Saturday 21 February 2015

ওজুর ফযীলত





ওজুর ফযীলত

মহান আল্লাহ বলেন,
﴿ يَٰٓأَيُّهَا ٱلَّذِينَ ءَامَنُوٓاْ إِذَا قُمۡتُمۡ إِلَى ٱلصَّلَوٰةِ فَٱغۡسِلُواْ وُجُوهَكُمۡ وَأَيۡدِيَكُمۡ إِلَى قَوْله تَعَالَى:  مَا يُرِيدُ ٱللَّهُ لِيَجۡعَلَ عَلَيۡكُم مِّنۡ حَرَجٖ وَلَٰكِن يُرِيدُ لِيُطَهِّرَكُمۡ وَلِيُتِمَّ نِعۡمَتَهُۥ عَلَيۡكُمۡ لَعَلَّكُمۡ تَشۡكُرُونَ ٦ ﴾ (المائ‍دة: ٦) 
অর্থাৎ “হে ঈমানদারগণ! যখন তোমরা নামাযের জন্য প্রস্তুত হবেতখন তোমরা তোমাদের মুখমণ্ডল ও কনুই পর্যন্ত হাত ধৌত কর এবং তোমাদের মাথা মাসাহ কর এবং পা গ্রন্থি পর্যন্ত ধৌত কর। আর যদি তোমরা অপবিত্র থাকতাহলে বিশেষভাবে (গোসল করে) পবিত্র হও। যদি তোমরা পীড়িত হও অথবা সফরে থাক অথবা তোমাদের কেউ প্রস্রাব-পায়খানা হতে আগমন করেঅথবা তোমরা স্ত্রী-সহবাস কর এবং পানি না পাওতাহলে পবিত্র মাটি দ্বারা তায়াম্মুম করতা দিয়ে তোমাদের মুখমণ্ডল ও হস্তদ্বয় মাসাহ কর। আল্লাহ তোমাদেরকে কোন প্রকার কষ্ট দিতে চান নাবরং তিনি তোমাদেরকে পবিত্র করতে চান ও তোমাদের প্রতি তাঁর অনুগ্রহ সম্পূর্ণ করতে চানযাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন কর।” (সূরা মায়েদাহ ৬ আয়াত)  

হাদীসসমূহ:

1/1031 وَعَنْ أَبِي هُرَيرَةَ رضي الله عنه قَالَ: سَمِعتُ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم يَقُوْلُ«إِنَّ أُمَّتِي يُدْعَوْنَ يَوْمَ القِيَامَةِ غُرّاًً مُحَجَّلِينَ مِنْ آثَارِ الوُضُوءِ، فَمَنِ اسْتَطَاعَ مِنْكُمْ أنْ يُطِيلَ غُرَّتَهُ فَلْيَفْعَلْ». متفقٌ عَلَيْهِ
১/১০৩১। আবূ হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিততিনি বলেনআমি রসূলল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছি যে, “নিশ্চয় আমার উম্মতকে কিয়ামতের দিন এমন অবস্থায় ডাকা হবেযে সময় তাদের ওজুর অঙ্গগুলো চমকাতে থাকবে। সুতরাং তোমাদের মধ্যে যে তার চমক বাড়াতে চায়সে যেন তা করে।” (অর্থাৎ সে যেন তার ওজুর সীমার অতিরিক্ত অংশও ধুয়ে ফেলে।) (বুখারীমুসলিম)[1]
 
