যুদ্ধ
306. প্রশ্নঃ নবীজী কতটি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন?উত্তরঃ ২৭টি।
307. প্রশ্নঃ নবীজী সর্ব প্রথম কোন যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন?
উত্তরঃ আল্ আব্ওয়া।
উত্তরঃ আল্ আব্ওয়া।
308. প্রশ্নঃ নবীজী সর্বশেষ কোন যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন?
উত্তরঃ তাবুক যুদ্ধ। ৯ম হিজরী।
উত্তরঃ তাবুক যুদ্ধ। ৯ম হিজরী।
309. প্রশ্নঃ বদর যুদ্ধ কখন সংঘটিত হয়?
উত্তরঃ ১৭ই রামাযান, শুক্রবার। ২য় হিজরী।
উত্তরঃ ১৭ই রামাযান, শুক্রবার। ২য় হিজরী।
310. প্রশ্নঃ বদর যুদ্ধে মুসলমান ও কাফেরদের সৈন্য সংখ্যা কত ছিল?
উত্তরঃ মুসলমানদের সৈন্য সংখ্যা ৩১৩ জন। কাফের ১০০০ জন।
উত্তরঃ মুসলমানদের সৈন্য সংখ্যা ৩১৩ জন। কাফের ১০০০ জন।
311. প্রশ্নঃ এ যুদ্ধের ফলাফল কি ছিল?
উত্তরঃ মুসলমানগণ ঐতিহাসিক বিজয় লাভ করেন।
উত্তরঃ মুসলমানগণ ঐতিহাসিক বিজয় লাভ করেন।
312. প্রশ্নঃ কত জন কাফের নিহত হয় ও বন্দী হয় এবং কতজন মুসলমান শহীদ হয়?
উত্তরঃ ৭০ জন নিহত হয় ও ৭০ জন বন্দী হয়। ১৪ জন মুসলমান শহীদ হন।
313. প্রশ্নঃ এ যুদ্ধে কাফেরদের একজন বড় নেতা নিহত হয়। তার নাম কি?
উত্তরঃ আবু জাহেল।
314. প্রশ্নঃ আবু জাহেলকে কে হত্যা করে?
উত্তরঃ মুআয বিন আমর ও মুআব্বেয বিন আফরা নামে দুজন কিশোর।
উত্তরঃ ৭০ জন নিহত হয় ও ৭০ জন বন্দী হয়। ১৪ জন মুসলমান শহীদ হন।
313. প্রশ্নঃ এ যুদ্ধে কাফেরদের একজন বড় নেতা নিহত হয়। তার নাম কি?
উত্তরঃ আবু জাহেল।
314. প্রশ্নঃ আবু জাহেলকে কে হত্যা করে?
উত্তরঃ মুআয বিন আমর ও মুআব্বেয বিন আফরা নামে দুজন কিশোর।
315. প্রশ্নঃ কে আবু জাহেলের শিরোচ্ছেদ করে?
উত্তরঃ আবদুল্লাহ বিন মাসউদ (রাঃ)।
উত্তরঃ আবদুল্লাহ বিন মাসউদ (রাঃ)।
316. প্রশ্নঃ কোন যুদ্ধের দিনকে কুরআনে ইয়াউমুল ফুরকান বা সত্য-মিথ্যার মাঝে পার্থক্যকারী দিন বলে উল্লেখ করা হয়েছে?
উত্তরঃ বদর যুদ্ধের দিনকে।
উত্তরঃ বদর যুদ্ধের দিনকে।
317. প্রশ্নঃ তৃতীয় হিজরীতে কোন যুদ্ধটি সংঘটিত হয়?
উত্তরঃ উহুদ যুদ্ধ।
উত্তরঃ উহুদ যুদ্ধ।
318. প্রশ্নঃ কোন যুদ্ধে রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)এর দাঁত শহীদ হয়?
উত্তরঃ উহুদ যুদ্ধে।
319. প্রশ্নঃ উহুদ যুদ্ধে মুসলমান ও কাফেরদের সৈন্য সংখ্যা কত ছিল?
উত্তরঃ উহুদ যুদ্ধে।
319. প্রশ্নঃ উহুদ যুদ্ধে মুসলমান ও কাফেরদের সৈন্য সংখ্যা কত ছিল?
