Sunday 8 March 2015

অসুস্থ মানুষের জন্য যে সব দো‘আ বলা হয়




অসুস্থ মানুষের জন্য যে সব দো‘আ বলা হয়

1/906 عَنْ عَائِشَةَ رَضِيَ اللهُ عَنهَا: أنَّ النَّبيَّ ، كَانَ إِذَا اشْتَكَى الإنْسَانُ الشَّيْءَ مِنْهُ، أَوْ كَانَتْ بِهِ قَرْحَةٌ أَوْ جُرْحٌ، قَالَ النَّبيُّ  بِأُصْبُعِهِ هكَذا- وَوَضَعَ سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَة الرَّاوي سَبَّابَتَهُ بِالأَرْضِ ثُمَّ رَفَعَها- وَقَالَ: «بِسمِ اللهِ، تُرْبَةُ أرْضِنَا، بِرِيقَةِ بَعْضِنَا، يُشْفَى بِهِ سَقِيمُنَا، بِإِذْنِ رَبِّنَا». متفقٌ عَلَيْهِ
১/৯০৬। আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা হতে বর্ণিতযখন কোন ব্যক্তি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট নিজের কোন অসুস্থতার অভিযোগ করত অথবা (তার দেহে) কোন ফোঁড়া কিংবা ক্ষত হততখন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজ আঙ্গুল নিয়ে এ রকম করতেন। (হাদীসের রাবী) সুফ্য়ান তাঁর শাহাদত আঙ্গুলটিকে যমীনের উপর রাখার পর উঠালেন। (অর্থাৎ তিনি এভাবে মাটি লাগাতেন।) অতঃপর দোআটি পড়তেনঃ বিসমিল্লাহি তুরবাতু আরদ্বিনাবিরীক্বাতি বাযিবনায়্যুশফা বিহী সাক্বীমুনাবিইযনি রাব্বিনা।’ অর্থাৎ আল্লাহর নামের সঙ্গে আমাদের যমীনের মাটি এবং আমাদের কিছু লোকের থুতু মিশ্রিত করে (ফোঁড়াতে) লাগালাম। আমাদের প্রতিপালকের আদেশে এর দ্বারা আমাদের রুগী সুস্থতা লাভ করবে। (বুখারী ও মুসলিম) [1]

