Thursday 11 July 2019

দশটি অতীব ফজিলতপূর্ণ হাদিস ।

পরিশ্রম অল্প, পারিশ্রমিক প্রচুর।তাওহীদবাদী মুমিন ভাই-বোনদের জন্য সুবর্ণ সুযোগ...শায়খ আব্দুল হামিদ ফাইযী আল-মাদানী হাফিযাহুল্লাহ কর্তৃক সংকলিত অতীব ফজিলতপূর্ণ দশটি হাদিস।

সুবহানাল্লাহ!
একেবারেই মিলিয়নায়র! 
উমার বিন খাত্তাব  কর্তৃক বর্ণিত, আল্লাহর রসূল  বলেন, 
((مَنْ قَالَ حِينَ يَدْخُلُ السُّوقَ : لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللهُ ، وَحْدَهُ لاَ شَرِيكَ لَهُ ، لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ ، يُحْيِي وَيُمِيتُ ، وَهُوَ حَيٌّ لاَ يَمُوتُ ، بِيَدِهِ الْخَيْرُ كُلُّهُ ، وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ ، كَتَبَ اللهُ لَهُ أَلْفَ أَلْفِ حَسَنَةٍ ، وَمَحَا عَنْهُ أَلْفَ أَلْفِ سَيِّئَةٍ ، وَبَنَى لَهُ بَيْتًا فِي الْجَنَّةِ))।
“যে ব্যক্তি বাজারে প্রবেশ করে (নিম্নের দুআ) বলে আল্লাহ তার জন্য দশ লক্ষ নেকী লিপিবদ্ধ করেন, দশ লক্ষ গোনাহ মোচন করে দেন, তাকে দশ লক্ষ মর্যাদায় উন্নীত করেন এবং বেহেশ্তে তার জন্য একটি গৃহ নির্মাণ করে দেন।”
'লা ইলা-হা ইল্লাল্লাহু অহদাহু লা শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু অলাহুল হামদু, য়্যুহয়ী অয়্যুমীতু, অহুয়া হাইয়্যুল লা য়্যামূতু, বিয়্যাদিহিল খাইরু অহুয়া আলা কুল্লি শাইয়িন ক্বাদীর।'
অর্থাৎ- আল্লাহ ছাড়া কেউ সত্য উপাস্য নেই, তিনি একক তাঁর কোন অংশী নেই, তাঁরই জন্য সারা রাজত্ব ও তাঁরই নিমিত্তে সমুদয় প্রশংসা। তিনি জীবন দান করেন এবং মৃত্যু প্রদান করেন। আর তিনি চিরঞ্জীব, তাঁর মৃত্যু নেই। তাঁর হাতেই সর্বপ্রকার মঙ্গল এবং তিনি সর্ব বস্তুর উপর সর্বশক্তিমান। 
(তিরমিযী ৩৪২৮, ইবনে মাজাহ ২২৩৫, হাকেম ১৯৭৪নং)



সুবহানাল্লাহ! কয়েক মিনিটে এত সওয়াব?
উম্মে হানী (রায্বিয়াল্লাহু আনহা) কর্তৃক বর্ণিত হাদীস।
১০০ বার 'সুবহানাল্লাহ' পাঠ করলে ইসমাঈলের বংশধরের ১০০টি ক্রীতদাস স্বাধীন করার সওয়াব রয়েছে।
১০০ বার 'আল-হামদু লিল্লাহ' পাঠ করলে আল্লাহ পথে জিহাদের জন্য ১০০টি জিনপোশ ও লাগামযুক্ত প্রস্তুত ঘোড়া পাঠানোর সওয়াব রয়েছে।
১০০ বার 'আল্লাহু আকবার' পাঠ করলে (মক্কায়) ১০০টি কবুলযোগ্য গলায় চিহিপ্পত উট কুরবানী পাঠানোর সওয়াব রয়েছে।
১০০ বার 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' পাঠ করলে আকাশ-পৃথিবীর মধ্যবর্তী স্থান ভরতি সওয়াব রয়েছে। আর তা হবে সেদিনকার সবার চাইতে শ্রেষ্ঠ আমল। 