উত্তরঃ মুসলমান ৭০০ জন। কাফের ৩০০০ জন।
320. প্রশ্নঃ এ যুদ্ধে কতজন মুসলমান শহীদ হন?
উত্তরঃ ৭০ জন।
321. প্রশ্নঃ চতুর্থ হিজরীতে ইহুদীদের সাথে একটি যুদ্ধ সংঘটিত হয় এবং ইহুদীদেরকে মদীনা থেকে বের করে দেয়া হয়। ইতিহাসে এ যুদ্ধের নাম কি?
উত্তরঃ বানু নাযীরের যুদ্ধ।
উত্তরঃ ৭০ জন।
321. প্রশ্নঃ চতুর্থ হিজরীতে ইহুদীদের সাথে একটি যুদ্ধ সংঘটিত হয় এবং ইহুদীদেরকে মদীনা থেকে বের করে দেয়া হয়। ইতিহাসে এ যুদ্ধের নাম কি?
উত্তরঃ বানু নাযীরের যুদ্ধ।
322. প্রশ্নঃ খন্দকের যুদ্ধ কখন সংঘটিত হয়?
উত্তরঃ পঞ্চম হিজরীতে।
উত্তরঃ পঞ্চম হিজরীতে।
323. প্রশ্নঃ এ যুদ্ধকে খন্দকের যুদ্ধ বলে নামকরণের কারণ কি?
উত্তরঃ এ জন্যে যে, মদীনার চারপাশে খন্দক বা পরিখা খনন করে শত্রুদের মোকাবেলা করা হয়েছে।
উত্তরঃ এ জন্যে যে, মদীনার চারপাশে খন্দক বা পরিখা খনন করে শত্রুদের মোকাবেলা করা হয়েছে।
324. প্রশ্নঃ এ যুদ্ধের আরেকটি নাম আছে। তা কি?
উত্তরঃ আহযাবের যুদ্ধ।
উত্তরঃ আহযাবের যুদ্ধ।
325. প্রশ্নঃ এ যুদ্ধকে আহযাবের যুদ্ধ হিসেবে নামকরণের কারণ কি?
উত্তরঃ এজন্য যে, তখন আরবের অধিকাংশ গোত্র মুসলমানদের বিরূদ্ধে লড়াই করতে ঐক্যবদ্ধ হয়।
উত্তরঃ এজন্য যে, তখন আরবের অধিকাংশ গোত্র মুসলমানদের বিরূদ্ধে লড়াই করতে ঐক্যবদ্ধ হয়।
326. প্রশ্নঃ খন্দকের যুদ্ধ কত দিন স্থায়ী ছিল?
উত্তরঃ ৪০ দিন।
উত্তরঃ ৪০ দিন।
327. প্রশ্নঃ এ যুদ্ধে কারা বিজয় লাভ করে?
উত্তরঃ মুসলমানগণ।
উত্তরঃ মুসলমানগণ।
328. প্রশ্নঃ এ যুদ্ধকে কেন্দ্র করে পবিত্র কুরআনে একটি সূরা নাযিল হয়। সূরাটির নাম কি?
উত্তরঃ সূরা আহযাব।
উত্তরঃ সূরা আহযাব।
329. প্রশ্নঃ ৫ম হিজরীতে মদীনার আর এক ইহুদী গোত্রের সাথে যুদ্ধ হয়। গোত্রটির নাম কি?
উত্তরঃ বানু কুরায়যা।
উত্তরঃ বানু কুরায়যা।
330. প্রশ্নঃ নবী (সাঃ)এর হিজরতের ৬ বছরে কাফেরদের সাথে মুসলমানদের একটি সন্ধি-চুক্তি হয়। ইতিহাসে এটাকে কি নামে আখ্যা দেয়া হয়েছে?
উত্তরঃ হুদায়বিয়ার সন্ধি।
উত্তরঃ হুদায়বিয়ার সন্ধি।
331. প্রশ্নঃ হুদায়বিয়ার সন্ধির আরেকটি নাম আছে। তা কি?
উত্তরঃ বাইয়াতুর্ রিয্ওয়ান।
উত্তরঃ বাইয়াতুর্ রিয্ওয়ান।
332. প্রশ্নঃ হুদায়বিয়ার সন্ধিতে কতজন মুসলমান উপস্থিত ছিলেন?
