30 Temmuz 2014 Çarşamba

দাস-দাসীর বিধানঃ


কাফেরদের বিরুদ্ধে জিহাদের ফলে যে যুদ্ধবন্ধী আসে মুসলিমরা ইচ্ছা করলে আল্লাহর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার শাস্তি হিসেবে তাদেরকে হত্যা করতে পারে অথবা তাদেরকে দাস বা দাসী হিসেবে নিতে পারে। কোন মুজাহিদ দাসীকে পেলে এইরকম নারীদের সাথে শারিরীক সম্পর্ক করা তার জন্য বৈধ। অথবা কেউ যদি তার কাছ থেকে ক্রয় করে নেয় তাহলে সে, অর্থাত দাসী যার মালিকানায় থাকবে তার জন্য ঐ দাসী হালাল হবে। কোন নারী দাসের সাথে মিলিত হতে পারবেনা, তবে স্বেচ্ছায় বিয়ে করলে ভিন্ন কথা।
একজন পুরুষের স্ত্রী থাকতে পারে এবং দাসীও থাকতে পারে, দাসী নেওয়ার জন্য স্ত্রী থাকা বা না থাকা শর্ত নয়। আল্লাহ হালাল করেছেন এটাকে। যে এটাকে অস্বীকার করবে, খারাপ মনে করবে বা এই নিয়ে বাজে মন্তব্য করবে সে আল্লাহর আইন অস্বীকারকারী কাফের বলে গণ্য হবে।
উল্লেখ্য, বর্তমানে শুধু রক্ষণাত্মক জিহাদ আছে, নিয়মতান্ত্রিক আক্রমনাত্মক জিহাদ না থাকায় পৃথিবীর কোথাও কোন দাস দাসী নেই, তাই দাসী ব্যবহারের প্রশ্নই আসেনা। দাস, দাসীর আইনগুলো এখন স্থগিত আছে। ইন শা আল্লাহ ভবিষ্যতে কোন খলিফাহ বা ইমাম মাহদী, ঈসা আঃ এসে যখন জিহাদ করবেন আবার এই আইনগুলো চালু হবে।
বাড়ির কাজের মেয়ে, কর্মচারী, বা কেউ যদি টাকা দিয়ে কোন স্বাধীন নারীকে ক্রয় করে মিলিত হয়, বিবাহিত হলে ইসলামী সরকার তাকে হত্যা করে ফেলবে কারণ সেটা জিনা-ব্যভিচার।
এনিয়ে বিস্তারিত জানতে আপনারা হাদীস ও ফিকহের কিতাব দেখতে পারেন।

Hiç yorum yok:

Yorum Gönder

Download AsPDF

Print Friendly and PDFPrint Friendly and PDFPrint Friendly and PDF
Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...