মেয়েদের মধ্যে বিশেষ করে ভার্সিটি পড়ুয়া তরুণীরানিজেকে স্মার্ট ও আধুনিকা প্রমান করার জন্য ফতুয়া-জিন্স পড়ে থাকে। এই পোশাকের পাপ তিন প্রকারঃ
১. পুরুষদের পোষাক পড়া - রাসুলুল্লাহ (সাঃ) অভিশাপদিয়েছেন ঐ সমস্ত নারীদের প্রতি যারা পুরুষদের পোশাকপড়ে আর যে সমস্ত পুরুষেদের প্রতি যারা নারীদেরপোশাক পড়ে। (আবু দাউদ)।
২. ফাহেশা বা অশ্লীলতা - এই পোশাকে নারীদের শরীরেরঅবয়ব প্রকাশ পায়, যা ফাহেশা কাজের অন্তর্ভুক্ত।
৩. ওড়না না পড়া - বাইরে বের হলে নারীদের হিজাবের(মাথার ছোট্ট একটা রুমাল না, রেগুলার কাপড়ের উপরেঅন্য একটা লম্বা ও ঢোলা কাপড় দিয়ে সারা শরীর ঢাকাকমপ্লিট পর্দা) উপরে এক্সট্রা বুকের উপরে কাপড় দিয়েবের হওয়ার আদেশ আল্লাহ কুরানেই উল্লেখ করেছেন।
এই মেয়েগুলা প্রাপ্তবয়ষ্কা হলে তারা নিজেরাই আগুনেযাওয়ার পথের দিক হাটছে তবে এদের বাবা বা পুরুষ গার্জিয়ানেরাও এর জন্য দায়ী থাকবেন। একটা মেয়েকেছোটবেলা থেকে হিজাব পর্দা শেখানো একজন বাবারজন্য ফরয।
সে যদি এই কাজ না করে, উলটা নিজের মেয়েকে কাফেরনারীদের মতো অশ্লীল কাপড় চোপড় কিনে দেয় বা টাকাদিয়ে সাপোর্ট করে, তার মেয়ে তার সামনেই লম্পটপুরুষদের কামনার বস্তু হয়ে ঘুরে বেড়াবে আর সে চুপকরে বসে থাকবে, ইসলামে এই ধরণের পুরুষকেই দাইয়ুছবলে। আর দাইয়ুছের জন্য জান্নাত হারাম।
দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো আমি এমন অনেক আংকেলকেচিনি, যাদের লম্বা দাড়ি সাদা ধবধবে হয়ে আছে, সিজদাদিতে দিতে কপালে কালো দাগ পড়ে গেছে তবুও তারমেয়েদেরকে এইভাবে ছেড়ে দিয়েছেন।
আবার কিছু আন্টি আছেন, নিজের মেয়েকে নিয়ে যখনবের হন তিনি ঠিকই বোরখা পড়েন কিন্তু তার কিশোরীবা তরুণী মেয়েকে পুরুষদের জন্য প্রদর্শনী বস্তু বানিয়েবের হন। খুব ইচ্ছা হয় আন্টিকে বলি, একটা পুরুষচল্লিশোর্ধ-পঞ্চাশোর্ধ নারীর দিকে খারাপ দৃষ্টি দেওয়ারসম্ভাবনা কম। আর তরুণীর দিকে নেকাব পড়া থাকলেওতাকাবে। আপনার কাছে যদি একটা মাত্র বোরখা থাকেতাহলে আপনার বোরখাটা আপনার থেকে আপনারমেয়ের জন্যি বেশি জরুরী।
No comments:
Post a Comment