2/907 وَعَنْها: أَنَّ النَّبِيَّ  كَانَ يَعُودُ بَعْضَ أَهْلِهِ يَمْسَحُ بِيدِهِ اليُمْنَى، وَيَقُولُ: «  اَللهم رَبَّ النَّاسِ، أَذْهِبِ البَأسَ، اِشْفِ أَنْتَ الشَّافِي لاَ شِفَاءَ إِلاَّ شِفَاؤُكَ، شِفَاءً لاَ يُغَادِرُ سَقَماً ». متفقٌ عَلَيْهِ
২/৯০৭। আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা হতে বর্ণিতনবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আপন পরিবারের কোন রোগী-দর্শন করার সময় নিজের ডান হাত তার ব্যথার স্থানে ফিরাতেন এবং এ দোআটি পড়তেন, ‘‘আযহিবিল বারাববান্না-সইশফি আন্তাশ শা-ফীলা শিফা-আ ইল্লা শিফা-উক,শিফা-আল লা য়্যুগা-দিরু সাক্বামা।’’ অর্থাৎ হে আল্লাহ! মানুষের প্রতিপালক! তুমি কষ্ট দূর কর এবং আরোগ্য দান কর। (যেহেতু) তুমি রোগ আরোগ্যকারী। তোমারই আরোগ্য দান হচ্ছে প্রকৃত আরোগ্য দান। তুমি এমনভাবে রোগ নিরাময় করযেন তা রোগকে নির্মূল করে দেয়। (বুখারী ও মুসলিম) [2]
3/908 وَعَنْ أَنَسٍ رضي الله عنه أَنَّهُ قَالَ لِثَابِتٍ رَحِمَهُ اللهُ: أَلاَ أَرْقِيكَ بِرُقْيَةِ رَسُولِ اللهِ  ؟ قَالَ: بَلَى، قَالَ: «  اَللهم رَبَّ النَّاسِ، مُذْهِبَ البَأسِ، اِشْفِ أَنْتَ الشَّافِي، لاَ شَافِيَ إِلاَّ أنْتَ، شِفَاءً لاَ يُغَادِرُ سَقَماً ». رواه البخاري
৩/৯০৮। আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিততিনি সাবেত (রাহিমাহুল্লাহ)কে বললেন, ‘আমি কি তোমাকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর মন্ত্র দ্বারা ঝাড়ফুঁক করব না?’ সাবেত বললেন, ‘অবশ্যই।’ আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু এই দোআ পড়লেন‘‘আল্লাহুম্মা রাববান্না-স,মুযহিবাল বাইশফি আন্তাশ শা-ফীলা শা-ফিয়া ইল্লা আন্ত্শিফা-আল লা য়্যুগা-দিরু সাক্বামা।’’ অর্থাৎ হে আল্লাহ! মানুষের প্রতিপালক! তুমি কষ্ট দূর কর এবং আরোগ্য দান কর। (যেহেতু) তুমি রোগ আরোগ্যকারী। তুমি ছাড়া আরোগ্যকারী আর কেউ নেই। তুমি এমনভাবে রোগ নিরাময় কর,যেন তা রোগকে নির্মূল করে দেয়। (বুখারী)[3]
4/909 وَعَنْ سَعدِ بنِ أَبِي وَقَّاصٍ رضي الله عنه، قَالَ: عَادَنِي رَسُولُ اللهِ ، فَقَالَ: «  اَللهم اشْفِ سَعْداً،  اَللهم اشْفِ سَعْداً،  اَللهم اشْفِ سَعْداً ». رواه مسلم
৪/৯০৯। সাদ ইবনে আবী অক্কাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেনরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম (আমার অসুস্থ অবস্থায়) আমাকে দেখা করতে এসে বললেন, ‘‘হে আল্লাহ! সাদকে রোগমুক্ত করহে আল্লাহ! সাদকে রোগমুক্ত কর। হে আল্লাহ! সাদকে রোগমুক্ত কর।’’ (মুসলিম) [4] 
5/910 وَعَنْ أَبي عَبدِ اللهِ عُثمَانَ بنِ أَبي العَاصِ رضي الله عنه: أَنَّهُ شَكَا إِلَى رَسُولِ اللهِ  وَجَعاً يَجِدُهُ في جَسَدِهِ، فَقَالَ لَهُ رَسُولُ اللهِ : « ضَعْ يَدَكَ عَلَى الَّذِي يَألَمُ مِنْ جَسَدِكَ وَقُلْ: بِسمِ اللهِ ثَلاثاً، وَقُلْ سَبْعَ مَرَّاتٍ: أَعُوذُ بِعِزَّةِ اللهِ وَقُدْرَتِهِ مِنْ شَرِّ مَا أجِدُ وَأُحَاذِرُ ». رواه مسلم
