়ে স্বাক্ষ্য দিল যে ব্যাপারে তার জ্ঞান নেই। কারণ,তাদের কার্যক্রম থেকে এমন কিছু পাওয়া যায় না যাতে তাদের ঈমানের প্রমাণ পাওয়া যায়।
অনুরূপভাবে তাদের বংশগত সম্পর্কের ব্যাপারেও অধিকাংশ আলেমগণ দোষারোপ করেছেন। তারা বলেছেন,প্রকৃতপক্ষে এরা অগ্নীপুজক অথবা ইহুদীদের সন্তান এবং এটাই হানাফীমালেকীশাফেঈ,হাম্বলীদের অনেক আলেমের প্রসিদ্ধ মতামত। এমনকি মুহাদ্দেসীনগণ,আহলে কালাম,বংশ বিশেষজ্ঞ এবং সাধারণ মানুষেরও মন্তব্য এটাই। যে সকল লেখক মানুষের জীবন পঞ্জিকা এবং ইতিহাস লেখেছেন তারাও এ বিষয়টি তাদের বইয়ে উল্লেখ করেছেন।

ঈদে মীলাদুন্নবী (শরীয়তের দৃষ্টিতে কতটুকু শুদ্ধ?)


কয়েক বছর পূর্বে রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকার এক মসজিদে উপস্থিত হলাম প্রতিদিনের মত এশার নামাজ আদায় করতে। দেখলাম আজ মসজিদ কানায় কানায় পূর্ণ। অন্য দিনের চেয়ে কম হলেও মুসল্লীদের সংখ্যা দশগুণ বেশী। সাধারণত এ দৃশ্য চোখে পড়ে রমজান ও শবেকদরে। মনে করলাম হয়তো আজ কারো বিবাহ অনুষ্ঠান কিংবা জানাযা। এত লোক সমাগমের কারণ জিজ্ঞেস করলাম ইমাম সাহেবকে। তিনি বললেন আজ ১২ই রবিউল আউয়ালের রাত। মীলাদুন্নবীর উৎসবের রাত।
সম্মানিত পাঠক!
এ রাত ও পরবর্তী দিন ১২ ই রবিউল আউয়াল অত্যন্ত জাকজমকপূর্ণভাবে এক সময় পালিত হত বৃহত্তর চট্রগ্রাম, নোয়াখালী,ও সিলেটের কিছু অঞ্চলে। দেশের অন্যান্য এলাকায়ও পালিত হত তবে তুলনামুলক কম গুরুত্বে । এ রাতে খাওয়া-দাওয়া,আনন্দ উৎসবে মুখর হয়ে উঠে অনেক পাড়া-মহল্লা। যারা এটা পালন করে তাদের উৎসব মুখরতা দেখলে মনে হবে নিশ্চয়ই এটা হবে মুসলিমদের সবচেয়ে বড় উৎসবের দিন। আর এটা তাদের অনেকে বিশ্বাসও করে। তাইতো শ্লোগান দেয়, দেয়ালে লিখে “সকল ঈদের সেরা ঈদ, ঈদে মীলাদ।”
কিন্তু বাস্তবে কি তাই? ইসলাম ধর্মে ঈদে মীলাদ বলতে কি কিছু আছে? ইসলামে ঈদ কয়টি? নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জন্ম দিবস কি ১২ই রবিউল আউয়াল? নিশ্চিত ও সর্ব সম্মতভাবে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ওফাত বা মৃত্যু দিবস কি ১২ই রবিউল আউয়াল নয়? যে দিনে রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইন্তেকাল করলেন সে দিনে আনন্দ উৎসব করা কি নবী প্রেমিক কোন মুসলমানের কাজ হতে পারে? শরীয়তের দৃষ্টিতে ঈদে মীলাদ পালন করা কি জায়েয? এটা কি বিধর্মীদের অনুকরণ নয়?
এ সকল প্রশ্নের উত্তর খুজতে গিয়ে এ সংক্ষিপ্ত উপস্থাপনা।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর জন্ম দিবস কবে?
কোন তারিখে রাসূলে আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জন্ম গ্রহণ করেছেন তা নিয়ে ঐতিহাসিকদের মধ্যে মতভেদ আছে। অনেকের মতে তার জন্ম দিন হল ১২ই রবিউল আউয়াল। আবার অনেকের মতে ৯ ই রবিউল আউয়াল। কিন্তু বর্তমানে আধুনিক জ্ঞান-বিজ্ঞানের উন্নতির ফলে গবেষণা করে প্রমান করা সম্ভব হয়েছে যে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর জন্মদিন আসলে ছিল ৯ই রবিউল আউয়াল সোমবার। বর্তমান বিশ্বে সকলের নিকট সমাদৃত, সহীহ হাদীস নির্ভর বিশুদ্ধতম সীরাতগ্রন্থ হল ‘আর-রাহীক আল-মাখতূম’। নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর জন্ম দিবস সম্পর্কে এ গ্রন্থে বলা হয়েছে ‘রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ৫৭১ খৃস্টাব্দে ৯ই রবিউল আউয়াল মোতাবেক ২০ এপ্রিল সোমবার প্রত্যুষে জন্ম গ্রহণ করেন। এটা গবেষণার মাধ্যমে প্রমান করেছেন যুগের প্রখ্যাত আলেম মুহাম্মাদ সুলাইমান আল-মানসূর ও মিশরের প্রখ্যাত জোতির্বিজ্ঞানী মাহমূদ পাশা।

Monday 21 December 2015

বইঃ বিতর সালাত/নামায


শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু
Salatul_Witrসংক্ষিপ্ত বর্ণনাঃ   বিতর নামায অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি নামায। এ ব্যাপারে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আমাদের জানা দরকার। ‌যেমন:
  • বিতর নামায কি ওয়াজিব না সুন্নাত?
  • বিতর নামায পড়ার পদ্ধতি কি?
  •  আমাদের দেশে যেভাবে বিতর নামায  কতটুকু দলীল ভিত্তিক?
  • তিন রাকাআতের কম বা বেশি কি বিতর নামায পড়া যায়? যেমন এক রাকআত, ৫ রাকাআত, ৭ রাকাআত ইত্যাদি
  • দুআ কুনুত কি এবং তা কখন কিভাবে পড়ব?
  • বিতর নাময ছুটে গেলে কাযা পড়া যায় কি?
ইত্যাদি বিষয়ের উত্তর দিয়ে সাজানো এই বইটি। এর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট হচ্ছে প্রতিটি বিষয়ই রেফারেন্স সহকারে উল্লেখ করা হয়েছে। বাংলা ভাষায়  বিতর নামায সম্পর্কে এমন দলীল সমৃদ্ধ বই এটাই প্রথম।

Download AsPDF

Print Friendly and PDFPrint Friendly and PDFPrint Friendly and PDF
Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...