(আহমাদ ২৬৯১১, নাসাঈর কুবরা ১০৬৮০, বাইহাক্বীর শুআবুল ঈমান ৬২১, সঃ তারগীব ১৫৫৩, সিঃ সহীহাহ ১৩১৬নং)
সুবহানাল্লাহ! মক্কা না গিয়েও হজ্জ-উমরাহ? তাও আবার ত্রুটিহীন?
আনাস বিন মালেক  হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আল্লাহর রসূল  বলেছেন, 
((مَنْ صَلَّى الْغَدَاةَ فِي جَمَاعَةٍ ، ثُمَّ قَعَدَ يَذْكُرُ اللهَ حَتَّى تَطْلُعَ الشَّمْسُ ، ثُمَّ صَلَّى رَكْعَتَيْنِ ، كَانَتْ لَهُ كَأَجْرِ حَجَّةٍ وَعُمْرَةٍ ।।।। تَامَّةٍ ، تَامَّةٍ ، تَامَّةٍ))।
“যে ব্যক্তি ফজরের নামায জামাআতে পড়ে, অতঃপর সূর্যোদয় অবধি বসে আল্লাহর যিকর করে তারপর দুই রাকআত নামায পড়ে, সেই ব্যক্তির একটি হজ্জ ও উমরার সওয়াব লাভ হয়।” বর্ণনাকারী বলেন, আল্লাহর রসূল  বললেন, “পরিপূর্ণ, পরিপূর্ণ, পরিপূর্ণ।” অর্থাৎ কোন অসম্পূর্ণ হজ্জ-উমরার সওয়াব নয় বরং পূর্ণ হজ্জ-উমরার সওয়াব।

 (তিরমিযী ৫৮৬, সহীহ তারগীব ৪৬৪নং)

দিনের একাংশে কিছু কর্মের জন্য, সারা বছরের নামায-রোযার সওয়াব লাভ হবে? আল্লাহু আকবার!
আওস বিন আওস ষাক্বাফী (রায্বিয়াল্লাহু আনহু) কর্তৃক বর্ণিত, আল্লাহর রসূল ﷺ বলেছেন, 
مَنْ غَسَّلَ يَوْمَ الْجُمُعَةِ وَاغْتَسَلَ ثُمَّ بَكَّرَ وَابْتَكَرَ وَمَشَى وَلَمْ يَرْكَبْ وَدَنَا مِنَ الإِمَامِ فَاسْتَمَعَ وَلَمْ يَلْغُ كَانَ لَهُ بِكُلِّ خُطْوَةٍ عَمَلُ سَنَةٍ أَجْرُ صِيَامِهَا وَقِيَامِهَا
“যে ব্যক্তি জুমআর দিন (মাথা) ধৌত করে ও যথা নিয়মে গোসল করে, সকাল-সকাল ও আগে-আগে (মসজিদে যাওয়ার জন্য) প্রস্তুত হয়, সওয়ার না হয়ে পায়ে হেঁটে (মসজিদে) যায়, ইমামের কাছাকাছি বসে মনোযোগ সহকারে (খোতবা) শ্রবণ করে, এবং কোন অসার ক্রিয়া-কলাপ করে না, সে ব্যক্তির প্রত্যেক পদক্ষেপের বিনিময়ে এক বৎসরের নেক আমল ও তার (সারা বছরের) রোযা ও নামাযের সওয়াব লাভ হয়।”

 (আহমাদ, আবু দাঊদ, তিরমিযী, নাসাঈ, ইবনে মাজাহ, ইবনে খুযাইমাহ, ইবনে হিব্বান, হাকেম, সহীহ তারগীব ৬৮৭ নং)