উত্তরঃ ১৪ শত।
উত্তরঃ ১৪ শত।
333. প্রশ্নঃ হুদায়বিয়ার সন্ধির ধারা সমূহ কি কি ছিল?
উত্তরঃ (ক) এ বছর রাসূল (সাঃ) সাহাবীদেরকে নিয়ে মক্কা প্রবেশ করতে পারবেন না। আগামী বছর তিন দিনের জন্য মক্কা আসতে পারবেন।
(খ) দশ বছরের জন্য মুসলমান ও মক্কার কাফেরদের সাথে যুদ্ধ বিরতী।
(গ) আরবের যে কোন গোত্র চুক্তিবদ্ধ যে কোন দলের (মুসলমান অথবা কাফেরদের) সাথে শামিল হতে পারে।
(ঘ) কোন লোক যদি ইসলাম গ্রহণ করে মদীনা চলে যায়, তবে তাকে ফেরত দিতে হবে। কিন্তু কোন লোক মুহাম্মাদের নিকট থেকে মক্কা পালিয়ে আসে, তবে তাকে ফেরত দেয়া হবে না।
উত্তরঃ (ক) এ বছর রাসূল (সাঃ) সাহাবীদেরকে নিয়ে মক্কা প্রবেশ করতে পারবেন না। আগামী বছর তিন দিনের জন্য মক্কা আসতে পারবেন।
(খ) দশ বছরের জন্য মুসলমান ও মক্কার কাফেরদের সাথে যুদ্ধ বিরতী।
(গ) আরবের যে কোন গোত্র চুক্তিবদ্ধ যে কোন দলের (মুসলমান অথবা কাফেরদের) সাথে শামিল হতে পারে।
(ঘ) কোন লোক যদি ইসলাম গ্রহণ করে মদীনা চলে যায়, তবে তাকে ফেরত দিতে হবে। কিন্তু কোন লোক মুহাম্মাদের নিকট থেকে মক্কা পালিয়ে আসে, তবে তাকে ফেরত দেয়া হবে না।
334. প্রশ্নঃ হুদায়বিয়ার সন্ধি ছিল মূলতঃ মুসলমানদের জন্যে একটি সুস্পষ্ট বিজয় এ সুসংবাদ দিয়ে আল্লাহ একটি সূরা নাযিল করেন। সূরাটির নাম কি?
উত্তরঃ সূরা আল্ ফাতাহ।
উত্তরঃ সূরা আল্ ফাতাহ।
335. প্রশ্নঃ রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)যে সকল বাদশার নিকট পত্র প্রেরণ করেন তাদের তিন জনের নাম বল?
উত্তরঃ হাবশার বাদশা নাজ্জাশী, পারস্যের বাদশা কিসরা, রোমের বাদশা কায়সার।
উত্তরঃ হাবশার বাদশা নাজ্জাশী, পারস্যের বাদশা কিসরা, রোমের বাদশা কায়সার।
336. প্রশ্নঃ কোন্ বাদশা রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)এর পত্র ছিঁড়ে ফেলে। ফলে আল্লাহ তার রাজত্ব ধ্বংস করে দেন?
উত্তরঃ পারস্যের বাদশা কিসরা।
উত্তরঃ পারস্যের বাদশা কিসরা।
337. প্রশ্নঃ কোন্ বাদশা রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)এর পত্র পেয়ে ইসলাম গ্রহণ করেন?
উত্তরঃ বাদশা নাজ্জাশী।
উত্তরঃ বাদশা নাজ্জাশী।
338. প্রশ্নঃ কখন খায়বার বিজয় হয়?
উত্তরঃ ৭ম হিজরীতে।
উত্তরঃ ৭ম হিজরীতে।
339. প্রশ্নঃ খায়বার যুদ্ধটি কাদের সাথে ছিল?
উত্তরঃ ইহুদীদের সাথে।
উত্তরঃ ইহুদীদের সাথে।
340. প্রশ্নঃ খায়বার যুদ্ধে কত জন মুসলমান অংশ নিয়েছিলেন?