2/1032 وَعَنْه، قَالَ: سَمِعْتُ خَلِيلِي صلى الله عليه وسلم يَقُوْلُ: «تَبْلُغُ الحِلْيَةُ مِنَ المُؤمِنِ حَيْثُ يَبْلُغُ الوُضُوءُ». رواه مسلم
২/১০৩২। উক্ত রাবী রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিততিনি বলেনআমি আমার বন্ধু সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছি যে, “(পরকালে) মুমিনের অলংকার তত-দূর হবেযতদূর তার ওজুর (পানি) পৌঁছবে।” (মুসলিম)[2]
3/1033 وَعَنْ عُثمَانَ بنِ عَفَّانَ رضي الله عنه قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم ِ «مَن تَوَضَّأَ فَأَحْسَنَ الوُضُوءَ، خَرَجَتْ خَطَايَاهُ مِنْ جَسَدِهِ حَتَّى تَخْرُج مِنْ تَحْتِ أَظْفَارِه». رواه مسلم
৩/১০৩৩। ‘উসমান ইবনে ‘আফফান রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি উত্তমরূপে ওযু করবেতার পাপসমূহ তার দেহ থেকে বেরিয়ে যাবে। এমনকি তার নখগুলোর নিচে থেকেও (পাপ) বেরিয়ে যাবে।” (মুসলিম) [3]
4/1034 وَعَنْه، قَالَ: رَأيتُ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم تَوَضَّأَ مِثْلَ وُضُوئِي هَذَا، ثُمَّ قَالَ: «مَنْ تَوَضَّأ هكَذَا، غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ، وَكَانَتْ صَلاَتُهُ وَمَشْيُهُ إِلَى المَسْجدِ نَافِلَةً». رواه مسلم
৪/১০৩৪। উক্ত রাবী থেকে বর্ণিততিনি বলেনআমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে আমার এই ওজুর মত ওযু করতে দেখলাম। অতঃপর তিনি বললেন, “যে ব্যক্তি এরূপ ওযু করবেতার পূর্বকৃত পাপরাশি মাফ করা হবে এবং তার নামায ও মসজিদের দিকে চলার সওয়াব অতিরিক্ত হবে।” (মুসলিম) [4]
5/1035 وَعَنْ أَبِي هُرَيرَةَ رضي الله عنه : أَنَّ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ: «إِذَا تَوَضَّأ العَبْدُ المُسْلِمُ - أَو المُؤْمِنُ - فَغَسَلَ وَجْهَهُ، خَرَجَ مِنْ وَجْهِهِ كُلُّ خَطِيئَةٍ نَظَرَ إِلَيْهَا بِعَيْنَيْهِ مَعَ المَاءِ، أَوْ مَعَ آخِرِ قَطْرِ المَاءِ، فَإذَا غَسَلَ يَدَيْهِ، خَرَجَ مِنْ يَدَيْهِ كُلُّ خَطِيئَةٍ كَانَ بَطَشَتْهَا يَدَاهُ مَعَ المَاءِ، أَو مَعَ آخِرِ قَطْرِ المَاءِ، فَإذَا غَسَلَ رِجْلَيْهِ، خَرَجَتْ كُلُّ خَطِيئَةٍ مَشَتْهَا رِجْلاَهُ مَعَ المَاءِ، أَو مَعَ آخِرِ قَطْرِ المَاءِ، حَتَّى يَخْرُجَ نَقِيَّاً مِنَ الذُّنُوبِ». رواه مسلم
৫/১০৩৫। আবূ হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিতরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “মুসলিম কিংবা মুমিন বান্দা যখন ওযু করবে এবং যখন সে নিজ মুখমণ্ডল ধৌত করবেতখন তার মুখমণ্ডল হতে সেই গোনাহ পানির সাথে অথবা পানির শেষ বিন্দুর সাথে বের হয়ে যাবেযে সব গোনাহ তার দুটি চোখ দিয়ে দেখার ফলে সংঘটিত হয়েছিল। (অনুরূপভাবে) যখন সে নিজ হাত দুটি ধোবেতখন তা হতে সে সব পাপ পানির সাথে বা পানির শেষ বিন্দুর সাথে নির্গত হয়ে যাবেযে সব পাপ তার দুই হাত দ্বারা সংঘটিত হয়েছিল। আর যখন সে নিজ পা দুটি ধৌত করবেতখন তার পা দুটি হতে সে সমস্ত পাপরাশি পানির সঙ্গে অথবা পানির শেষ বিন্দুর সঙ্গে বের হয়ে যাবেযেগুলি তার দুটি পায়ে চলার ফলে সংঘটিত হয়েছিল। শেষ অবধি সে (ক্ষুদ্র) পাপরাশি হতে পাক-পবিত্র হয়ে  বেরিয়ে আসবে।” (মুসলিম) [5]