এই যিকর পড়লে রাতদিন যিকর করার সমান সওয়াব লাভ হয়। মহানবী ﷺ বলেছেন, “তুমি এই যিকর শিখো এবং তোমার পরবর্তীকে শিখিয়ে দাও।”
اَلْحَمْدُ ِللهِ عَدَدَ مَا خَلَقَ،
اَلْحَمْدُ ِللهِ مِلْءَ مَا خَلَقَ،
اَلْحَمْدُ ِللهِ عَدَدَ مَا فِي السَّمَوَاتِ وَمَا فِي الأَرْضِ،
اَلْحَمْدُ ِللهِ عَدَدَ مَا أَحْصَى كِتَابُهُ،
وَالْحَمْدُ ِللهِ عَلَى ِملءِ مَا أَحْصَى كِتَابُهُ،
وَالْحَمْدُ ِللهِ عَدَدَ كُلِّ شَيْءٍ،
وَالْحَمْدُ ِللهِ مِلْءَ كُلِّ شَيْءٍ।
سُبْحَانَ اللهِ عَدَدَ مَا خَلَقَ،
سُبْحَانَ اللهِ مِلْءَ مَا خَلَقَ،
سُبْحَانَ اللهِ عَدَدَ مَا فِي السَّمَوَاتِ وَمَا فِي الأَرْضِ،
سُبْحَانَ اللهِ عَدَدَ مَا أَحْصَى كِتَابُهُ،
وَسُبْحَانَ اللهِ عَلَى ِملءِ مَا أَحْصَى كِتَابُهُ،
وَسُبْحَانَ اللهِ عَدَدَ كُلِّ شَيْءٍ،
وَسُبْحَانَ اللهِ مِلْءَ كُلِّ شَيْءٍ।
উচ্চারণঃ- আলহামদু লিল্লাহি আদাদা মা খালাক•, আলহামদু লিল্লাহি মিলআ মা খালাক•, আলহামদু লিল্লাহি আদাদা মা ফিসসামাওয়াতি অমা ফিল আর্য্ব, আলহামদু লিল্লাহি আদাদা মা আহস্বা কিতাবুহ, অলহামদু লিল্লাহি আলা মিলই মা আহস্বা কিতাবুহ, অলহামদু লিল্লাহি আদাদা কুল্লি শাই', অলহামদু লিল্লাহি মিলআ কুল্লি শাই'।
সুবহানাল্লাহি আদাদা মা খালাক•, সুবহানাল্লাহি মিলআ মা খালাক•, সুবহানাল্লাহি আদাদা মা ফিসসামাওয়াতি অমা ফিল আর্য্ব, সুবহানাল্লাহি আদাদা মা আহস্বা কিতাবুহ, অসুবহানাল্লাহি আলা মিলই মা আহস্বা কিতাবুহ, অসুবহানাল্লাহি আদাদা কুল্লি শাই', অসুবহানাল্লাহি মিলআ কুল্লি শাই'।
অর্থঃ- আল্লাহর প্রশংসা তাঁর সৃষ্টির সমান সংখ্যক, আল্লাহর প্রশংসা তাঁর সৃষ্টি পরিপূর্ণ, আল্লাহর প্রশংসা আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীতে যা আছে তার সমান সংখ্যক, আল্লাহর প্রশংসা তাঁর কিতাব যা গণনা করেছে তার সমান সংখ্যক, আল্লাহর প্রশংসা তাঁর কিতাব যা গণনা করেছে তার পরিপূর্ণ, আল্লাহর প্রশংসা সকল বস্তুর সংখ্যা পরিমাণ এবং আল্লাহর প্রশংসা সকল বস্তু পরিপূর্ণ।
আমি আল্লাহর পবিত্রতা বর্ণনা করছি তাঁর সৃষ্টির সমান সংখ্যক, ---তাঁর সৃষ্টি পরিপূর্ণ, ---আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীতে যা আছে তার সমান সংখ্যক, ---তাঁর কিতাব যা গণনা করেছে তার সমান সংখ্যক, ---তাঁর কিতাব যা গণনা করেছে তার পরিপূর্ণ, ---সকল বস্তুর সংখ্যা পরিমাণ এবং ---সকল বস্তু পরিপূর্ণ। 
(ত্বাবারানী, সিঃ সহীহাহ ২৫৭৮, সঃ তারগীব ১৫৭৫, সহীহুল জামে' ২৬১৫নং)