 ৫/৯১০। আবূ আব্দুল্লাহ ‘উসমান ইবনে আবুল ‘আস রাদিয়াল্লাহু আনহু রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট ঐ ব্যথার অভিযোগ করলেনযা তিনি তার দেহে অনুভব করছিলেন। অতঃপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁকে বললেন, ‘‘তুমি তোমার দেহের ব্যথিত স্থানে হাত রেখে তিনবার বিসমিল্লাহ’ এবং সাতবার আ‘উযু বি‘ইয্যাতিল্লাহি অক্বুদরাতিহী মিন শার্রি মা আজিদু অউহাযিরু’ বল।’’ অর্থাৎ আল্লাহর ইজ্জত এবং কুদরতের আশ্রয় গ্রহণ করছিসেই মন্দ থেকে যা আমি পাচ্ছি এবং যা থেকে আমি ভয় করছি। (মুসলিম)[5]
6/911 وَعَنِ ابنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللهُ عَنهُمَا، عَنِ النَّبِيِّ ، قَالَ: « مَنْ عَادَ مَرِيضاً لَمْ يَحْضُرْهُ أَجَلُهُ، فَقَالَ عِنْدَهُ سَبْعَ مَرَّاتٍ: أَسْأَلُ اللهَ العَظيمَ، رَبَّ العَرْشِ العَظِيمِ، أَنْ يَشْفِيَكَ، إِلاَّ عَافَاهُ اللهُ مِنْ ذَلِكَ المَرَضِ». رواه أَبُو داود والترمذي، وَقَالَ: «حديث حسن »، وَقَالَ الحاكم: «حديث صحيح عَلَى شرط البخاري »
 ৬/৯১১। ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিতনবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘‘যে ব্যক্তি এমন কোন রুগ্ন মানুষকে সাক্ষাৎ করবেযার এখন মরার সময় উপস্থিত হয়নি এবং তার নিকট সাতবার এই দোআটি বলবে, ‘আসআলুল্লাহাল আযীমরাব্বাল আরশিল আযীমআঁই য়্যাশ্ফিয়াক’ (অর্থাৎ আমি সুমহান আল্লাহমহা আরশের প্রভুর নিকট তোমার আরোগ্য প্রার্থনা করছি)আল্লাহ তাকে সে রোগ থেকে মুক্তি দান করবেন।’’ (আবূ দাউদতিরমিযীহাসান সূত্রেহাকেমবুখারীর শর্তে সহীহ সূত্রে)  [6]
7/912 وَعَنْه: أنَّ النَّبِيِّ  دَخَلَ عَلَى أَعْرَابِيٍّ يَعُوْدُهُ، وَكَانَ إِذَا دَخَلَ عَلَى مَنْ يَعُوْدُهُ، قَالَ: «لاَ بَأسَ ؛ طَهُورٌ إنْ شَاءَ اللهُ ». رواه البخاري
৭/৯১২। উক্ত রাবী রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিতনবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক পীড়িত বেদুঈনের সাক্ষাতে গেলেন। আর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে রোগীকেই সাক্ষাৎ করতে যেতেনতাকে বলতেন, ‘‘লা-বাত্বাহুরুন ইনশাআল্লাহ।’’ অর্থাৎ কোন ক্ষতি নেই, (গোনাহ থেকে) পবিত্র হবে ইন শাআল্লাহ। (বুখারী)[7]
8/913 وَعَنْ أَبي سَعِيدٍ الخُدرِي رضي الله عنه: أَنَّ جِبرِيلَ أتَى النَّبيَّ ، فَقَالَ: يَا مُحَمَّدُ، اشْتَكَيْتَ ؟ قَالَ: «نَعَمْ» قَالَ: بِسْمِ الله أَرْقِيكَ، مِنْ كُلِّ شَيْءٍ يُؤْذِيكَ، مِنْ شَرِّ كُلِّ نَفْسٍ أَوْ عَيْنِ حَاسِدٍ، اللهُ يَشْفِيكَ، بِسمِ اللهِ أُرقِيكَ . رواه مسلم
 ৮/৯১৩। আবূ সাঈদ খুদরী রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিতজিবরীল নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট এসে বললেন, ‘হে মুহাম্মাদ! আপনি কি অসুস্থ?’ তিনি বললেন, ‘‘হ্যাঁ।’’ জিবরীল তখন এই দোআটি পড়লেন, ‘বিসমিল্লা-হি আরক্বীকামিন কুল্লি শাইয়িন ইউযীকা,অমিন শার্রি কুল্লি নাফসিন আউ ‘আইনি হা-সিদআল্লা-হু য়্যাশফীকাবিসমিল্লা-হি আরক্বীকা।