6/1036 وَعَنْهُ: أَنَّ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم أَتَى المَقبَرَةَ، فَقَالَ: «السَّلاَمُ عَلَيْكُمْ دَارَ قَومٍ مُؤْمِنِينَ، وَإنَّا إنْ شَاءَ اللهُ بِكُمْ لاَحِقُونَ، وَدِدْتُ أنَّا قَدْ رَأَيْنَا إِخْوانَنَا» قَالُوا: أَوَلَسْنَا إِخْوَانَكَ يَا رَسُولَ اللهِ ؟ قَالَ: «أنْتُمْ أَصْحَابِي، وَإِخْوَانُنَا الَّذِينَ لَمْ يَأتُوا بَعْدُ» قَالُوا: كَيْفَ تَعْرِفُ مَنْ لَمْ يَأتِ بَعْدُ مِنْ أُمَّتِكَ يَا رَسُولَ اللهِ ؟ فَقَالَ: «أَرَأيْتَ لَوْ أنَّ رَجُلاً لَهُ خَيلٌ غُرٌّ مُحَجَّلَةٌ بَيْنَ ظَهْرَيْ خَيْلٍ دُهْمٍ بُهْمٍ، أَلاَ يَعْرِفُ خَيْلَهُ ؟» قَالُوا: بَلَى يَا رَسُولَ اللهِ، قَالَ: «إِنَّهُمْ يَأتُونَ غُرّاً مُحَجَّلينَ مِنَ الوُضُوءِ، وَأنَا فَرَطُهُمْ عَلَى الحَوْضِ». رواه مسلم
৬/১০৩৬। উক্ত রাবী রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিতরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম (একবার) কবরস্থানে এসে (কবর-বাসীদের সম্বোধন করে) বললেন, “হে (পরকালের) ঘরবাসী মুমিনগণ! তোমাদের উপর শান্তি বর্ষণ হোক। যদি আল্লাহ চান তো আমরাও তোমাদের সঙ্গে মিলিত হব। আমার বাসনা যেযদি আমরা আমাদের ভাইদেরকে দেখতে পেতাম।” সাহাবীগণ নিবেদন করলেন, ‘হে আল্লাহর রসূল! আমরা কি আপনার ভাই নই?’ তিনি বললেন, “তোমরা তো আমার সহচরবৃন্দ। আমার ভাই তারাযারা এখনো পর্যন্ত আগমন করেনি।” সাহাবীগণ বললেন, ‘হে আল্লাহর রসূল! আপনার উম্মতের মধ্যে যারা এখনো পর্যন্ত আগমন করেনিতাদেরকে আপনি কিভাবে চিনতে পারবেন?’ তিনি বললেন, “আচ্ছা বল,যদি খাঁটি কাল রঙের ঘোড়ার দলেকোনো লোকের কপাল ও পা সাদা দাগবিশিষ্ট ঘোড়া থাকেতাহলে কি সে তার ঘোড়া চিনতে পারবে না?” তাঁরা বললেন, ‘অবশ্যই পারবেহে আল্লাহর রসূল!’ তিনি বললেন, “তারা এই অবস্থায় (হাশরের মাঠে) আগমন করবে যেওযু করার দরুন তাদের হাত-পা চমকাতে থাকবে। আর আমি হাওজে’-এ তাদের অগ্রগামী ব্যবস্থাপক হব।” (অর্থাৎ তাদের আগেই আমি সেখানে পৌঁছে যাব।) (মুসলিম) [6]
7/1037 وَعَنْه: أَنَّ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم، قَالَ: «أَلاَ أَدُّلُكُمْ عَلَى مَا يَمْحُو اللهُ بِهِ الخَطَايَا، وَيَرْفَعُ بِهِ الدَّرَجَاتِ ؟»  قَالُوا: بَلَى يَا رَسُولَ اللهِ، قَالَ: «إِسْبَاغُ الوُضُوءِ عَلَى المَكَارِهِ، وَكَثْرَةُ الخُطَا إِلَى المَسَاجِدِ، وَانْتِظَارُ الصَّلاَةِ بَعْدَ الصَّلاَةِ ؛ فَذَلِكُمُ الرِّبَاطُ ؛ فَذَلِكُمُ الرِّبَاطُ». رواه مسلم