একটি তসবীহ তিন বার পাঠ করলে ফজরের পর থেকে চাশতের সময় পর্যন্ত যিকর করার সমান সওয়াব পাওয়া যায়।
মু'মিন জননী জুয়াইরিয়াহ বিন্তে হারেষ (রায্বিয়াল্লাহু আনহা) হতে বর্ণিত, নবী ﷺ সকাল ভোরে ফজরের নামায সমাপ্ত ক'রে তাঁর নিকট থেকে বাইরে গেলেন। আর তিনি (জুয়াইরিয়াহ) স্বীয় জায়নামাযে বসেই রইলেন। তারপর চাশ্তের সময় তিনি যখন ফিরে এলেন, তখনও তিনি সেখানেই বসেছিলেন। এ দেখে তিনি তাঁকে বললেন, “আমি যে অবস্থায় তোমাকে ছেড়ে বাইরে গেলাম, সে অবস্থাতেই তুমি রয়েছ?” তিনি বললেন, 'হ্যাঁ।' নবী ﷺ বললেন, “তোমার নিকট থেকে যাবার পর আমি চারটি বাক্য তিনবার পড়েছি। যদি সেগুলিকে তোমার সকাল থেকে (এ যাবৎ) পঠিত দুআর মুকাবেলায় ওজন করা যায়, তাহলে তা ওজনে সমান হয়ে যাবে। আর তা হচ্ছে এই যে,
(( سُبْحانَ الله عَدَدَ خَلْقِهِ ، سُبْحَانَ الله رِضَا نَفْسِهِ ، سُبْحَانَ اللهِ زِنَةَ عَرْشِهِ ، سُبْحَانَ الله مِدَادَ كَلِمَاتِهِ ))।
'সুবহা-নাল্লা-হি অবিহামদিহী আদাদা খালক্বিহী, অরিযা নাফসিহী, অযিনাতা আরশিহী, অমিদা-দা কালিমা-তিহ।' অর্থাৎ, আল্লাহর সপ্রশংস পবিত্রতা ঘোষণা করি; তাঁর সৃষ্টির সমান সংখ্যক, তাঁর নিজ মর্জি অনুযায়ী, তাঁর আরশের ওজন বরাবর ও তাঁর বাণীসমূহের সমান সংখ্যক প্রশংসা।” 
(মুসলিম ৭০৮৮-৭০৮৯নং)

আপনি কি কোটি-কোটি নেকী চান? দুনিয়াতে যত কোটি মু'মিন নর-নারী আছে, তত কোটি নেকী চান?
তাহলে নিন একটা খুবই সহজপন্থা।
উবাদাহ বিন স্বামেত বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন,
((مَنِ اسْتَغْفَرَ لِلْمُؤْمِنِينَ وَالمُؤْمِنَاتِ كَتَبَ الله لَهُ بِكُلِّ مُؤْمِنٍ وَمُؤْمِنَةٍ حَسَنَةً))।
“যে ব্যত্ত্নি মু'মিন নর-নারীদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করবে, আল্লাহ প্রত্যেক মু'মিন নর-নারীর গণনা পরিমাণ একটি ক'রে নেকী লিপিবদ্ধ করবেন।”
 (ত্বাবারানী, সঃ জামে' ৬০২৬নং)