উত্তরঃ হুদায়বিয়ার সন্ধি থেকে প্রত্যাবর্তনকারী ১৪শত মুসলমান।
উত্তরঃ হুদায়বিয়ার সন্ধি থেকে প্রত্যাবর্তনকারী ১৪শত মুসলমান।
341. প্রশ্নঃ খায়বার যুদ্ধে হতাহতের পরিমাণ কি ছিল?
উত্তরঃ ৯৩জন ইহুদী নিহত হয়। মুসলমানদের মধ্যে শহীদ হন ১৬ জন।
উত্তরঃ ৯৩জন ইহুদী নিহত হয়। মুসলমানদের মধ্যে শহীদ হন ১৬ জন।
342. প্রশ্নঃ খায়বার থেকে ফেরার পথে রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যুদ্ধ বন্দি এক ইহুদী সরদারের কন্যাকে মুক্ত করে দেন অতঃপর তাকে বিবাহ করেন। তাঁর নাম কি?
উত্তরঃ উম্মুল মুমেনীন সফিয়্যা বিনতে হুওয়াই (রাঃ)।
উত্তরঃ উম্মুল মুমেনীন সফিয়্যা বিনতে হুওয়াই (রাঃ)।
343. প্রশ্নঃ ৮ম হিজরীতে রোমান সৈন্যদের সাথে মুসলমানদের একটি বিশাল যুদ্ধ হয়। তার নাম কি?
উত্তরঃ মূতার যুদ্ধ।
উত্তরঃ মূতার যুদ্ধ।
344. প্রশ্নঃ মূতার যুদ্ধে রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) পরপর তিনজন সেনাপতি নিয়োগ করেন। তারা সকলেই যুদ্ধে শহীদ হন। তারা কে কে ছিলেন?
উত্তরঃ যায়দ বিন হারেছা, জাফার বিন আবী তালেব, আবদুল্লাহ বিন রাওয়াহা (রাঃ)।
উত্তরঃ যায়দ বিন হারেছা, জাফার বিন আবী তালেব, আবদুল্লাহ বিন রাওয়াহা (রাঃ)।
345. প্রশ্নঃ মূতার যুদ্ধে উভয় পক্ষে সৈন্য সংখ্যা কত ছিল?
উত্তরঃ মুসলমান ৩ হাজার। রোমান সৈন্য ২ লক্ষ।
উত্তরঃ মুসলমান ৩ হাজার। রোমান সৈন্য ২ লক্ষ।
346. প্রশ্নঃ মূতার যুদ্ধে হতাহতের সংখ্যা কত ছিল?
উত্তরঃ ১২ জন মুসলমান শহীদ হন। নিহত রোমানদের সংখ্যা কত ছিল তা প্রকৃতভাবে জানা যায় না। তবে তা সংখ্যায় অনেক ছিল।
উত্তরঃ ১২ জন মুসলমান শহীদ হন। নিহত রোমানদের সংখ্যা কত ছিল তা প্রকৃতভাবে জানা যায় না। তবে তা সংখ্যায় অনেক ছিল।
347. প্রশ্নঃ কোন্ সেনাপতির হাতে এ যুদ্ধে মুসলমানগণ জয়লাভ করেন?
উত্তরঃ খালিদ বিন ওয়ালিদ (রাঃ)
উত্তরঃ খালিদ বিন ওয়ালিদ (রাঃ)
348. প্রশ্নঃ রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) খালিদকে কি খেতাবে ভূষিত করেন?
উত্তরঃ সাইফুল্লাহ বা আল্লাহর কোষমুক্ত তরবারী।
উত্তরঃ সাইফুল্লাহ বা আল্লাহর কোষমুক্ত তরবারী।
349. প্রশ্নঃ ৮ম হিজরীতে আরেকটি বড় বিজয় মুসলমানগণ লাভ করেন। তা কি?উত্তরঃ মক্কা বিজয়।
350. প্রশ্নঃ মক্কা বিজয় কোন্ মাসে হয়েছিল?
উত্তরঃ ১৭ রামাযান।
উত্তরঃ ১৭ রামাযান।
351. প্রশ্নঃ মক্কা বিজয়ে কত জন মুসলমান অংশ নিয়েছিলেন?