৭/১০৩৭। উক্ত রাবী রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিতরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম (একদা সমবেত সহচরদের উদ্দেশ্যে) বললেন, “তোমাদেরকে এমন একটি কাজ বলব না কিযার দ্বারা আল্লাহ গোনাহসমূহকে মোচন করে দেবেন এবং (জান্নাতে) তার দ্বারা মর্যাদা বৃদ্ধি করবেন?”তাঁরা বললেন, ‘অবশ্যইহে আল্লাহর রসূল!’ তিনি বললেন, “(তা হচ্ছে) কষ্টকর অবস্থায় পরিপূর্ণরূপে ওযু করাঅধিক মাত্রায় মসজিদে গমন করা এবং এক অক্তের নামায আদায় করে পরবর্তী অক্তের নামাযের জন্য অপেক্ষা করা। আর এ হল প্রতিরক্ষা বাহিনীর মত কাজ। এ হল প্রতিরক্ষা বাহিনীর মত কাজ।” (মুসলিম) [7] 
8/1038 وَعَنْ أَبي مالك الأشعري رضي الله عنه قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم: «الطُّهُورُ شَطْرُ الإيمَانِ». رواه مسلم
৮/১০৩৮। আবূ মালেক আশআরী রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিততিনি বলেনরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “(বাহ্যিক) পবিত্রতা অর্জন করা হল অর্ধেক ঈমান।” (মুসলিম) [8]
এ হাদিসটি ধৈর্যের বিবরণ’ পরিচ্ছেদে সবিস্তারে উল্লেখ করা হয়েছে। আর এ মর্মে ‘আমর ইবনে ‘আবাসাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিতহাদিসআল্লাহর দয়ার আশা রাখার গুরুত্ব’ পরিচ্ছেদের শেষদিকে গত হয়েছে। হাদিসটি বড় গুরুত্বপূর্ণযাতে বহু কল্যাণময় কর্মের কথা পরিবেশিত হয়েছে।
9/1039 وَعَنْ عُمَرَ بنِ الخَطَّابِ رضي الله عنه عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم  قَالَ: «مَا مِنْكُمْ مِنْ أَحَدٍ يَتَوَضَّأُ فَيُبْلِغُ أَوْ فَيُسْبِغُ ألوُضُوءَ، ثُمَّ يَقُوْلُ: أَشهَدُ أَنْ لاَ إلٰهَ إِلاَّ اللهُ وَحْدَهُ لاَ شَرِيكَ لَهُ، وَأَشْهَدُ أَنَّ مُحَمَّداً عَبْدُهُ وَرَسُولُهُ ؛ إِلاَّ فُتِحَتْ لَهُ أَبْوَابُ الجَنَّةِ الثَّمَانِيَةُ يَدْخُلُ مِنْ أَيِّهَا شَاءَ». رواه مسلم، وزاد الترمذي:  «اَللهم اجْعَلْنِي مِنَ التَّوَّابِينَ، وَاجْعَلْنِي مِنَ المُتَطَهِّرِينَ»
৯/১০৩৯। উমার ইবনে খাত্তাব রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিতনবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “পরিপূর্ণরূপে ওযু করে যে ব্যক্তি এই দোআ বলবে, ‘আশহাদু আল লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু অহদাহু লা শারীকা লাহঅ আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান আবদুহু অরাসূলুহ।’ অর্থাৎ আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যেআল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো সত্য উপাস্য নেই। তিনি এককতাঁর কোন অংশী নেই এবং আমি আরও সাক্ষ্য দিচ্ছি যেমুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর দাস ও প্রেরিত দূত (রসূল)। তার জন্য জান্নাতের আটটি দরজা খুলে দেওয়া হবেযে দরজা দিয়ে ইচ্ছা তাতে প্রবেশ করবে।” (মুসলিম) [9]
ইমাম তিরমিযী (উক্ত দুআর শেষে) এ শব্দগুলি অতিরিক্ত বর্ণনা করেছেন«اَللهم اجْعَلْنِي مِنَ التَّوَّابِينَ، وَاجْعَلْنِي مِنَ المُتَطَهِّرِينَ»
অর্থাৎ হে আল্লাহ! আমাকে তওবাকারী ও পবিত্রতা অর্জনকারীদের অন্তর্ভুক্ত কর। (তিরমিযীসহীহতামামুল মিন্নাহ দ্রঃ)




