ইউরোপ-আমেরিকায় এমন অসংখ্য পিতা-মাতা আছে, যারা তাদের যুবতী মেয়েদেরকে যুবক পরুষদের সাথে চলাফেরা করতে ও মিশতে দেয় না। তারাতাদের সন্তানদেরকে সিনেমায় যেতে দেয় না। শুধু তাই নয়; তারা তাদের ঘরে অশ্লীলতা ওবেহায়পনামুক্ত চ্যানেল ব্যতীত অন্য কিছু ঢুকায় না। অথচ পরিতাপের বিষয় হচ্ছে আজঅধিকাংশ মুসলিম দেশের মসুলিমদের ঘর এগুলো থেকে মুক্ত নয়।
এক শ্রেণীরবুদ্ধিজীবির কথা হচ্ছে, সহশিক্ষা প্রবল যৌন আকাঙ্খাকে ধমন করে, চরিত্র সংশোধন করেএবং দেহ থেকে বাড়তি যৌন চাহিদাকে দূর করে দেয়। আমি তাদের জবাবে বলতে চাই যে, আপনারাকি রাশিয়ার দিকে তাকিয়ে দেখেন না? যেই রাশিয়া কোন ধর্মে বিশ্বাস করে না, কোনপাদ্রীর উপদেশে কর্ণপাত করে না, তারা কি সহশিক্ষা ও নারী-পুরুষের সহ অবস্থানেরখারাপ পরিণামের শিকার হয়ে তা থেকে ফেরত আসার ঘোষণা দেয় নি?
আমেরিকার প্রসঙ্গেআসি। পত্র-পত্রিকার রিপোর্টে প্রকাশ হচ্ছে যে, অবিবাহিত ছাত্রীদের মধ্যে গর্ভবতীরসংখ্যা সেখানে দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এটি তাদের অন্যতম একটি বিরাট সমস্যা। আপনারা কিমুসলিম দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও এমন সমস্যা দেখতে চান?
আমেরিকার প্রসঙ্গেআসি। পত্র-পত্রিকার রিপোর্টে প্রকাশ হচ্ছে যে, অবিবাহিত ছাত্রীদের মধ্যে গর্ভবতীরসংখ্যা সেখানে দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এটি তাদের অন্যতম একটি বিরাট সমস্যা। আপনারা কিমুসলিম দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও এমন সমস্যা দেখতে চান?
বর্তমান সময়ে আমেরিকাএই সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য যৌন সচেতনতা বা সেক্স শিক্ষা নামে একটি বিষয়সিলেবাসের অন্তর্ভূক্ত করে তা ছাত্র-ছাত্রীদেরকে পাঠ দান করছে। আমি মনে করি এরমাধ্যমে তারা আগুনের মধ্যে পেট্রোল ঢালছে। অল্প বয়স্ক নির্দোষ বালিকার মধ্যেলুকায়িত যৌন স্পৃহাকেই তারা জাগিয়ে তুলছে। স্কুল পর্যায়ের ছাত্রীদেরকে তারা কন্ডমব্যবহারের প্রশিক্ষণ দিচ্ছে এবং একজন পুরুষ নির্জনে একজন মহিলার সাথে কি করে তারাউঠতি বয়সের বালিকাদেরকে তাও শিক্ষ দিচ্ছে। আমাদের মধ্যে বসবাসকারী এক ধরণের মানুষনামধারী শয়তান আমাদেরকেও তাদের কর্মকান্ডের অনুসরণ করার আহবান জানাচ্ছে।