উত্তরঃ আমিমনে করি, একাজ যদি কোন প্রকার বাড়াবাড়ি ছাড়াই শরীয়তের গন্ডির মধ্যে হয়, তবে কোন অসুবিধা নেই। এ জন্যই আবু মূসা আল আশআরী (রাঃ) নবী (ছাল্লাল্লাহুআলাইহি ওয়া সাল্লাম)কে বলেছিলেন,«যদি জানতাম আপনি আমার ক্বেরাত শুনছেন তবেআমি আপনার জন্য কন্ঠস্বর অতি সুন্দর করার চেষ্টা করতাম।«অর্থাৎ- সুন্দর, সুললিত ও উৎকৃষ্ট করার চেষ্টা করতাম। অতএব কেউ যদি কন্ঠস্বর সুন্দর করারচেষ্টা করে এবং এমনভাবে পাঠ করে যা দ্বারা মানুষের অন্তর নরম করা সম্ভব হয়তবে তাতে কোন অসুবিধা আমি মনে করি না। কিন্তু যদি বাড়াবাড়ি করে, যেমনসাধ্যাতিরিক্ত টানে বা গানের সূরের সাথে মিলায় বা প্রতিটি শব্দকেই গানের মতকরে উচ্চারণ করার চেষ্টা করে, তবে তা উচিত নয়।
এই ব্লগটির একমাত্র উদ্দেশ্য কুর‘আন ও সুন্নাহ্র আলোকে ইসলামের প্রকৃত বাণী প্রচার করা। আমাদের মেনে চলা উচিৎ কুরআন এবং হাদিস সেভাবে, যেভাবে সালাফে সলেহিনগন ব্যাখ্যা করেছেন......
Kaydol:
Kayıt Yorumları (Atom)
Hiç yorum yok:
Yorum Gönder