[1] সহীহুল বুখারী ১৩৬মুসলিম ২৪৬ইবনু মাজাহ ৪৩০৬আহমাদ ৮২০৮৮৫২৪৮৯৪২১০৩৯৯মুওয়াত্তা মালিক ৬০
[2] মুসলিম ২৫০নাসায়ী ১৪৯আহমাদ ৭১২৬৮৬২৩
[3] সহীহুল বুখারী ২৪৫আহমাদ ৪৭৪
[4] সহীহুল বুখারী ১৬০১৬৪১৯৩৪৬৪৩৩মুসলিম ২২৯২২৬২২৭২৩১২নাসায়ী ৮৪৮৫১৪৫১৪৬৮৫৬আবূ দাউদ ১০৬১০৮১১০ইবনু মাজাহ ২৮৫আহমাদ ৪০২৪১৭,৪২০৪৩১৪৩২৪৬১৪৭৪৪৮৫৪৯১৫০৫৫১৮৫২৮৫৫৪মুওয়াত্তা মালিক ৬১দারেমী ৬৯৩
[5] মুসলিম ২৪৪তিরমিযী ২আহমাদ ৭৯৬০মুওয়াত্তা মালিক ৬৩দারেমী ৭১৮
[6] সহীহুল বুখারী ২৩৬৭মুসলিম ২৪৯নাসায়ী ১৫০আবূ দাউদ ৩২৩৭ইবনু মাজাহ ৪৩০৬আহমাদ ৭৯৩৩৮৬৬১৯০৩৭৯৫৪৭৯৬৯৩মুওয়াত্তা মালিক ৬০
[7] মুসলিম ২৫১তিরমিযী ৫১নাসায়ী ১৪৩আহমাদ ৭১৬৮৭৬৭২৭৯৩৫৭৯৬১৯৩৬১মুওয়াত্তা মালিক ৩৮৬
[8] মুসলিম ২২৩তিরমিযী ৩৫১৭ইবনু মাজাহ ২৮০আহমাদ ২২৩৯৫২২৪০১দারেমী ৬৫৩
[9] মুসলিম ২৩৪তিরমিযী ৫৫নাসায়ী ১৪৮১৫১আবূ দাউদ ১৬৯৯০৬ইবনু মাজাহ ৪৭০আহমাদ ১৬৯১২১৬৯৪২১৬৯৯৫
_________________________________________________________________________________

সংকলন : ইমাম মুহিউদ্দীন আবু যাকারিয়া ইয়াহইয়া ইবন শরফ আন-নাওয়াবী রহ.
হাদীসের শুদ্ধাশুদ্ধি নির্ণয় : শাইখ মুহাম্মাদ নাসিরুদ্দীন আলবানী রহ. 
অনুবাদক : বিশিষ্ট আলেমবর্গ 
অনুবাদ সম্পাদনা : আব্দুল হামীদ ফাইযী
সূত্র : ইসলামহাউজ

No comments:

Post a Comment

Download AsPDF

Print Friendly and PDFPrint Friendly and PDFPrint Friendly and PDF
Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...