·
সৌদি ফতোয়া বোর্ড এবং সৌদি আরবের সর্বোচ্চ ‘উলামা পরিষদের প্রবীণ সদস্য, যুগশ্রেষ্ঠ ফাক্বীহ, আশ-শাইখুল ‘আল্লামাহ, ইমাম সালিহ বিন ফাওযান আল-ফাওযান (হাফিযাহুল্লাহ) [জন্ম: ১৩৫৪ হি./১৯৩৫ খ্রি.] প্রদত্ত ফতোয়া—
সৌদি ফতোয়া বোর্ড এবং সৌদি আরবের সর্বোচ্চ ‘উলামা পরিষদের প্রবীণ সদস্য, যুগশ্রেষ্ঠ ফাক্বীহ, আশ-শাইখুল ‘আল্লামাহ, ইমাম সালিহ বিন ফাওযান আল-ফাওযান (হাফিযাহুল্লাহ) [জন্ম: ১৩৫৪ হি./১৯৩৫ খ্রি.] প্রদত্ত ফতোয়া—
উপস্থাপক: “বারাকাল্লাহু ফীকুম। প্রশ্নকারী বলছেন, বিভিন্ন দেশ থেকে আগত টিভি ফিল্ম দেখার বিধান কী? তিনি আরও বলছেন, কেউ কেউ বলে, যে ব্যক্তি সেসব ফিল্ম দেখে, চল্লিশ দিন পর্যন্ত তার নামাজ কবুল হবে না।”
শাইখ: “যেসব টিভি সিরিয়ালে মন্দ বিষয় আছে, বিদ‘আতী কর্মকাণ্ড আছে, অথবা তারচেয়েও ভয়ংকর বিষয় তথা আল্লাহ’র সাথে শরিক স্থাপন করার মতো কর্মকাণ্ড আছে, সেসব সিরিয়াল কোনো মুসলিম দেখতে পারে না। কোনো মুসলিম এসব টিভি সিরিয়াল দেখবে না। কেননা সে ওই সকল মন্দ কর্মকাণ্ডে নিমজ্জিত হতে পারে, শয়তান তার কাছে সেসব কাজকে সুশোভিত ও সুকুমার করে তুলতে পারে। তাই কোনো মুসলিম এসব টিভি সিরিয়াল দেখবে না। কারণ এসব টিভি সিরিয়াল হয় ‘আক্বীদাহ-বিধ্বংসী, আর নাহয় চরিত্রনাশী হয়ে থাকে। তাই সে এসব সিরিয়াল থেকে বেঁচে থাকে। সে কেবল সেসবই শুনবে ও দেখবে, যার মধ্যে রাসূলুল্লাহ ﷺ এর অনুসরণ নিহিত রয়েছে, আর যেসব কাজের জন্য আল্লাহ’র নিকট পুরস্কার ও প্রতিদান রয়েছে। না‘আম।”
উপস্থাপক: “প্রশ্নকারী চল্লিশ দিন নামাজ কবুল না হওয়ার ব্যাপারে লোকদের কথা বর্ণনা করেছেন। এটা কি এর অন্তর্ভুক্ত হবে?”
শাইখ: “এই ভীতিপ্রদর্শনের কোনো দলিল নেই। কিন্তু যে ব্যক্তি এসব (টিভি সিরিয়াল) দেখবে, তার সওয়াব নষ্ট হবে, কিংবা তার সওয়াব হ্রাস পাবে।”
·
উৎস:
উৎস:
ফতোয়ার ভিডিয়ো ক্লিপটি ইউটিউব (omar abo omar) থেকে নেওয়া হয়েছে।
·
অনুবাদক: মুহাম্মাদ ‘আব্দুল্লাহ মৃধা
অনুবাদক: মুহাম্মাদ ‘আব্দুল্লাহ মৃধা
Hiç yorum yok:
Yorum Gönder