অর্থাৎ আমি তোমাকে আল্লাহর নাম নিয়ে প্রত্যেক কষ্টদায়ক বস্তু থেকে এবং প্রত্যেক আত্মা অথবা বদনজরের অনিষ্ট থেকে মুক্তি পেতে ঝাড়ছি। আল্লাহ তোমাকে আরোগ্য দান করুন। আল্লাহর নাম নিয়ে তোমাকে ঝাড়ছি। (মুসলিম) [8]
9/914 وَعَنْ أَبي سعيد الخدري وأَبِي هُرَيرَةَ رَضِيَ اللهُ عَنهُمَا: أنَّهُمَا شَهِدَا عَلَى رَسُول اللهِ ، أنّه قَالَ: « مَنْ قَالَ: لاَ إِلٰهَ إِلاَّ اللهُ وَاللهُ أكْبَرُ، صَدَّقَهُ رَبُّهُ، فَقَالَ: لاَ إِلٰهَ إِلاَّ أنَا وَأَنَا أكْبَرُ . وَإِذَا قَالَ: لاَ إِلٰهَ إِلاَّ اللهُ وَحدَهُ لاَ شَرِيكَ لَهُ، قَالَ: يَقُولُ: لاَ إِلٰهَ إلاَّ أنَا وَحْدِي لاَ شَريكَ لِي . وَإِذَا قَالَ: لاَ إِلٰهَ إِلاَّ اللهُ لَهُ المُلْكُ وَلَهُ الحَمْدُ، قَالَ: لاَ إِلٰهَ إِلاَّ أنَا لِيَ المُلْكُ وَلِيَ الحَمْدُ . وَإِذَا قَالَ: لاَ إله إِلاَّ اللهُ وَلاَ حَوْلَ وَلاَ قُوَّةَ إِلاَّ باللهِ، قَالَ: لاَ إِلٰهَ إِلاَّ أنَا وَلاَ حَوْلَ وَلاَ قُوَّةَ إِلاَّ بِي » وَكَانَ يقُولُ: « مَنْ قَالَهَا في مَرَضِهِ ثُمَّ مَاتَ لَمْ تَطْعَمْهُ النَّارُ ». رواه الترمذي، وَقَالَ: «حديث حسن »
৯/৯১৪। আবূ সাঈদ খুদরী রাদিয়াল্লাহু আনহু এবং আবূ হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিততাঁরা উভয়েই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর প্রতি সাক্ষ্য দিচ্ছেন যেতিনি বলেছেন, ‘‘যে ব্যক্তি লা ইলাহা ইল্লাল্লাহঅল্লাহু আকবার’ (অর্থাৎ আল্লাহ ছাড়া কোন সত্য উপাস্য নেই এবং আল্লাহ সবচেয়ে বড়) বলেআল্লাহ তার সত্যায়ন করে বলেন, ‘আমি ছাড়া কোন (সত্য) উপাস্য নেই এবং আমি সবচেয়ে বড়।
 আর যখন সে বলে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু অহদাহু লা শারীকা লাহ’ (অর্থাৎ আল্লাহ ছাড়া কোন সত্য উপাস্য নেইতিনি এককতাঁর কোন অংশী নেই)তখন আল্লাহ বলেন, ‘আমি ছাড়া কোন সত্য উপাস্য নেইআমি এককআমার কোন অংশী নেই।
আর যখন সে বলে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহলাহুল মুলকু অলাহুল হাম্দ’ (অর্থাৎ আল্লাহ ছাড়া কোন সত্য উপাস্য নেইসার্বভৌম ক্ষমতা তাঁরই এবং তাঁরই যাবতীয় প্রশংসা)তখন আল্লাহ বলেন, ‘আমি ছাড়া কোন সত্য উপাস্য নেইসার্বভৌম ক্ষমতা আমারই এবং আমারই যাবতীয় প্রশংসা।
আর যখন সে বলে, ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহঅলা হাওলা অলা ক্বুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ’ (অর্থাৎ আল্লাহ ছাড়া কোন (সত্য) উপাস্য নেই এবং আল্লাহর প্রেরণা দান ছাড়া পাপ থেকে ফিরার এবং সৎকাজ করার বা নড়া-চড়ার শক্তি নেই)তখন আল্লাহ বলেন, ‘আমি ছাড়া কোন (সত্য) উপাস্য নেই এবংআমার প্রেরণা দান ছাড়া পাপ থেকে ফিরার এবং সৎকাজ করার বা নড়া-চড়ার শক্তি নেই
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলতেন, ‘‘যে ব্যক্তি তার পীড়িত অবস্থায় এটি পড়ে মারা যাবেজাহান্নামের আগুন তাকে খাবে না।’’ (অর্থাৎ সে জাহান্নামে যাবে না।) (তিরমিযীহাসান সূত্রে) [9]