উত্তরঃ ১০ হাজার।
352. প্রশ্নঃ মক্কা বিজয়ের সময় কাফেরদের একজন বড় নেতা ইসলাম গ্রহণ করেন। তার নাম কি?
উত্তরঃ আবু সুফিয়ান (রাঃ)।
উত্তরঃ ১০ হাজার।
352. প্রশ্নঃ মক্কা বিজয়ের সময় কাফেরদের একজন বড় নেতা ইসলাম গ্রহণ করেন। তার নাম কি?
উত্তরঃ আবু সুফিয়ান (রাঃ)।
353. প্রশ্নঃ মক্কা বিজয়ের সময় জনৈক কাফের কাবা ঘরের গিলাফ ধরেছিল। তবুও নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাকে হত্যা করার নির্দেশ প্রদান করেন। কারণ কি ছিল? কাফেরটির নাম কি ছিল?
উত্তরঃ কেননা সে নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)কে গালি দিত। তার নাম ছিল আবদুল্লাহ বিন খাত্বাল।
উত্তরঃ কেননা সে নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)কে গালি দিত। তার নাম ছিল আবদুল্লাহ বিন খাত্বাল।
354. প্রশ্নঃ হুনায়ন যুদ্ধ কখন সংঘটিত হয়?
উত্তরঃ ৮ম হিজরীতে। শাওয়াল মাস।
উত্তরঃ ৮ম হিজরীতে। শাওয়াল মাস।
355. প্রশ্নঃ কোন সেই যুদ্ধ যেখানে কাফেরদের তুলনায় মুসলমানদের সৈন্য সংখ্যা বেশী ছিল?
উত্তরঃ হুনায়ন যুদ্ধ।
উত্তরঃ হুনায়ন যুদ্ধ।
356. প্রশ্নঃ কোন্ সেই যুদ্ধ যেখানে কাফেরদের তুলনায় মুসলমানদের সৈন্য সংখ্যা বেশী থাকা সত্বেও প্রথমে মুসলমানগণ পরাজিত হয়, অতঃপর বিজয় লাভ করে?
উত্তরঃ হুনায়ন যুদ্ধ।
357. প্রশ্নঃ হুনায়ন যুদ্ধের কথা পবিত্র কুরআনের কোন্ সূরায় উল্লেখ আছে?
উত্তরঃ সূরা তওবা, ২৫-২৬ নং আয়াত।
উত্তরঃ হুনায়ন যুদ্ধ।
357. প্রশ্নঃ হুনায়ন যুদ্ধের কথা পবিত্র কুরআনের কোন্ সূরায় উল্লেখ আছে?
উত্তরঃ সূরা তওবা, ২৫-২৬ নং আয়াত।
358. প্রশ্নঃ রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)এর জীবনের শেষ যুদ্ধ কোনটি ছিল?
উত্তরঃ তাবুক যুদ্ধ।
উত্তরঃ তাবুক যুদ্ধ।
359. প্রশ্নঃ তাবুক যুদ্ধ কখন সংঘটিত হয়?
উত্তরঃ ৯ম হিজরী। রজব মাস।
উত্তরঃ ৯ম হিজরী। রজব মাস।
360. প্রশ্নঃ কাদের বিরুদ্ধে তাবুক যুদ্ধ হয়?
উত্তরঃ রোমানদের বিরুদ্ধে।
উত্তরঃ রোমানদের বিরুদ্ধে।
361. প্রশ্নঃ তাবুক যুদ্ধে মুসলমানদের সৈন্য সংখ্যা কত ছিল?
উত্তরঃ ৩০ হাজার।
362. প্রশ্নঃ তাবুক যুদ্ধের ফলাফল কি ছিল?
উত্তরঃ এ যুদ্ধে শত্রুর সাথে সম্মুখ কোন লড়াই হয়নি। শত্রু বাহিনী মুসলমানদের আগমনে ভীত হয়ে আগ্রসর না হয়েই ফেরত যায়। এটা প্রকৃত পক্ষে মুসলমানদেরই বিজয়।
উত্তরঃ ৩০ হাজার।
362. প্রশ্নঃ তাবুক যুদ্ধের ফলাফল কি ছিল?
