16 Ağustos 2019 Cuma

রোজাদার ব্যক্তির ইনজেকশন ব্যবহার করার বিধান


সৌদি আরবের সাবেক গ্র্যান্ড মুফতী যুগশ্রেষ্ঠ ফাক্বীহ ও মুহাদ্দিস শাইখুল ইসলাম ইমাম ‘আব্দুল ‘আযীয বিন ‘আব্দুল্লাহ বিন বায (রাহিমাহুল্লাহ) [মৃত: ১৪২০ হি./১৯৯৯ খ্রি.] প্রদত্ত ফাতওয়া—
السؤال: هل يجوز استعمال الإبر المقوية للصائم في رمضان؟
الجواب: لا حرج في ذلك على الصحيح لا حرج في ذلك، الإبر المقوية والمسكنة للآلام كل هذا لا بأس به، الممنوع الإبر المغذية، الحقن التي تغذي هذه تفطر الصائم، لكن إذا اضطر إليها واحتاج إليها يعطى إياها ويفطر حكمه حكم المرضى، أما إبر للتقوية أو تسكين الألم أو أخذ عينة من الدم أو ما أشبه ذلك لا تفطر على الصحيح. نعم.
প্রশ্ন: “রমজান মাসে রোজাদারের জন্য শক্তিবর্ধক ইনজেকশন ব্যবহার করা কি জায়েজ?”
উত্তর: “বিশুদ্ধ মতানুসারে এতে কোনো সমস্যা নেই। এতে কোনো সমস্যা নেই। শক্তিবর্ধক ও ব্যথানাশক ইনজেকশন ব্যবহার করায় কোনো সমস্যা নেই। তবে পুষ্টিকারক বা খাদ্য দানকারী ইনজেকশন ব্যবহার করা নিষিদ্ধ। কেননা যেসব ইনজেকশন পুষ্টির জোগান দেয়, তা রোজাদারের রোজা ভেঙে ফেলে। কিন্তু কেউ যদি এই ইনজেকশন নিতে বাধ্য হয় এবং এই ইনজেকশন নিয়ে রোজা ভেঙে ফেলে, তাহলে তার জন্য রোগীদের বিধান প্রযোজ্য হবে। পক্ষান্তরে শক্তিবর্ধনের জন্য, অথবা ব্যথা নাশ করার জন্য, বা কিছু রক্ত নেওয়ার জন্য কিংবা অনুরূপ কোনো কাজের জন্য ইনজেকশন নিলে, বিশুদ্ধ মতানুসারে এতে রোজা নষ্ট হবে না।”
·
তথ্যসূত্র:
·
অনুবাদক: মুহাম্মাদ ‘আব্দুল্লাহ মৃধা

Hiç yorum yok:

Yorum Gönder

Download AsPDF

Print Friendly and PDFPrint Friendly and PDFPrint Friendly and PDF
Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...