সুবহানাল্লাহ! ১ মিনিটের কম সময়ের মধ্যে একবার কুরআন খতম করার সমান সওয়াব লাভ!
আবূ সাঈদ খুদরী (রায্বিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ ﷺ (সূরা) 'ক্বুল হুওয়াল্লাহু আহাদ' সম্পর্কে বলেছেন, “সেই মহান সত্তার শপথ, যাঁর হাতে আমার প্রাণ আছে, নিঃসন্দেহে এটি কুরআনের এক তৃতীয়াংশের সমতুল।” (বুখারী ৫০১৩, ৬৬৪৩, ৭৩৭৪নং)
অপর এক বর্ণনায় আছে, রাসূলুল্লাহ ﷺ সাহাবাগণকে বললেন, 'তোমরা কি এক রাতে এক তৃতীয়াংশ কুরআন পড়তে অপারগ?' প্রস্তাবটি তাঁদের পক্ষে ভারী মনে হল। তাই তাঁরা বলে উঠলেন, 'হে আল্লাহর রসূল! এ কাজ আমাদের মধ্যে কে করতে পারবে?' (অর্থাৎ, কেউ পারবে না।) তিনি বললেন, “ক্বুল হুওয়াল্লাহু আহাদ, আল্লাহুস স্বামাদ' (সূরা ইখলাস) কুরআনের এক তৃতীয়াংশের সমতুল।” (অর্থাৎ, এই সূরা পড়লে এক তৃতীয়াংশ কুরআন পড়ার সমান নেকী অর্জিত হয়।) (ঐ ৫০১৫নং)




সূরা ইখলাস একবার পড়ুন, জান্নাত অনিবার্য হয়ে যাবে! আর ১০ বার পড়লে জান্নাতে একটি মহল তৈরি হয়ে যাবে!!
আবু হুরাইরা (রায্বিয়াল্লাহু আনহু) বলেন, একদা নবী ﷺ-এর সাথে (একস্থানে) আগমন করলাম। তিনি এক ব্যক্তির নিকট শুনলেন, সে 'ক্বুল হুওয়াল্লা-হু আহাদ' পড়ছে। অতঃপর তিনি বললেন, “অনিবার্য।” আমি বললাম, 'কি অনিবার্য?!' তিনি বললেন, “জান্নাত।” (তিরমিযী ২৮৯৭নং)
মুআয বিন আনাস (রায্বিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত, নবী ﷺ বলেছেন, 
((مَنْ قَرَأَ قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ حَتَّى يَخْتِمَهَا عَشْرَ مَرَّاتٍ بَنَى اللَّهُ لَهُ قَصْرًا فِي الْجَنَّةِ))।
“যে ব্যক্তি 'ক্বুল হুঅল্লা-হু আহাদ' শেষ পর্যন্ত ১০ বার পাঠ করবে, আল্লাহ সেই ব্যক্তির জন্য জান্নাতে এক মহল নির্মাণ করবেন।” এ কথা শুনে উমার বিন খাত্ত্বাব (রায্বিয়াল্লাহু আনহু) বললেন, 'তাহলে আমরা বেশি বেশি করে পড়ব হে আল্লাহর রসূল!' রাসূলুল্লাহ ﷺ বললেন, “আল্লাহও বেশি দানশীল ও বেশি পবিত্র।”
 (আহমাদ ১৫৬১০, প্রমুখ, সিলসিলাহ সহীহাহ ৫৮৯নং)

অতি অল্প সময়ের মধ্যে অন্য এক সূরা ৪ বার পাঠ ক'রে কুরআন খতমের সওয়াব।
আনাস বিন মালেক (রায্বিয়াল্লাহু আনহু) কর্তৃক বর্ণিত, আল্লাহর রসূল ﷺ বলেছেন, 
((مَنْ قَرَأَ قُلْ يَا أَيُّهَا الْكافِرُونَ عَدَلَتْ لَهُ بِرُبْعِ الْقُرْآنِ........))।
“যে ব্যক্তি 'ক্বুল ইয়া-আইয়্যুহাল কা-ফিরূন' পাঠ করবে, তার এক চতুর্থাংশ কুরআন পাঠের সমান সওয়াব লাভ হবে।” 
(তিরমিযী ২৮৯৩, সহীহুল জামে' ৬৪৬৬ নং)

No comments:

Post a Comment

Download AsPDF

Print Friendly and PDFPrint Friendly and PDFPrint Friendly and PDF
Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...