[1] সহীহুল বুখারী ৫৭৪৫৫৭৪৬মুসলিম ২১৯৪আবূ দাউদ ৩৮৯৫ইবনু মাজাহ ৩৫২১আহমাদ ২৪০৯৬
[2] সহীহুল বুখারী ৫৭৪৩৫৬৭৫৫৭৪৪৫৭৫০মুসলিম ২১৯১ইবনু মাজাহ ৩৫২০আহমাদ ২৩৬৫৫২৩৬৬২২৩৭১৪২৪২৫৩২৪৩১৭২৪৪১৪২৫৮৬৮
[3] সহীহুল বুখারী ৫৭৪২তিরমিযী ৯৭৩আবূ দাউদ ৩৮৯০আহমাদ ১২১২৩১৩৪১১
[4] সহীহুল বুখারী ৫৬১২৯৬২৭৪২২৭৪৪৩৯৩৬৪৪০৯৫৩৫৪৫৬৫৯৫৬৬৮৬৩৭৩৬৭৩৩মুসলিম ১৬২৮তিরমিযী ২১১৬নাসায়ী ৩৬২৬৩৬২৭৩৬২৮৩৬৩০৩৬৩১৩৬৩২৩৬৩৫আবূ দাউদ ২৮৬৪আহমাদ ১৪৪৩১৪৭৭,১৪৮২মুওয়াত্তা মালিক ১৪৯৫দারেমী ৩১৯৬
[5] মুসলিম ২২০২তিরমিযী ২০৮০আবূ দাউদ ৩৮৯১ ইবনু মাজাহ ৩৫২২আহমাদ ১৫৮৩৪১৭৪৪৯মুওয়াত্তা মালিক ১৭৫৪
[6] আবূ দাউদ ৩১০৬তিরমিযী ৩০৮৩আহমাদ ২১৩৮২১৮৩২৩৮৮
[7] সহীহুল বুখারী ৩৬১৬৫৬৫৬৫৬৬২৭৪৭০
[8] সহীহুল বুখারী ৯৭২মুসলিম ২১৮৬ইবনু মাজাহ ৩৫২৩আহমাদ ১১১৪০১১৩১৩
[9] তিরমিযী ৩৪৩০ইবনু মাজাহ ৩৭৯৪
____________________________________________________________________________________________________________

সংকলন : ইমাম মুহিউদ্দীন আবু যাকারিয়া ইয়াহইয়া ইবন শরফ আন-নাওয়াবী রহ.
হাদীসের শুদ্ধাশুদ্ধি নির্ণয় : শাইখ মুহাম্মাদ নাসিরুদ্দীন আলবানী রহ. 
অনুবাদক : বিশিষ্ট আলেমবর্গ 
অনুবাদ সম্পাদনা : আব্দুল হামীদ ফাইযী
সূত্র : ইসলামহাউজ

No comments:

Post a Comment

Download AsPDF

Print Friendly and PDFPrint Friendly and PDFPrint Friendly and PDF
Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...