উত্তরঃ এ যুদ্ধে শত্রুর সাথে সম্মুখ কোন লড়াই হয়নি। শত্রু বাহিনী মুসলমানদের আগমনে ভীত হয়ে আগ্রসর না হয়েই ফেরত যায়। এটা প্রকৃত পক্ষে মুসলমানদেরই বিজয়।
363. প্রশ্নঃ ইসলামের ইতিহাসে কোন যুদ্ধের বাহিনীকে جيش العسرة জাইশুল উশরা বা কঠিন অভাবী বাহিনী বলা হয়?
উত্তরঃ তাবুক যুদ্ধের মুসলিম বাহিনীকে।
উত্তরঃ তাবুক যুদ্ধের মুসলিম বাহিনীকে।
364. প্রশ্নঃ কোন্ সূরায় তাবুক যুদ্ধের ঘটনা উল্লেখ আছে?
উত্তরঃ সূরা তওবা ৩৮-১২৯।
উত্তরঃ সূরা তওবা ৩৮-১২৯।
365. প্রশ্নঃ তাবুক যুদ্ধের প্রস্তুতির সময় মুসলমানদের ধোকা দেয়ার জন্য মুনাফিকরা একটি মসজিদ নির্মাণ করে। নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) মসজিদটি ধ্বংস করে দেন। কুরআনে মসজিদটিকে কি নামে উল্লেখ করা হয়েছে?
উত্তরঃ মসজিদে যেরার।
উত্তরঃ মসজিদে যেরার।
366. প্রশ্নঃ নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)এর জীবদ্দশাতেই দুজন লোক নবুওতের দাবী করে তাদের নাম কি? তারা কোথাকার অধিবাসী?
উত্তরঃ (১) বনু হানীফা গোত্রের মুসায়লামা। সে ইয়ামামার অধিবাসী। নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাকে কায্যাব বা মিথ্যুক নামে আখ্যায়িত করেন। (২) আসওয়াদ আনাসী। সে ইয়ামানের অধিবাসী ছিল। নবীজীর মৃত্যুর একদিন এক রাত আগেই তাকে হত্যা করা হয়।
উত্তরঃ (১) বনু হানীফা গোত্রের মুসায়লামা। সে ইয়ামামার অধিবাসী। নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাকে কায্যাব বা মিথ্যুক নামে আখ্যায়িত করেন। (২) আসওয়াদ আনাসী। সে ইয়ামানের অধিবাসী ছিল। নবীজীর মৃত্যুর একদিন এক রাত আগেই তাকে হত্যা করা হয়।
367. প্রশ্নঃ বর্তমান যুগে জনৈক ভন্ড নবুওত দাবী করে। তার নাম কি এবং সে কোথাকার অধিবাসী?
উত্তরঃ ভারতের কাদিয়ান নামক এলাকার গোলাম আহমাদ কাদীয়ানী, তার পিতার নামঃ গোলাম মোর্তজা ও মায়ের নাম চেরাগ বিবি।
উত্তরঃ ভারতের কাদিয়ান নামক এলাকার গোলাম আহমাদ কাদীয়ানী, তার পিতার নামঃ গোলাম মোর্তজা ও মায়ের নাম চেরাগ বিবি।
368. প্রশ্নঃ বর্তমান বিশ্বে সর্বাধিক আলোড়ন সৃষ্টিকারী রাবেতা আলমের পক্ষ থেকে প্রথম পুরস্কার প্রাপ্ত নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)এর জীবনী গ্রন্থের নাম কি?
উত্তরঃ আর্ রাহীকুল মাখতূম। (বইটি বাংলায় পাওয়া যায়)
369. প্রশ্নঃ আর্ রাহীকুল মাখতূম গ্রন্থের লেখক কে?
উত্তরঃ শায়খ সফিউর রহমান মোবারকপুরী (রহঃ) মৃত্যুঃ ১৪২৭হিঃ।
উত্তরঃ আর্ রাহীকুল মাখতূম। (বইটি বাংলায় পাওয়া যায়)
369. প্রশ্নঃ আর্ রাহীকুল মাখতূম গ্রন্থের লেখক কে?
উত্তরঃ শায়খ সফিউর রহমান মোবারকপুরী (রহঃ) মৃত্যুঃ ১৪২৭হিঃ।
No comments:
Post a Comment