15 Eylül 2014 Pazartesi

হিন্দী নাটক-সিনেমা দেখে, গান-বাজনা দিয়ে মুসলমান ছেলে-মেয়েরা শিরকি-কুফুরীতে লিপ্ত হয়ে বেঈমান হয়ে যাচ্ছে,

হিন্দী নাটক-সিনেমা দেখে, গান-বাজনা দিয়ে মুসলমান ছেলে-মেয়েরা শিরকি-কুফুরীতে লিপ্ত হয়ে বেঈমান হয়ে যাচ্ছে,
জিনা-ব্যভিচারের ট্রেনিং দিয়ে তাদের চরিত্র নষ্ট করা হচ্ছে, অবাধ যৌনতা দিয়ে সমাজে পতিতা শ্রেণীর নারী বেড়ে যাচ্ছে। এইভাবে দুনিয়াবী ধোঁকা দিয়ে শয়তান মুসলমানদের ঈমানহারা করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।

অনেকে পার্ট নিয়ে কথা বলার সময় “ইয়া আলি" কথাটা বলেন।
এক সময় ভারতীয় মুশরিকদের বানানো গান “ইয়া আলি, মাদাদ আলি” এই গানটা টিভি আছে এমন প্রত্যেকটা বাড়িতে ও মোড়ে মোড়ে সিডি ক্যাসেটের দোকানগুলোতে বাজতো।
আজকে দেশ বিদেশের বিভিন্ন জায়গায় রাফেজী শিয়ারাও মাতম করেছে, ইয়া আলি, ইয়া হাসান, ইয়া হুসেইন বলে...

আপনি কি জানেন, এই ‘ইয়া আলি” শব্দটার মানে কি?
- ইয়া মানে “হে” আর আলি হচ্ছেন হযরত আলী (রাঃ)।

রাফেজী শিয়াদের একটা শিরকি আকীদা হলো, ইয়া আলী (হে আলী!) বলে আলী (রাঃ) কে ডাকলে শক্তি, সাহস পাওয়া যাবে (নাউযুবিল্লাহি মিন যালিক)।

এইটা ডাইরেক্ট শিরক। যে এই আকীদা রাখবেঃ আলী (রাঃ) কে ডাকলে শক্তি, সাহস পাওয়া যাবে, বিপদে সাহায্য পাওয়া যাবে – তার ঈমান নষ্ট হয়ে সে মুশরেক হয়ে যাবে।
যারা এই আকীদা না রেখেও বলছে, বিভিন্ন গল্প, নাটক সিনেমাতে বলছে... তাদের কি হবে? শিরক হচ্ছে শিরক...

আমাদের প্রত্যেকটা কথার জন্য আমাদের জবাব দিতে হবে।
প্রতিটা কথা বুঝে শুনে বলা উচিতঃ
হাসি-ঠাট্টা বা অসতর্কভাবে বলা কোনো কথার কারণেও কেউ কেউ জাহান্নামে যাবে। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, “নিশ্চয়ই বান্দা পরিণাম চিন্তা না করেই এমন কথা বলে বসে যেই কথার কারণে সে জাহান্নামের এমন গভীরে ঢুকে যাবে যার দূরত্ব পূর্ব ও পশ্চিমের দূরত্বের চেয়েও বেশি।”
সহীহ আল-বুখারী, ৬৪৭৭।

সুতরাং বুঝে হোক, না বুঝে হোক – শুধু কথার কারণেও অনেকেই জাহান্নামে যাবে। আল্লাহ আমাদেরকে দুনিয়া ও আখেরাতে ক্ষমা ও নিরাপত্তা দান করুন, আমিন।
সংগৃহীত

Hiç yorum yok:

Yorum Gönder

Download AsPDF

Print Friendly and PDFPrint Friendly and PDFPrint Friendly and PDF
Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...