16 Ağustos 2019 Cuma

বেগানা তরুণ-তরুণীর ফোনালাপের বিধান


সৌদি ফাতাওয়া বোর্ড এবং সৌদি আরবের সর্বোচ্চ ‘উলামা পরিষদের প্রবীণ সদস্য যুগশ্রেষ্ঠ ফাক্বীহ আশ-শাইখুল ‘আল্লামাহ ইমাম সালিহ বিন ফাওযান আল-ফাওযান (হাফিযাহুল্লাহ) [জন্ম: ১৩৫৪ হি./১৯৩৫ খ্রি.] প্রদত্ত ফাতওয়া—
প্রশ্ন: “রোজা থাকা অবস্থায় বেগানা মেয়ের সাথে কোনো যুবকের ফোনে কথা বলার বিধান কী? আর মেয়ে যদি ছেলেটির বাগ্‌দত্তা হয়, তবে তার বিধান কী হবে?”
উত্তর: “মেয়েদের সাথে কোনো যুবকের ফোনালাপ করা জায়েজ নয়। কেননা এতে ফিতনা রয়েছে। পক্ষান্তরে মেয়েটি যদি সেই ছেলের বাগ্‌দত্তা হয়—যে ছেলে তার সাথে কথা বলে—সেক্ষেত্রে তাদের মধ্যে যদি শুধু বিয়ের বাগ্‌দান বা প্রস্তাব প্রসঙ্গে কথা হয়, তবে তা বৈধ আছে। তথাপি উত্তম ও সতর্কতামূলক পদ্ধতি হলো, মেয়ের অভিভাবকই প্রস্তাব পেশ করবে। কিন্তু বাগ্‌দান না করেই ছেলে ও মেয়ের পারস্পরিক কথাবার্তা বলা না-জায়েজ। কেননা এতে কঠিন ফিতনা রয়েছে, আর রয়েছে হারামের মধ্যে পতিত হওয়ার আশঙ্কা। পরন্তু তা যদি রোজা অবস্থায় হয়, তবে সেটা তার রোজার মধ্যে ত্রুটিসাধন করবে। আর রোজাদারের কাছ থেকে এটাই কাম্য যে, সে রোজা-বিনষ্টকারী এবং রোজার মধ্যে ত্রুটিসাধনকারী বিষয়াদি থেকে নিজের রোজাকে হেফাজত করবে। এছাড়াও কত দুর্ঘটনা, আর কত পাপকর্মই না সংঘটিত হয়, যার নেপথ্য কারণ হলো—(বেগানা) ছেলে ও মেয়ের মধ্যকার ফোন যোগাযোগ। তাই মেয়ের অভিভাবকদের ওপর ওয়াজিব হচ্ছে, মেয়েকে এহেন ভয়ংকর বিষয় থেকে বিরত রাখা এবং তাকে চোখে চোখে রাখা।”
·
তথ্যসূত্র: www.alfawzan.af.org.sa/ar/node/9400
·
অনুবাদক: মুহাম্মাদ ‘আব্দুল্লাহ মৃধা

Hiç yorum yok:

Yorum Gönder

Download AsPDF

Print Friendly and PDFPrint Friendly and PDFPrint Friendly and PDF
Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...